সব বাধা পেরিয়ে চলো যাই এগিয়ে
আমরা প্রায় সবাই খেলাধুলা করতে পছন্দ করি। সারাদিন পড়াশোনা বা কাজ করতে কারই বা ভালো লাগে। তাই পড়াশোনা বা কাজের পাশাপাশি প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে শরীরচর্চা বা খেলাধুলা করলে আমাদের শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকে। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী রতন তা জানে। সে নিজে সবসময় খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে।
একদিন স্বাস্থ্য সুরক্ষা সেশনে শিক্ষককে রতন বলল, একটি বিষয় নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করতে চায়। শিক্ষকের সম্মতি পেয়ে রতন নিচের অভিজ্ঞতাটি শেয়ার করল।
রতন আর মানিক দুই ভাই। রতন খুব ভালো ফুটবল খেলে। আগামীকাল রতনের বিদ্যালয়ের ফুটবল দল আন্তঃবিদ্যালয় ফুটবল খেলায় ফাইনালে খেলবে। রতন খুব উত্তেজিত নিজের পারদর্শিতা নিয়ে। খাওয়ার সময় সবার সঙ্গে তা নিয়েই কথা হচ্ছিল। মানিক খুব মনোযোগ দিয়ে সবার কথা শুনছে। জন্ম থেকেই মানিকের পায়ে সমস্যা, হাঁটতে কিছুটা অসুবিধা হয়। মানিকের মাঝে মাঝে খুব মাঠে খেলতে ইচ্ছা হয়, কারও সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বললে সবাই তাকে ইনডোর খেলার পরামর্শ দেয়, কিন্তু মানিকের ইচ্ছা হয় খোলা মাঠে রতনের মতো, রতনের সঙ্গে খেলতে। আজও খাবার টেবিলে রতনের কথা শুনে মনটা খারাপ হয়ে যায়। খাবার শেষে মানিক তার ভাইকে আগামীকালের খেলার জন্য শুভকামনা জানায় এবং নিজের ঘরে চলে যায়। এদিকে মানিকের চুপচাপ বসে সবার কথা শোনাটা রতন ঠিকই লক্ষ করে। রতন মনে মনে ভাইয়ের জন্য কষ্ট পায়। ছোটবেলা থেকেই রতন মানিকের সঙ্গে খেলতে চাইত, কিন্তু মানিকের পায়ের সমস্যার জন্য মানিক নিজেকে গুটিয়ে রাখত এবং অন্যরাও রতনকে মানিকের সঙ্গে ইনডোর খেলাতে নিরুৎসাহিত করত, কারণ রতন ফুটবল বা অন্যান্য আউটডোর খেলায় খুব পারদর্শী। তাই ভাইয়ের সঙ্গে সেভাবে কখনো রতনের খেলা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু আজকে রতনের খুব খারাপ লাগছে।
আমরা কি কখনো লক্ষ করেছি আমরা সবাই সব খেলা খেলতে পারি? না তা পারি না। কেন? বাধা কোথায়? তাহলে কি যারা খেলাধুলা করতে চায়, তাদের ইচ্ছা পূরণ হওয়ার নয়! আচ্ছা, এমন কি কোনো নিয়ম বা ব্যবস্থা আছে, যেখানে মানিকের মতো সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে খেলা যায়?
