প্রিয় শিক্ষার্থী, এখন চলো খ্রীষ্টধর্মের মৌলিক বিষয়সমূহ একটু জানা থাক। তোমাদের শিক্ষকও এই বিষয়ে জানাবেন, মজার মজার animation দেখাবেন। কিন্তু তার পাশাপাশি এখানেও বিষয়গুলো তোমরা চাইলে পড়তে পারো। যখনই কোনো কিছু বুঝতে কষ্ট হবে তোমার বাবা-মা/অভিভাবক বা ভাই/বোন বা শিক্ষককে জিজ্ঞেস করতে পারো। কোনো ছবি দেখে মনে প্রশ্ন আসলেও জিজ্ঞেস করতে পিছপা হবে না।
তুমি চাইলে নিচের link-গুলো থেকে তোমার বাসায় যদি কম্পিউটার থাকে সেখানে অথবা তোমার বাবা-মা/অভিভাবকের স্মার্টফোনে শিক্ষকের দেখানো video গুলো দেখতে পারো।
The Beginner's Bible: www.youtube.com/c/TheBeginnersBi.ble/ Saddleback Kids: www.youtube.com/c/SaddlebackKids/vid- eos
BibleProject: bibleproject.com/explore/
খ্রীষ্টধর্মের বিশ্বাস অনুসারে ঈশ্বর একজন। কিন্তু তিনি তিন ব্যক্তিরূপে আছেন, যা হলো পিতা ঈশ্বর, পুত্র ঈশ্বর (যীশু), এবং পবিত্র আত্মা ঈশ্বর।
পিতা ঈশ্বর - সৃষ্টিকর্তা
তুমি যে এত সুন্দর পৃথিবীতে বাস করছো কখনও কি চিন্তা করেছো, কে এ অপরূপ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন? দিনের আলোর জন্য সূর্য, রাতের জন্য চাঁদ ও তারা, আকাশ, নদী-সাগর, মহাদেশ যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনি হলেন পিতা ঈশ্বর। তিনি ছয়দিন ধরে এ সুন্দর পৃথিবীর সব সৃষ্টি করেছেন। বাইবেলে সৃষ্টি সম্পর্কে কী লেখা আছে চলো তা দেখে আসি।
সৃষ্টির শুরুতেই ঈশ্বর মহাকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন।
আদিপুস্তক ১ঃ১
ঈশ্বর বললেন, “আলো হোক।" আর তাতে আলো হলো। তিনি দেখলেন তা চমৎকার হয়েছে। তিনি অন্ধকার থেকে আলোকে আলাদা করে আলোর নাম দিলেন দিন, আর অন্ধকারের নাম দিলেন রাত। এইভাবে সন্ধ্যাও গেলো,
সকালও গেলো, আর সেটাই ছিল প্রথম দিন।
আদিপুস্তক ১ঃ৩ঃ৫
আমরা আমাদের মত করে এবং আমাদের সংগে মিল রেখে এখন মানুষ তৈরি করি। তারা সমুদ্রের মাছ, আকাশের পাখী, পশু, বুকে-হাঁটা প্রাণী এবং সমস্ত পৃথিবীর উপর রাজত্ব করুক। পরে ঈশ্বর তাঁর মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন। হ্যাঁ, তিনি তাঁর মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন, সৃষ্টি করলেন পুরুষ ও স্ত্রীলোক করে।
আদিপুস্তক ২ঃ১৬ঃ২৭
এই ভাবে মহাকাশ ও পৃথিবী এবং তাদের মধ্যকার সব কিছুই তৈরি করা শেষ হল। ঈশ্বর তাঁর সকল সৃষ্টির কাজ ছয় দিনে শেষ করলেন; তিনি সপ্তম দিনে সৃষ্টির কোন কাজ করলেন না। এই সপ্তম দিনটিকে তিনি আশীর্বাদ করে নিজের উদ্দেশ্যে আলাদা করলেন, কারণ ঐ দিনে তিনি কোনো সৃষ্টির কাজ করেননি।
আদিপুস্তক ২ঃ১.৩
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
