শেষ পর্যন্ত এক কৃষ্ণজীবী পরিবারেই বিয়ে হয় ছবি রাণীর। স্বামী ধনপতির একটি উন্নত জাতের গাড়ি আছে, গাড়ির একটি ছোট্ট বাছুর আছে। সেই বাছুরকে মাতৃদুগ্ধ থেকে বঞ্চিত করে দুই বেলা গাড়ির সবটুকু দুধ দোহন করে নেয় ধনপতি। বাছুরকে জোরপূর্বক আটকে রেখে স্বামীকে সহায়তা করে ছবি রাণী। গাভি যেন সামান্য দুধও বাছুরের জন্য রাখতে না পারে, সেদিকে কড়া নজর তাদের। ক'দিন আগে ছবি রাণীর কোন জুড়ে আসে নবজাত ফুটফুটে এক শিশু সন্তান। এই শিশু যখন ক্ষুধায় কান্না করে, ছবি রাণী তখন পরিবারের সব কাজ ফেলে পরম মমতায় সন্তানকে মাতৃদুগ্ধদানে তৃপ্ত করে। একদিন তার শিশু সন্তানকে মাতৃদুগ্ধদানে পরিতৃপ্ত করতে গিয়ে সে অনুভব করে, মাতৃদুগ্ধ-বঞ্চিত রেখে কী নির্মম আচরণ করে যাচ্ছে তারা গাভির অসহায় বাছুরের ওপর। তারপর থেকে সে স্বামীকে এই কাজে আর সহায়তা করে না।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)