এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি, টুলস, ইন্সট্রুমেন্টস, ইলেকট্রিক কম্পোনেন্ট, উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার সম্পর্কে জানব ।
সুরক্ষা পোশাক (পিপিই) :
প্রয়োজনীয় এ্যাপ্লায়েন্সেস
১. স্প্লিট টাইপ এয়ার কন্ডিশনার (SPAC)
২. উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার (WAC)
টুলস
ইন্সট্রুমেন্ট:
ইলেকট্রিক কম্পোনেন্ট/ মালামাল :
১.সার্কিট ব্রেকার
২.কম্বাইন্ড সুইচ সকেট
৩.তার, ইন্সুলেশন টেপ
ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট
এয়ার কন্ডিশনার স্থাপনে নিচে উল্লেখিত যন্ত্রপাতি প্রয়োজন-
Window- এর অর্থ জানালা। আবাসিক বা বাণিজ্যিক অফিস কক্ষে জানালা বরাবর স্থাপনকৃত একক বা ইউনিটারি এয়ার কন্ডিশনারকে উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার বলে। সাধারণত এ ধরনের ইউনিট কক্ষের জানালা বরাবর দেয়ালে (Wall) বসানো হয় এবং দেখতে কিছুটা জানালার মত মনে হয়। তাই এটি উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার (WAC) নামে পরিচিত। উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার তিনটি গোত্রে ভাগ করা হয়
১। হিমায়ন চক্র (Refrigeration Cycle)
২ (Air Cycle)
৩। ইলেকট্রিক সার্কিট অ্যান্ড কন্ট্রোল (Electric Circuit and Control) |
পারুল অনুসারে ১০-১১ ফুট উচ্চতার কক্ষের জন্য ১২০ বর্গফুট থেকে ১৫০ বর্গফুট ক্ষেত্রের জন্য এক টন ক্যাপাসিটির উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার নির্বাচন করা হয়ে থাকে। কিন্তু এটি ধামরুলের সঠিক নিয়ম নয়। খামরুল অনুসারে ক্যাপাসিটি নির্ধারণ করতে ঐ কক্ষের অবস্থা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা প্রয়োজন।
চিত্র ৩.১: উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার
এয়ার কন্ডিশনার স্থাপনে দেয়াল নির্বাচন-
১। মুক্ত দেয়াল (Free Wall) কোন দিকে তা দেখতে হবে
২। চার দেয়াল মুক্ত থাকলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যথাক্রমে উত্তর, পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিম দেয়াল নির্বাচন করতে হবে।
৩। মেঝে হতে ৩ থেকে ৫ ফুট বা ১ থেকে ১.৭৫ মিটার উচ্চতায় স্থাপন করতে হবে
৪। সম্ভব হলে পাশের দেয়ালে স্থাপন করতে হবে
৫। কাচের দেয়াল হলে লোহার স্তম্ভ (Stand) লাগবে।
এয়ার কন্ডিশনার চালানোর আগে লক্ষণীয় বিষয়-
১। সার্ভিস লাইনের সাইজ/ কারেন্ট বহন করার ক্ষমতা
২। এনার্জি মিটারের ক্ষমতা
৩। মিটার থেকে এসির জন্য সরবরাহ লাইনের সাইজ, কারেন্ট বহন ক্ষমতা
৪। প্লাগ, সকেট, সার্কিট ব্রেকারের মান
৫। আর্থিং এর ব্যবস্থা