এবারের শিখন অভিজ্ঞতাটিতে আমরা এই প্রশ্নগুলোরই উত্তর খুঁজব। আমাদের বন্ধুদের নিয়ে কীভাবে আমরা শরীরচর্চা বা খেলাধুলার আনন্দ উপভোগ করতে পারি, তার উপায় খুঁজে পাওয়াই আমাদের এই অভিজ্ঞতাটির লক্ষ। তাই এর জন্য প্রথমেই খুঁজে দেখব আমরা যে প্রচলিত খেলাগুলো সচরাচর খেলি, এগুলোর মধ্যে কোন কোন খেলা কে কে খেলতে পারে না এবং এক্ষেত্রে কী কী বাধা রয়েছে। এরপর সবাই যেন খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে, তার উপায় নিয়ে আলোচনা করব। এরপর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক খেলায় সবার সুযোগ, অংশগ্রহণ ও অধিকার সম্পর্কে ধারণা লাভ করব। সবশেষে নিজেদের জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে খেলাধুলায় সবার অংশগ্রহণের উপায় বের করে সবাই মিলে খেলা উপভোগ করব।
রতন মানিককে নিয়ে ভাবছে। আচ্ছা, আমরাও কি কখনো এ ব্যাপারটি নিয়ে ভেবেছি? সবাই কি সব খেলা খেলতে পারে? কেন পারে না? না পারায় কী কী বাধা আছে? চলো বিষয়টি নিয়ে পাশে বসা বন্ধুর সঙ্গে কথা বলি এবং দুজনে মিলে অপর পৃষ্ঠার 'প্রচলিত ইনডোর এবং আউটডোর খেলা যেগুলো সবাই খেলতে পারে না' • ছকে তালিকাটি তৈরি করি।
প্রচলিত ইনডোর এবং আউটডোর খেলা যেগুলো সবাই খেলতে পারে না
খেলার ধরন | খেলার নাম | কেন পারে না?/ বাধাগুলো কী কী? |
ইনডোর
| ||
আউটডোর
|
বন্ধুর সঙ্গে মিলে আমরা প্রচলিত কিছু খেলা শনাক্ত করেছি, যেগুলো আসলে সবাই খেলতে পারে না, যারা হতে পারে শারীরিকভাবে অসমর্থ এবং প্রতিবন্ধী কিংবা অন্য যে কেউ। আমরা আরও চিহ্নিত করেছি, কেন সবাই সব ধরনের খেলায় অংশ নিতে পারে না।
এবারে চলো, সবাই যেন খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে তার উপায় খুঁজে বের করি গল্পের সেই রতনের মতো। এর জন্য আমরা প্রথমে দলে আলোচনা করে অপর পৃষ্ঠার 'সবাই মিলে খেলি' ছকটি পূরণ করি।
সবাই মিলে খেলি
খেলার নাম | খেলায় অংশগ্রহণ করানোর উপায় | আমরা যা করতে পারি |
| ||
| ||
| ||
| ||
|
খেলাধুলায় সবার অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করতে শারিরিক ও মানসিকভাবে অসমর্থ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আমাদের করণীয় কী হতে পারে দলে আলোচনা করে শ্রেণিতে উপস্থাপন করলাম। শিক্ষক ও অন্যান্য বন্ধুর মতামতও জানলাম। আরও জানলাম প্রতিবন্ধীদের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন খেলার আয়োজনও রয়েছে। খেলাধুলায় প্রতিবন্ধীদের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সুযোগ, অর্জন ও অধিকার ইত্যাদি নিয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে উপস্থাপন করলাম। আবার প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে অন্যদের সম্মিলিতভাবে দল গঠন করেও বিভিন্ন খেলা হয় যা ইউনিফাইড স্পোর্টস নামে পরিচিত, সে সম্পর্কেও জানলাম।
আমাদের এই জানা তথ্যগুলো চলো নিচের প্রতিবন্ধীদের জন্য খেলাধুলার তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে নিই:
