ই-মার্কেটিং হলো বর্তমান সময়ের বহুল প্রচলিত ও সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটিং। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন চ্যানেল ব্যবহার করে ক্রেতাদের পণ্য ক্রয়ের জন্য প্ররোচনা বা উৎসাহ দেওয়ার অনন্য কৌশলের নাম হলো ই-মার্কেটিং।
অন্যদিকে ট্রেডিশনাল মার্কেটিং বলতে পৌরাণিক বিভিন্ন মাধ্যম তথা রেডিও, টেলিভিশন, ম্যাগাজিন ইত্যাদির মাধ্যমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণের প্রক্রিয়াকে বোঝায়।
ট্রেডিশনাল মার্কেটিং | ই-মার্কেটিং | |
---|---|---|
১ | ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য প্রচলিত | পদ্ধতি ব্যবহার করা। যেমন- প্রিন্ট মার্কেটিং, ওয়ান-টু-ওয়ান মার্কেটিং ইত্যাদি। | ইলেকট্রনিক মিডিয়া,সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া হলো ই-মার্কেটিং। |
২ | একমুখী যোগাযোগ | দ্বিমুখী যোগাযোগ। |
৩ | খুবই কম। | এক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতার ইন্টারেকশন খুবই |
৪ | খরচ বেশি। | তুলনামূলকভাবে খরচ কম। |
৫ | এক্ষেত্রে পরিমাপ করা সহজ নয়। | বিভিন্ন এনালাইটিক্স টুলস এর মাধ্যমে এর বিস্তারিত পরিমাপ করা যায়। |
৬ | ট্রেডিশনাল মার্কেটিং-এ দর্শক বা গ্রাহকদের | সংখ্যা কম। | ই-মার্কেটিং-এর দর্শক বা গ্রাহকের সংখ্যা বেশি। |
৭ | এক্ষেত্রে বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণে বিলম্ব হয়। | ই-মার্কেটিং-এ যখন-তখন অল্প সময়ে তথ্য বেশি বিশ্লেষণ করা যায়। |
৮ | ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে সম্পৃক্ততা কম। | ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে সম্পৃক্ততা বেশি। |
৯ | এক্ষেত্রে লক্ষ্য নির্ধারণ করা কঠিন। | ই-মার্কেটিং-এ লক্ষ্য নির্ধারণ করা সহজ। |
১০ | রেডিও, টেলিভিশন, বিলবোর্ড, টেলিফোন কল, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন ইত্যাদি। | সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং,অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি। |
আরও দেখুন...