১. প্রধান মেমোরির প্রসেসরের খুব কাছে থাকায় ডেটা সংরক্ষণ ও পঠনের গতি দ্রুত হয়।
২. প্রধান মেমোরি চলমান প্রোগ্রামের, ডেটা বা উপাত্ত অস্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে।
৩. ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মেমোরি স্থান (Memory Cell) নিয়ে প্রধান মেমোরি গঠিত।
৪. বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সাথে সাথে প্রধান মেমোরির (র্যামে) সংরক্ষিত ডেটা বা উপাত্ত মুছে যায়।
১. সেকেন্ডারি বা সহায়ক মেমোরির সাথে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের (সিপিইউ) সরাসরি অ্যাকসেস
থাকে না।
২. স্থায়ীভাবে ফাইল সংরক্ষণের জন্য সেকেন্ডারি মেমোরি ব্যবহৃত হয়।
৩. সাধারণত সহায়ক মেমোরির ধারণ ক্ষমতা প্রধান মেমোরির তুলনায় অনেক বেশি
৪. সহায়ক মেমোরির অ্যাকসেস সময় প্রধান মেমোরির তুলনায় বেশি।
৫. বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলেও সহায়ক মেমোরির সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায় না ।
প্রাইমারি স্টোরেজ মিডিয়া | সেকেন্ডারি স্টোরেজ মিডিয়া |
---|---|
১. প্রধান মেমোরির সাথে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ বা সিপিইউ-এর সরাসরি অ্যাকসেস থাকে । | ১. সহায়ক মেমোরির সাথে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের সরাসরি অ্যাকসেস থাকে না। |
২. তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রোগ্রাম ও ডেটা এবং কম্পিউটারের নিজস্ব নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত কিছু প্রোগ্রাম প্রধান মেমোরি ধারণ করে। | ২. স্থায়ীভাবে ফাইল সংরক্ষণের জন্য সহায়ক মেমোরি ব্যবহৃত হয় । |
৩. সাধারণত প্রধান মেমোরির ধারণক্ষমতা সহায়ক মেমোরির তুলনায় কম হয় । | ৩. সাধারণত সহায়ক মেমোরির ধারণক্ষমতা প্রধান মেমোরির তুলনায় বেশি হয়। |
৪. প্রধান মেমোরির সাথে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের অ্যাকসেস সময় সহায়ক মেমোরির তুলনায় কম | ৪. কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের সাথে সহায়ক মেমোরির অ্যাকসেস সময় প্রধান মেমোরির তুলনায় বেশি। |
৫. প্রধান মেমোরির রম (ROM) অংশে ডেটা বা প্রোগ্রাম স্থায়ীভাবে সংরক্ষিত থাকে কিন্তু সরবরাহ বন্ধ হলে র্যাম (RAM) অংশের ডেটা মুছে যায়। | ৫. বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলেও সহায়ক মেমোরিতে বিদ্যুৎ সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায় না । |
৬. প্রধান মেমোরি তুলনামূলকভাবে দামী। | ৬. সহায়ক মেমোরি তুলনামূলকভাবে সস্তা। |
আরও দেখুন...