প্রতিবন্ধীরা নিয়মিত শরীরচর্চা ও খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করলে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলার সুযোগ রাখা হয় এবং নিয়মকানুন শিথিল করা হয়। প্রয়োজনে প্রতিবন্ধীদের ধরন অনুযায়ী তাদের উপযোগী বিশেষ খেলার ব্যবস্থা রাখা হয়। খেলাধুলা ও ব্যায়ামের সময় প্রতিবন্ধী এবং সাধারণ শিক্ষার্থীর মধ্যে দ্রুত একে অপরের মধ্যে বোঝাপড়া এবং বন্ধুত্বের সৃষ্টি হয়। প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ ও সুস্থতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রতিবন্ধী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সম্মিলিতভাবে দল গঠন করে ইউনিফাইড স্পোর্টস নামে বিভিন্ন খেলা হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীরা নিজ দলের প্রতিবন্ধী খেলোয়াড়দের পার্টনার হিসেবে খেলায় ও প্রশিক্ষণে সাহায্য করে থাকে। ইউনিফাইড পার্টনারকে একই বয়সের এবং একই দক্ষতাসম্পন্ন হতে হয়।
খেলাধুলায় সবার সুযোগ, অংশগ্রহণ ও অধিকার নিশ্চিত করতে প্রতিবন্ধীদের জন্য কিছু খেলা:
৫ এ সাইড ফুটবল: প্রতিটি দলে ৩ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ মোট ৮ জন খেলোয়াড় থাকে। ৩ জন প্রতিবন্ধী ও ২ জন ইউনিফাইড পার্টনার (প্রতিবন্ধী নয় এমন শিক্ষার্থী) একসঙ্গে খেলে। খেলার সময় ৩০ মিনিট মাঝে ৫ মিনিট বিরতি। ৭ এ সাইড ফুটবল: প্রতিটি দলে ৫ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ মোট ১২ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলাটিতে ৪ জন প্রতিবন্ধী ও ৩ জন ইউনিফাইড পার্টনার (প্রতিবন্ধী নয় এমন সাধারণ শিক্ষার্থী) একসঙ্গে খেলে। খেলার সময় ৪০ মিনিট। মাঝে ৫ মিনিট বিরতি।
৫ এ সাইড বাস্কেটবল: প্রতিটি দলে ৭ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ মোট ১২ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলায় ৩ জন প্রতিবন্ধী ও ২ জন ইউনিফাইড পার্টনার (সাধারণ শিক্ষার্থী) একসঙ্গে খেলে। ইউনিফাইড অ্যাথলেটিক্স: চোখে দেখে না, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের সঙ্গে ইউনিফাইড পার্টনার (সাধারণ শিক্ষার্থী) একসঙ্গে হয়ে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। দৌড়ানোর সময় প্রতিবন্ধী ও ইউনিফাইড পার্টনারের (সাধারণ শিক্ষার্থীর) হাত বাঁধা থাকে। একজনের ডান হাতের সঙ্গে অপর জনের বাম হাত রাবার দিয়ে বাধা থাকবে।
সফট বল থ্রো/ নিক্ষেপ: (softball throw)
খেলা পরিচালনাকারী শুরুতেই শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে দেবেন তারা কয়টি করে বল থ্রো/ নিক্ষেপ করতে পারবে। একটা দুই থেকে তিন মিটার লম্বা দাগ বা গোল বৃত্ত তৈরি করতে হবে। দাগের পিছন থেকে অথবা গোল বৃত্তের মাঝখান থেকে প্রত্যেক শিক্ষার্থী বল নিক্ষেপ করবে। যে বেশি দূরত্বে বল নিক্ষেপ করবে, সে জয়ী হবে।
হুইল চেয়ার বাস্কেটবল:
শারীরিক প্রতিবন্ধী বিশেষ করে যারা হাঁটতে পারে না, এমন প্রতিবন্ধীরা হুইল চেয়ারে বসে বাস্কেটবল খেলতে পারে। প্রতিটি দলে অতিরিক্ত ২ জন খেলোয়াড়সহ মোট ৭ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলার সময় ৫ জন করে খেলোয়াড় খেলে।
হকি (ফিল্ড হকি)
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সাফল্যের জন্য যে কয়টি সম্ভাবনাময় খেলা আছে, ফিল্ড হকি তার মধ্যে অন্যতম। নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খেলার কলাকৌশল আয়ত্ত করা যায়।
খেলার স্থান : সমতল ও পরিচ্ছন্ন মাঠ।
খেলার সরঞ্জাম : হকি স্টিক, হকি বল, দুটি গোল পোস্ট নেটসহ।
খেলোয়াড়ের সংখ্যা : প্রতিটি দলে ৫ জন অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ মোট ১৬ জন খেলোয়াড় থাকে।
খেলার সময়কাল : ৬০ মিনিট
১ম অর্ধে: ১৫ মিনিট খেলার পরে ২ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ১৫ মিনিট খেলা হবে। এর পরে হাফ টাইম (খেলার মধ্য বিরতি) ১০ মিনিট।