সৃষ্টির সৌন্দর্য, বিশালতা, বৈচিত্র্য ও রহস্য নিয়ে মানুষ যুগ যুগ ধরে বিস্মিত ও মুগ্ধ হচ্ছে। আমাদের সবচেয়ে বড় ও পবিত্র কাজ মানুষসহ ঈশ্বরের সমস্ত সৃষ্টিকে সম্মান ও যত্ন করা। আমরা যেন কখনও সৃষ্টির কোন কিছুই ধ্বংস না করি, অপচয় কিংবা অপব্যবহার না করি। বাইবেলে এ কথা লেখা আছে যে প্রতিদিন ঈশ্বর তাঁর সৃষ্টির কাজ শেষে বলেছেন, “উত্তম”। মানুষকে সৃষ্টি করে তিনি বলেছেন “অতি উত্তম” (আদিপুস্তক ১:২৫, ৩১ ইত্যাদি পদ)। ঈশ্বর মানুষকে তাঁর সৃষ্টির লালন পালনের দায়িত্ব দিয়েছেন। সৃষ্টিকে ধ্বংস করার অর্থ আমাদের নিজেদেরই বিপদ ডেকে আনা। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন।
স্রষ্টার বিস্ময়কর একটি সৃষ্টি হল "বাতাস", যা ব্যতীত আমরা কেউই এক মুহূর্তও বেঁচে থাকতে পারি না। সমস্ত সৃষ্টির ধারাবাহিকতা চলমান রাখতে, ঈশ্বর জীবন্ত সবকিছুকে বংশবৃদ্ধির ক্ষমতা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। খ্রীষ্টধর্ম আমাদের এ শিক্ষা দেয় যে স্রষ্টারূপে ঈশ্বর শূন্য থেকে সবকিছু সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর মুখের কথাতেই তা করেছেন।
পুত্র ঈশ্বর সামীর পরিত্রাতা
একটা মজার গল্প বলি। নাসরতের এক ছোট্ট গ্রামে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। স্বর্গদূত গাব্রিয়েল সেই গ্রামের এক অপরূপ কুমারী, মরিয়ম (মারীয়া)-কে দেখা দিয়ে বলেন যে, সে এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিবে। জানো তার নাম কী রাখা হয়েছে? তাঁর নাম যীশু। তিনিই পাপীর পরিত্রাতা। এবার এসো এ সম্পর্কে বাইবেলে কী আছে তা দেখি।
ইলীশাবেতের যখন ছয় মাসের গর্ভ তখন ঈশ্বর গালীল প্রদেশের নাসরত গ্রামের মরিয়ম নামে একটি কুমারী মেয়ের কাছে গাব্রিয়েল দূতকে পাঠালেন। রাজা দায়ূদের বংশের যোষেফ নামে একজন লোকের সংগে তাঁর বিয়ের কথাবার্তা ঠিক হয়েছিল। স্বর্ণদূত মরিয়মের কাছে এসে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন, “প্রভু তোমার সংগে আছেন এবং তোমাকে অনেক আশীর্বাদ করেছেন।
এই কথা শুনে মরিয়মের মন খুব অস্থির হয়ে উঠল। তিনি ভাবতে লাগলেন এই রকম শুভেচ্ছার মানে কি। স্বর্ণদৃত তাঁকে বললেন, “মরিয়ম, ভয় কোরো না, কারণ ঈশ্বর তোমাকে খুব দয়া করেছেন। শোন, তুমি গর্ভবর্তী হবে আর তোমার একটি ছেলে হবে। তুমি তাঁর নাম যীশু রাখবে। তিনি মহান হবেন। তাঁকে মহান ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে। প্রভু ঈশ্বর তাঁর পূর্বপুরুষ রাজা দায়ূদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন।
যীশু তোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না। তোমরা যদি আমাকে জানতে তবে আমার পিতাকেও জানতে। এখন তোমরা তাঁকে জেনেছ আর তাঁকে দেখতেও পেয়েছ।”
ফিলিপ যীশুকে বললেন, “প্রভু, পিতাকে আমাদের দেখান, তাতেই আমরা সন্তুষ্ট হব।"
যীশু তাঁকে বললেন, “ফিলিপ, এতদিন আমি তোমাদের সংগে সংগে আছি, তবুও কি তুমি আমাকে জানতে পার নি? যে আমাকে দেখেছে সে পিতাকেও দেখেছে। তুমি কেমন করে বলছ, 'পিতাকে আমাদের দেখান?
