শাহরীন কর্মজীবী হওয়ায় তাদের পুত্র বাবুলকে ছোটবেলা থেকেই হোস্টেলে রেখে পাড়াশুনা করান। ছুটিতে ছেলে বাড়ি আসলেও মা-বাবা বাবুলকে বেশি সময় দিতে পারেননি। বেশিরভাগ সময় একা থাকতে হয়। সে নিজের সুখ-দুঃখ কারও সাথে ভাগাভাগি করতে পারে না। একদিন শাহরীন আলম সাহেবের বাসায় বেড়াতে গেলে তাঁর ছেলে সোহেল দরজা খুলে সালাম দেয়। তাঁকে সম্মানের সাথে বসিয়ে বাবাকে ডেকে দেয়। শাহরীন তাকে দেখে মুগ্ধ হন এবং নিজের ছেলেকে এভাবে গড়ে তুলতে না পেরে নিজের মনে ভীষণ কষ্ট পান ।