২য় অর্ধে: ১৫ মিনিট খেলার পরে ২ মিনিট বিরতি দিয়ে আবার ১৫ মিনিট খেলা হবে। তবে শিক্ষার্থীদের জন্য এই সময় কমও হতে পারে।
চলো, এবারে আমরা নিজেরা কিছু খেলা খুঁজে বের করি যাতে প্রতিবন্ধীদের সঙ্গে মিলে আমরা সবাই একসঙ্গে খেলায় অংশ নিতে পারি। এই খেলাগুলো খেলতে এর নিয়মকানুনগুলো কীভাবে কিছুটা শিথিল বা পরিবর্তন করতে পারি যাতে সবাই মিলে এই খেলাগুলো উপভোগ করতে পারি। এর জন্য দলগত আলোচনার মাধ্যমে আমরা একটি পরিকল্পনা তৈরি করব যা অনুসরণ করে আমরা এই খেলাগুলো চর্চা করে অভ্যস্ত হয়ে উঠব।
প্রতিবন্ধীবান্ধব খেলাধুলায় আমাদের পরিকল্পনা
ক্রমিক | আমার দলের খেলার নাম | কীভাবে খেলব নিয়মকানুন কীভাবে শিথিল বা পরিবর্তন করব |
খেলা ১
| ||
খেলা ২
|
সবাইকে নিয়ে খেলার জন্য আমরা পরিকল্পনা করলাম। এবার সবাইকে নিয়ে খেলার পালা। এবার আমরা রতন ও মানিকের সঙ্গে একত্রে খেলতে পারব তাই না? আমাদের পরিবারের কোনো সদস্য বা বন্ধু কিংবা প্রতিবেশীদের মধ্যে যদি কেউ প্রতিবন্ধী থাকে তাদের সঙ্গেও আমরা এভাবেই সকলে মিলেমিশে সবার আনন্দ আর কষ্টকে ভাগ করে নেব। সবাই সবার বন্ধু হব, আর সামনে এগিয়ে যাব।
আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজগুলো সারা বছর ধরে চর্চা করব ও অপর পৃষ্ঠার 'আমরা সবাই খেলার সাথি * ছকে লিখে রাখব। শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পরপর নিজে থেকে শিক্ষককে দেখিয়ে নেব।
পরিকল্পনা অনুযায়ী কী কী কাজ করেছি? | কাজগুলো করতে কেমন লেগেছে এবং সুস্বাস্থ্যের চর্চায় তা কীভাবে সাহায্য করেছে? | কাজগুলো করতে কোনো সমস্যা হয়েছে কি? কীভাবে তা মোকাবিলা করেছি? | কোনো সহযোগিতার প্রয়োজন আছে কি? থাকলে তা কী ধরনের? |
|
আমার অগ্রগতি, আমার অর্জন
নিচের ছকটি আমার অভিভাবক ও শিক্ষক পূরণ করবেন। আমি নিজেও পূরণ করব। এর মাধ্যমে আমি আমার অগ্রগতি সম্পর্কে জানব, কোথায় আরও ভালো করার সুযোগ আছে তা খুঁজে বের করব। দলগত কাজের অভিজ্ঞতা থেকে আমার অংশগ্রহণের বিষয়ে সহপাঠীদের মতামত জেনে নিয়ে আমি সংশ্লিষ্ট অংশে লিখে নেব। আমার অভিভাবক বইয়ে সম্পাদিত কাজ দেখে মন্তব্য লিখবেন। অভিভাবক লিখতে না পারলে তাদের কাছ থেকে মন্তব্য শুনে অন্য কেউ লিখে দিবেন অথবা এমন কেউ না থাকলে আমি লিখব। সমস্ত কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে শিক্ষক আমাকে স্বীকৃতি দেবেন। কী ভালো করেছি, কীভাবে আরও ভালো করতে পারি, সে উপায় জানাবেন।
মূল্যায়ন ছক ১: আমার অংশগ্রহণ ও পাঠ্যপুস্তকে করা কাজ
নিজের মন্তব্য | সহপাঠীর মন্তব্য | অভিভাবকের মন্তব্য | শিক্ষকের মন্তব্য | |
স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ গ্রহণ
| ||||
শ্রদ্ধাশীল আচরণ
| ||||
সহযোগিতামূলক মনোভাব
| ||||
পাঠ্যপুস্তকে সম্পাদিত কাজের মান
|
মূল্যায়ন ছক ২: সবার জন্য উপযোগী খেলা নির্বাচন ও খেলার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে অংশগ্রহণ
মন্তব্য | সবার জন্য উপযোগী খেলা নির্বাচন ও তা খেলার জন্য নিয়মকানুন শিথিল বা পরিবর্তনের সৃজনশীল চিন্তা ও মনোভাব | খেলাধূলায় অংশগ্রহণের সময় প্রতিবন্ধিতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বিশেষ প্রয়োজনের প্রতি সচেতনতা ও সহায়ক আচরণ | প্রতিবন্ধিতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের/পরিবারের সদস্যদেরকে নিয়ে খেলাধুলার উদ্যোগ গ্রহণ। |
নিজের
| |||
অভিভাবকের
| |||
শিক্ষকের
|
আরও দেখুন...