ধর্মীয় শিক্ষক জনাব শিহাব প্রতিদিন ক্লাস শুরুর ৩০ মিনিট আগে স্কুলে উপস্থিত হন এবং ছুটির, ১৫ মিনিট পরে বাসার দিকে রওয়ানা হন। শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার পাঠদান উপভোগ করে। এ বছর তিনি জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হন। তার পুত্র আম্মার হোসেন এক বৃদ্ধ মহিলার লাগেজ মাথায় করে বাড়ি পৌঁছে দেয়।
আমবৌলা গ্রামের সালমা বেগম ঘরের আঙিনায় চারটি ফজলি আমের চারা রোপণ করেন। প্রতিবেশী মানিক মিয়ার শিশুপুত্র সেগুলো কেটে ফেলে। মন খারাপ না করে সালমা বেগম পুনরায় চারটি রূপালি আমের চারা রোপণ করেন। কসমেটিকস সামগ্রী বিক্রেতা তার স্বামী জনাব মাসুদের নিকট ঈদের সময় হরিণাহাটি গ্রামের শেফালী বেগম 'মমতাজ মেহেদী' কিনতে আসলে সেটি মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় তিনি তাকে ফিরিয়ে দেন।