সেজান সাহেব একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার নিয়মগুলো তাকে ভাবিয়ে তোলে। কারণ কাজের ক্ষেত্রে কর্মচারীদের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। কর্তৃপক্ষই সব ক্ষমতার দাবিদার এবং তার আদেশই আইন। অপরদিকে, মিজান সাহেব একটি সেবামূলক সংস্থার প্রধান শাখায় কাজ করেন । সংস্থার আরও কয়েকটি শাখা থাকলেও প্রধান শাখাই পরিচালনার কেন্দ্রবিন্দু। অন্যান্য শাখা কেন্দ্রবিন্দুর এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে, রাজিব সাহেব বহুমুখী সমবায় সংস্থার সদস্য। কাজের সুবিধার জন্য একাধিক শাখায় নীতিগতভাবে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়। এ কারণে সংস্থাটি গঠনগত ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী।