বাংলা কবিতা এর উৎপত্তি হয়েছিল মূলত পালি এবং প্রাকৃত সংস্কৃতি এবং সামাজিক রীতি থেকে। এটি বৈদিক ধর্মীয় ধর্মানুষ্ঠান এবং বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈন ধর্ম এর রীতিনীতির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং পরস্পর বিরোধি ছিলো। তবে আধুনিক বাংলার সংস্কৃত ভাষা ভাষার উপর ভিত্তি করেই তৈরী হয় নি। বাংলা ১৪১৫ সাল নাগাদ থেকে বাংলা সাহিত্য জগতে এক ভিন্ন স্বাদের কবিতাশ্রয়ী ঘরানার উদ্ভব হতে দেখা যায়-দশকোষী কাব্য ঘরানা, পঞ্চবান কাব্য ঘরানা ইত্যাদি।
বর্ণমালা
গণঅভ্যুত্থান
শহিদদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ
নক্ষত্র
তাহারেই পড়ে মনে
বঙ্গভাষা
সোনার তরী
জীবন-বন্দনা
নারী
কামাল পাশা
বিদ্রোহী
আনন্দময়ীর আগমনে
সূক্ষ্ম ও গভীর অনুভবের জগৎ
মানুষের চারপাশের জগৎ
মানুষের হৃদয়বৃত্তিক জগৎ
চিত্ররূপুময় জগৎ
একক সন্ধায় বসন্ত
অনেক আকাশ
সহসা সচকিত
সবগুলো
সোনার তরী
জীবনধাঁচ
বঙ্গভাষা
পাঞ্জেরি
বঙ্গভাষা
সোনার তরী
পাঞ্জেরী
জীবন-বন্দনা
আমের মুকুল
কমল বন
বাতাবি লেবু
মাধবী কুঁড়ি
তাহারেই মনে পড়ে
আমার পূর্ব বাংলা
কবর
বাংলাদেশ
বাঘ
সিংহ
উল্লুক
ভালুক
বঙ্গভাষা
বাংলাদেশ
কবর
সোনার তরী
রাবণ
বিভীষণ
গজানন
দুঃশাসন
শামসুর রহমান
জসীমউদ্দীন
জীবনান্দদাশ
কাজী নজরুল ইসলাম
যুদ্ধ বিরতির জন্য
যুদ্ধ জোরদার করার জন্য
সন্ধি স্থাপনের জন্য
বিপদমুক্ত অবস্থানের জন্য
আরও দেখুন...