গল্পটি পাকিস্তানি শাসনামলের পটভূমিতে রচিত । গল্পে দেখা যায়, এন্ট্রান্স পাশ শনু পণ্ডিত গ্রামের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার জন্য জমিদারের সহায়তায় একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ঝড়ে জরাজীর্ণ স্কুলটি ভেঙে গেলে শনু পণ্ডিতসহ গ্রামবাসী সংকটে পড়েন। গ্রামের সম্পন্ন ব্যক্তি জুলু চৌধুরী কোনো সাহায্য করতে রাজি হন না। আশেপাশের গ্রামেও আর স্কুল নেই। এ অবস্থায় সবাই সিদ্ধান্ত নেন একসঙ্গে পরিশ্রম করে নিজেদের স্কুল নিজেরাই পুনর্নির্মাণ করবেন এবং সন্ধ্যার মধ্যেই তাঁরা স্কুল ঘর তৈরি করতে সক্ষম হন। আবার তাঁদেরই উৎসাহে চাষি তোরাব আলী স্কুলের নাম ফলকে আগের নামের পরিবর্তে লেখেন ‘শনু পণ্ডিতের ইস্কুল ।
সবাই মিলে মানুষের জন্য ভালো কাজ করতে চাইলে যে কোনো বাধা সহজে অতিক্রম করা সম্ভব। আর সে
কাজের সফলতায় বাড়ে মনের উদারতাও। গল্পটি সে ইঙ্গিত দেয় ।
আরও দেখুন...