৬। এসি নির্মাতা কর্তৃক নির্দেশনা
উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার স্থাপনের প্রথমে নিম্নোক্ত দিক বিবেচনা করতে হবে-
১। এসি মেঝে থেকে ৭৫০ মিমি উপরে স্থাপন করতে হবে
২। পার্শ্বের দেয়াল থেকে কমপক্ষে ৫০০ মিমি. দূরে রাখতে হবে
৩। এসির উপরে ৭৫ মিমি. স্থান রাখতে হবে
৪। দেয়ালের মধ্যে ২৪০ মিমি. স্থাপন করতে হবে
৫। বাইরের দেয়াল হতে কমপক্ষে ৫০০ মিমি. দূরে স্থাপন করতে হবে।
১। সর্বপ্রথম নির্মাতা কীর্তৃক স্থাপন নির্দেশনা অনুসরণ করে স্থাপন করতে হবে।
২। বাইরের ও ভেতরের দিকে যেন পড়ে না যায় বা খুলে নিতে না পারে ।
৩। সঠিক বাতাস সঞ্চালনের উপযোগী স্থানে স্থাপন ।
৪। বাতাসের চাপে যেন পড়ে না যায়।
৫। প্রতিবেশী বা পথচারীদের যেন অসুবিধা না হয়
৬। কক্ষের মধ্যে যেন ৰাভা সঞ্চালন ভালো হয়
৭। ভেতরের দিকে যেন পানি না পড়ে
৮। রক্ষণাবেক্ষণ বা সহজ সার্ভিসিং এর ব্যবস্থা করতে যেন অসুবিধা না হয়
৯। স্থাপন জনিত কারণের জন্য অধিক শব্দ না হয় ।
১০। শীতল বায়ু বেশ বাইরে যেতে না পারে অর্থাৎ স্থাপন জনিত লিক না থাকে ইত্যাদি।
১১। যেন পথচারী এবং প্রতিবেশীদের অসুবিধা না হয় ।
উত্তম স্থান নির্বাচন:
১। কম্পনও শব্দ পরিহার করার জন্য নির্বাচিত হবে যেন ইউনিট যথাযথ দৃঢ়ভাবে বসানো হয়েছে।
২। সূর্যের আলো যেন সরাসরি না পরে।
৩। কেবিনেটের পেছনে ৫০ সেন্টিমিটারের মধ্যে যেন কোন বাধা না থাকে। কোন বাধা থাকলে কন্ডেন্সার ঘনীভবন প্রক্রিয়ার সমস্যা হবে ফলে ঠান্ডা করার ক্ষমতার উপর প্রভাব পড়বে।
৪। এয়ার কুলার বাইরের দিকে ১০ থেকে ১৫ মিলিমিটার ঢাল থাকতে হবে যা Spritlevel এ ভেতরের দিকে ১/৪ বুদবুদ দেখাবে।
কেবিনেট ও চেসিস স্থাপন
১। প্রথমে কেবিনেটের দেয়ালের স্থাপনের পরে দৃঢ়ভাবে আটকাতে হবে।
২। তারপর চেসিস কেবিনেটে ঢুকাতে হবে ।
৩। ক্যাবিনেট ও দেয়ালের মাঝে ফাঁকা জায়গায় ফোম বা রাবার দিয়ে বন্ধ করতে হবে।
৪ । কেবিনেটের সাথে চেসিস লক করতে হবে।
৫। ফ্রন্ট গ্রিল / কভার কেবিনেটের সাথে লাগাতে হবে ।
বর্তমান বিশ্বে বহু কোম্পানি উইন্ডো টাইপ এয়ারকন্ডিশনার তৈরি করে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটির নাম হল-
উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারে সাধারণত HCFC 22 ব্যবহৃত হতো এবং এখনও হচ্ছে, HCFC 22 রেফ্রিজারেন্ট ওজোন স্তরের ক্ষতি করে এবং পৃথিবীর উত্তাপ বৃদ্ধি করে। সে কারণে এখন উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারে R 407C ব্যবহৃত হচ্ছে। রেফ্রিজারেন্টের রাসায়নিক নাম ও রাসায়নিক ফর্মূলা হল-
উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষমতা টন অব রেফ্রিজারেশন (TR), BTU/hr বা ওয়াট-এ প্রকাশ করা হয়।
