চণ্ডিগড় শহরের উপকণ্ঠে বাড়ি ভাড়া নেয় সুরেশ ও কল্যাণী ব্যানার্জী। তাদের এক সন্তান শান্ত। স্বামী-স্ত্রী চাকুরিজীবী হওয়ায় শান্তাকে দেখাশোনার জন্য গ্রাম থেকে আনা হয় আট বছর বয়সী দরিদ্র অনিতাকে। সারাদিনের খাটুনিতে অনিতার শ্রান্ত শরীরে ঘুম চলে আসে সন্ধ্যারাতে। কল্যাণীর ধারণা অনিতার খাবারের পরিমাণ আরও কমালে ওর ঘুম আসবে না। তাই অনিতার খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দেয় কল্যাণী। কম খেতে খেতে অনিতা শীর্ণকায় হয়ে পড়ে। শান্তর উচ্ছিষ্ট সে চুরি করে খায়। এটা জানতে পেরে কল্যাণী অনিতার উপর নির্যাতন চালায়, তওবা করায় এবং উপদেশ দেয় যে চুরি করে খাওয়া পাপ। ফ্রিজে ভর্তি করা খাবার, শাস্ত খাওয়ার ভয়ে পালিয়ে বেড়ায় আর অনিতা শান্তর উচ্ছিষ্টের দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)