পবিত্র শাস্ত্রের কথামত যীশু খ্রীষ্টই সেই পাথর, যাঁকে রাজমিস্ত্রিরা, অর্থাৎ আপনারা বাদ দিয়েছিলেন; আর সেটাই সবচেয়ে দরকারি পাথর হয়ে উঠল। পাপ থেকে উদ্ধার আর কারও কাছে পাওয়া যায় না, কারণ সারা জগতে আর এমন কেউ নেই যার নামে আমরা পাপ থেকে উদ্ধার পেতে পারি।
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
বাইবেলে আছে যে, মানুষ পিতা ঈশ্বরের আলো লঙ্ঘন করে পাপ করেছে। পাপের ফলে মানুষ ঈশ্বরের কাছ থেকে দূরে চলে গিয়েছে। আমরা বাবা-মায়ের কথা না শুনলে তারা কষ্ট পান। তেমনি পিতা ঈশ্বর আমাদের অবাধ্যতার জন্য দুঃখ পান। ঈশ্বর পাপকে ঘৃণা করেন। কিন্তু ঈশ্বর ক্ষমাশীল ও দয়াময়; তিনি চান না যে, মানুষ নরকে যাক। তিনি মানুষকে পাপ থেকে মুক্তি দিতে নিজ পুত্রকে মানুষরূপে এ পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
পুত্র ঈশ্বর যীশুর জন্মের বিষয়ে স্বর্গদূত, পিতা যোষেফকে দর্শন দিয়ে বলেছেন, “তুমি তাঁর নাম যীশু (ত্রাণকর্তা) রাখবে, কারণ তিনি তাঁর লোকদের পাপ থেকে উদ্ধার করবেন।" পুত্র ঈশ্বর পাণীর পরিত্রাণের জন্য মৃত্যুবরণ করলেন। মৃত্যুর পরে তৃতীয় দিনে তিনি কবর থেকে পুনরুত্থিত হলেন। তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী।
পবিত্র আত্মা ঈশ্বর – আত্মিক নবায়নকর্তা
তুমি নিশ্চয়ই যীশুর পুনরুত্থানের গল্প শুনেছ। এখন তোমাকে আরেকটা গল্প বলতে চাই। গল্পটি শুনে তুমি আশ্চর্য না হয়ে পারবে না। যীশু স্বর্গে চলে গেলেন। কিন্তু তিনি বলে গেলেন যে, তাঁর প্রিয় শিষ্যদের একা রেখে যাবেন না। ঈশ্বরের আত্মাকে তাদের কাছে খুব তাড়াতাড়ি পাঠানো হবে। শিষ্যদের কাছে পবিত্র আত্মা কীভাবে এসেছিলেন বাইবেলে সে গল্প খুব সুন্দর করে লেখা আছে। চলো আমরা সেটা পড়ি।
বাপ্তিস্ম গ্রহণ করবার পর যীশু জল থেকে উঠে আসবার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর সামনে আকাশ খুলে গেল। তিনি ঈশ্বরের আত্মাকে কবুতরের মত হয়ে তাঁর উপরে নেমে আসতে দেখলেন। তখন স্বর্গ থেকে বলা হল, “ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, এর উপর আমি খুবই সন্তুষ্ট।"
এর কিছু দিন পরে পঞ্চাশত্তমী পর্বের দিনে শিষ্যেরা এক জায়গায় মিলিত হলেন। তখন হঠাৎ আকাশ থেকে জোর বাতাসের শব্দের মত একটা শব্দ আসল এবং যে ঘরে তাঁরা ছিলেন সেই শব্দে সেই ঘরটা পূর্ণ হয়ে গেল। শিষ্যেরা দেখলেন আগুনের জিভের মত কি যেন ছড়িয়ে গেল এবং সেগুলো তাঁদের প্রত্যেকের উপর এসে বসল। তাতে তাঁরা সবাই পবিত্র আত্মাতে পূর্ণ হলেন এবং সেই আত্মা থাকে যেমন কথা বলবার শক্তি দিলেন সেই অনুসারে তাঁরা ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় কথা বলতে লাগলেন।
সেই সময় জগতের নানা দেশ থেকে ঈশ্বরভক্ত যিহুদী লোকেরা এসে বিরূশালেমে বাস করছিল। তারা সেই শব্দ শুনল এবং অনেকেই সেখানে জড়ো হল। নিজের নিজের ভাষায় শিষ্যদের কথা বলতে শুনে সেই লোকেরা যেন বুদ্ধিহারা হয়ে গেল। তারা খুব আশ্চর্য হয়ে বলল, “এই যে লোকেরা কথা বলছে, এরা কি সবাই গালীলের লোক নয়? যদি তা-ই হয় তাহলে আমরা প্রত্যেকে কি করে নিজের নিজের মাতৃভাষা ওদের মুখে শুনছি?
যীশু বললেন, “যে সাহায্যকারীকে আমি পিতার কাছ থেকে তোমাদের কাছে পাঠিয়ে দেব, তিনি যখন আসবেন তখন তিনিই আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেবেন। ইনি হলেন সত্যের আত্মা যিনি পিতার কাছ থেকে আসবেন। আর তোমরাও আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দেবে, কারণ প্রথম থেকেই তোমরা আমার সঙ্গে সঙ্গে আছ।”
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
বাইবেলের পুরাতন নিয়মে ইরীয় ভাষায় পবিত্র আত্মা বোঝাতে “রুয়ায়" শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। নতুন নিয়মে গ্রীক ভাষায় পৰিত্ৰ “আত্মা” বোঝাতে “হিউমা" শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। "ব্লুয়াখ" ও "মিউমা” উভয় শব্দের অর্থ "বাতাস"। বাতাস ছাড়া আমরা দৈহিকভাবে বেঁচে থাকতে পারি না। ঠিক তেমনি খ্রীষ্টধর্মের শিক্ষানুসারে "পবিত্র আত্মা” ছাড়া আধ্যাত্মিক অর্থাৎ আদর্শ জীবন যাপন করা যায় না। পৰিত্ৰ আত্মা
১৩ত্রিত্ব-ঈশ্বরের তৃতীয় ব্যক্তি। পবিত্র আত্মা যীশু খ্রীষ্টের পরিত্রাণ কাজ বিশ্বাস করতে এবং গ্রহণ ও ধারণ করতে আমাদের সাহায্য করেন। তিনি আমাদের জীবনকে নবায়ন করেন। পাপের পথ পরিত্যাগ করে ঈশ্বরের ইচ্ছানুযায়ী চলতে তিনি আমাদের শক্তি দেন। পবিত্র আত্মা আমাদের খ্রীষ্টের আদর্শে জীবন যাপন করতে অনুপ্রেরণা, সৎসাহস, সদিচ্ছা ও সর্বোপরি জ্ঞান দান করেন। পবিত্র বাইবেলে পবিত্র আত্মাকে বুঝানোর জন্য। বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছে, যেমন: কবুতর, ভেল, আগুন, বায়ু, জল, বৃষ্টি, শিশির ইত্যাদি।
পবিত্র আত্মা আমাদের জীবনকে অপবিত্রতা থেকে রক্ষা করে। জল ও বৃষ্টি যেমন প্রাণ সঞ্চার করে তেমনি পবিত্র আত্মার স্পর্শ আমাদের জীবনকে নতুন চেতনা ও শুচিতা দান করে। আমরা জগৎ ও জীবন সম্পর্কে নতুন ও পবিত্র ধারণা লাভ করতে পারি। পবিত্র আত্মার শক্তিতেই একজন খ্রীষ্ট বিশ্বাসী মানুষের জন্য সুন্দর কাজ করতে পারেন, যা পিতা ঈশ্বরের গৌরব ও মহিমা প্রকাশ করে।
আমাদের মনে রাখতে হবে যে, সৃষ্টির প্রথমে ঈশ্বরের আত্মা ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন। ঈশ্বরই স্বয়ং পবিত্র আত্মা। পুরাতন নিয়মে সকল ভাববাদী (প্রবক্তা) সেই আত্মার শক্তিতে কাজ করেছেন। কুমারী মরিয়ম: (মারীয়া) এর গর্ভে যীশু পবিত্র আত্মার প্রভাবে জন্মেছেন। যীশু পবিত্র আত্মার শক্তিতে সকল কাজ করেছেন। যীশুর শিষ্যগণ পবিত্র আত্মার শক্তিতেই সুসমাচার প্রচার করেছেন। যীশুর অবগাহনের সময় তাঁর উপরে পৰিত্ৰ আত্মা নেমে এসেছেন।
পবিত্র বাইবেল অনুযায়ী পবিত্র আত্মা আমাদের জীবনে সাতটি দান ও নয়টি ফল প্রদান করেন। দানগুলো হল: প্রজ্ঞা, বুদ্ধি, বিবেক, মনোবল, জ্ঞান, ধর্মানুরাগ ও ঈশ্বরভীতি। আর ফলগুলো হল: "ভালোবাসা, আনন্দ, শান্তি, সহাগুণ, পয়ার স্বভাব, ভালো স্বভাব, বিশ্বস্ততা, নম্রতা ও নিজেকে দমনা (গালাতীয় 2:22)। তবে সাধু জেরোম পবিত্র আত্মার আরও তিনটি ফলের কথা উল্লেখ করেছেন: লজ্জাশীলতা, সংযম ও বিশুদ্ধতা।। আমাদের জীবনে চরিত্র গঠনের জন্য পবিত্র আত্মার দান ও ফলগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আরও দেখুন...