1 TR = 12,000 BTU/hr=3.5 Kw = 3500 Watt.
আগে উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষমতা 1TR থেকে 3TR এর মধ্যে ছিল। বর্তমানে বাজারে নিম্নলিখিত ক্ষমতার উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনার পাওয়া যায় ।
আবহাওয়া (ঋতু) পরিবর্তনের সাথে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (Air Conditioning / AC) পদ্ধতির মাধ্যমে প্রয়োজনে বাতাসের তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা পদ্ধতিতে কমাতে সাধারণত হিমায়ন পদ্ধতি তথা কুলিং কয়েল ( ইভাপোরেটর) -এর প্রয়োজন হয়। আবার তাপমাত্রা বাড়াতে গরম পানির কয়েল, বৈদ্যুতিক হিটার, হিট পাম্প বা হিমায়ন পদ্ধতির কন্ডেনসারে গরম করা হয়। গরম দেশে বাতাসের তাপমাত্রা ২২ ডিসে. হতে ২৬ ডিসে. পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অপরদিকে শীতকালে ১৮ ডিসে. হতে ২২ ডি.সে তাপমাত্রা রাখা হয়। কক্ষের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য থার্মোস্ট্যাট ব্যবহৃত হয়।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (AC) সিস্টেমে বাতাসের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় (Factor) যা মানুষের জন্য আরামদায়ক ও স্বাস্থ্যপদ পরিবেশ সৃষ্টি করে। গ্রীষ্মকালে বাতাসের আর্দ্রতা ৫০% থেকে ৬৮% এবং শীতকালে ৪০% থেকে ৫৫% রাখা ভালো। বাতাসের আর্দ্রতা বাড়ানোর জন্য হিউ-মিডিফায়ার এবং কমানোর জন্য ডি-হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা হয়। হিউমিডিস্ট্যাট-এর মাধ্যমে আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করা হয় ।
উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারে মূলত দু'টি মোটর থাকে। একটি কম্প্রেসর মোটরএবং অপরটি ব্লোয়ার মোটর ।
কম্প্রেসর মোটর (Compressor Motor) :
এটি একটি হার মেটিক মোটর যা রেসিপ্রোকেটিং বা রোটারি টাইপ হয়ে থাকে। এ মোটরগুলো সাধারণত ক্যাপাসিটর রান মোটর বা পার্মানেন্ট স্প্লিট ক্যাপাসিটর মোটর হয়ে থাকে।
মোটর আকারে বড় হলে বা কোনো কারণে স্টার্টিং টর্ক কম হলে ক্যাপাসিটর স্টার্ট এবং ক্যাপাসিটর রান মোটর ব্যবহার করা হয়। এ মোটরে তিনটি টার্মিনাল থাকে (১) কমন (২) স্টার্ট (৩) রান। স্টার্ট ওয়েন্ডিং- এর সাথে সিরিজে একটি রান ক্যাপাসিটর সংযুক্ত থাকে, স্টার্ট ক্যাপাসিটর সংযোগ করলে রান ক্যাপাসিটরের প্যারালালে পটেনশিয়াল রিলে দিয়ে সংযোগ করতে হয়। কম্প্রেসর মোটরে স্টার্টিং, রানিং ওয়্যান্ডিং, স্টেটর ও রোটর থাকে।
সেটের স্থির অবস্থায় থাকে বাতে মোটরের ভরাজিং (রানিং ও স্টার্টিং) পেচানো থাকে। রোটর ঘূর্ণারমান ।
ব্লোয়ার মোটর (Blower Motor )
ব্লোয়ার মোটর দু'ধরনের হয়ে থাকে-
১। শেডেড গোল মোটর
২। মাল্টি স্পিড ক্যাপাসিটর রান মোটর রোরার মোটরের এন্ড ক্যান্স, রোটর, গুয়ান্ডিং ও শ্যাফট থাকে।
১। শেডেড গোল মোটর:
শেডেড পোল মোটরে একটি ওয়্যান্ডিং থাকে। স্টার্টিং করেলের পরিবর্তে এতে শেডিং (Shading) কয়েল থাকে। এর স্টার্টিং টর্ক খুব কম। কম ক্ষমতার এয়ার কন্ডিশনারে এটি ব্যবহৃত হয়। এ মোটরের টার্মিনাল সংখ্য খুব কম। দুই পতির মোটরে তিনটি টার্মিনাল থাকে কমন বা রান, হাই এবং লো। A = মোটর, B = মোটর সাপোট ব্রাকেঁস, C= মাউন্টিং প্লেট, D = মোলডেড ফ্যান।
পারমানেন্ট স্প্লিট ক্যাপাসিটর মোটর (Permanent Split Capacitor Motor or PSC Motor)
এতে রানিং ও স্টার্টিং ওয়ান্ডিং থাকে। এর স্টার্টিং র্যান্ডিং-এর সাথে সিরিজে একটি রান ক্যাপাসিটর সংযুক্ত থাকে এতে মোটরের গতি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা থাকে। এ ধরনের মোটর অপেক্ষাকৃত বেশি ক্ষমতা ও গতিসম্পন্ন হয়। দুই গতি মোটরে চারটি পোল এবং তিন গতির জন্য পাঁচটি গোল থাকে। অধিকাংশ এয়ার কুলারে এটি ব্যবহার করা হয়।
২। মাল্টি স্পিড ক্যাপাসিটর রান মোটর:
এই মোটরটি ওপেন টাইপ। স্টার্টিং - এর সাথে একটি রান ক্যাপাসিটর সিরিজে সংযুক্ত থাকে। মোটর গুলো দুই বা তিন গতির হয়। দুই গতির মোটরে চারটি লোপ থাকে এবং তিন গতির মোটরে পাঁচটি লোপ থাকে। সিলেক্টর সুইচের সাথে বিভিন্ন গতির লোপগুলো সংযুক্ত থাকে এবং সিলেক্টর সুইচ ঘুরিয়ে গতি কম-বেশি করতে হয়। মোটরের রোটর শ্যাফটের ইভাপোরেটর প্রান্তে একটি এবং কন্ডেনসার প্রান্তে একটি ফ্যান লাগানো থাকে। উইন্ডো টাইপ এয়ার কন্ডিশনারে এ মোটর ব্যবহার বেশি দেখা যায়।
চিত্র ৩.১১: মাল্টি স্পিড ক্যাপাসিটর রান মোটর
ফ্যান মোটর (Fan Motor) পরীক্ষা পদ্ধতিঃ
উইন্ডো এয়ার কুলারের ফ্যান মোটর পরীক্ষা করতে হলে প্রথমে এয়ার কুলার চালাতে হবে। যদি বায়ুপ্রবাহ কম হয় তবে কন্ডেনসার, ইভাপোরেটর ও ফিল্টার পরীক্ষা অর্থাৎ সার্ভিসিং করতে হবে। এতে বাতাস পরিমিত গতিতে না আসলে নিচের কাজ গুলো পর্যায়ক্রমে করতে হবে-
১। ফ্যানের গতি কম হলে বুশ পরীক্ষা করতে হবে
২। বুশ ভালো থাকলে ক্যাপাসিটর পরীক্ষা করতে হবে
৩। ফ্যান না চললে ফ্যান মোটর পরীক্ষা করতে হবে
৪। প্রয়োজনে ফ্যানের ব্লেড পরীক্ষা করতে হবে।
ফ্যান ব্লেড ও বুশ পরীক্ষা :
ফ্যান হাত দিয়ে ঘুরিয়ে এর ব্যালেন্সিং (Balancing) লক্ষ্য করতে হবে এবং শব্দ অনুধাবন করতে হবে । শব্দ বা ভারসাম্য লক্ষ্য করে বোঝা যাবে বিয়ারিং বা ব্লেড ভাঙ্গা আছে কিনা। প্রয়োজনে বেয়ারিং বা বুশ বা ব্লেড পরিবর্তন করতে হবে।
ক্যাপাসিটর (Capacitor Test) পরীক্ষা:
অ্যাডোমিটার (AVO) ৰা ক্যাপাসিটর অ্যানালাইজার দিয়ে ক্যাপাসিটর পরীক্ষা করতে হবে। যদি ক্যাপাসিটর নষ্ট বা খারাপ হয় ভৰে ভা পরিবর্তন করতে হবে।
টার্মিনাল (Terminal Test) পরীক্ষা:
সার্কিটের ফ্যান মোটরের তারগুলো রানিং স্টার্টিং, হাই (High), মিডিয়াম (Medium), ा (Low) ইত্যাদি হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। অতঃপর সিলেকটর সুইচ ও ক্যাপাসিটর হতে ফ্যানের ভারের লুপগুলো খুলতে হবে। সর্ব প্রথম বডি পরীক্ষা করতে হবে। ওয়্যান্ডিং বডি না হলে স্টার্টিং ও রানিং এর গ্রহন মেখে নিম্নবর্ণিত সারণির সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে ওয়্যান্ডিং সঠিক আছে কিনা।
মোটর ওয়্যান্ডিং (Winding Test) পরীক্ষা:
অ্যাভোমিটার (AVO) - এর সাহায্যে মোটর ওয়্যান্ডিং-এর কন্টিনিউটি পরীক্ষা করতে হবে। অ্যাভোমিটার (AVO) কন্টিনিউটি প্রদান করলে ওয়্যান্ডিং ভালো আছে। পরীক্ষাটি নিচের ধারাবাহিক ভাবে করতে হবে-
১। ওহম মিটারের টেস্ট প্রোব মোটরের কমন (C) ও স্টার্টিং (S) টার্মিনাল এ সংযোগ দিতে হবে।
২। ওহম মিটারের টেস্ট প্রোব মোটরের কমন (C) ও রানিং (R) টার্মিনালে সংযোগ হতে হবে।
৩। ওহম মিটারের টেস্ট প্রোব মোটরের স্টার্টিং (S) ও রানিং (R) টার্মিনালে সংযোগ হতে হবে।
বডি পরীক্ষা : মোটরের হাইস্পিড টার্মিনাল এবং বডির সাথে অ্যাভোমিটারের প্রোবদ্বয় ধরলে কন্টিনিউটি দেখালে মোটর বডি অবস্থায় আছে।
আরও দেখুন...