এই শিখন ফলের মাধ্যমে আমরা কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এর ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট সমূহ বিচ্ছিন্ন ও টেষ্ট করা সম্পর্কে জানব ।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস ব্যবহৃত মেকানিক্যাল অংশ একই কিন্তু ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স সার্কিট ভিন্ন। এই ক্ষেত্রে আমরা বোতল কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার-এ ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স সার্কিট সমন্ধে আলোচনা করব।
এটা রেফ্রিজারেটরের মত দেখতে যার দরজা গ্লাসের। এর মধ্যে বোতলের বার থাকে যাতে সফট স্প্রিংক, ফুস ও ডেইরি প্রভাবী থাকে। এর কেবিনের তাপমাত্রা রাখা হয় ৬° সেঃ থেকে ৮-০ সে। এর ক্ষমতা পিটার পার আওয়ার [trs/Hr) এ প্রকাশ করা হয়। ICFT = 28.326 liters | সাধারণত ওয়াইন কুলার (Wine Cooler) কে বোতল কুলার বলা হয়।
এই ক্ষেত্রে আমরা বোতল কুলারের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ওয়্যারিং ডায়াগ্রাম সমন্ধে আলোচনা করব। বোতল কুলারের ইলেকট্রিক্যাল ডায়াগ্রাম সাধারনত রেফ্রিজারেটর এর মত ।
বেভারেজ কুলারের অর্থ কোমল পানীয় যেমন পানীয়, শরবত, জুস, কোকাকোলা, ফান্টা, পেপসি, আর সি কোলা প্রভৃতি সুপেয় পানি শীতল রাখে । উক্ত পানীয় দ্রব্য সুপের তাপমাত্রায় শীতল করার জন্য ব্যবহৃত হিমায়ন যন্ত্রের কেবিনেটের তাপমাত্রা ভিন্ন ভিন্ন রাখা হয় । সাধারণত বেভারেজ কুপারের তাপমাত্রা হয় ৮ সেঃ থেকে ১২° সেঃ পর্যন্ত রাখা হয়।
বেভারেজ কুলারের ধরণ
এটা এক ধরনের বোতল কুলার । বোতল কুলারে অ্যালকোহলিক দ্রব্যাদি ঠান্ডা করে পরিবেশন করা হয়। অপর দিকে বেভারেজ কুলার এ সকল ধরনের পানি ঠান্ডা করা হয়।
বেভারেজ কুলারের শ্রেণি
এর ব্যবহৃত রেফ্রিজারেশন সিস্টেমের যন্ত্রপাতি সাধারণ রেফ্রিজারেটর এর মত। হিমায়ন সাইকেলে ব্যবহৃত কম্পোনেন্ট কন্ডেনসার, কম্প্রেসর, ইভাপোরেটর, এক্সপানশন ভালভ ছাড়াও সলিনয়েড ভালভ, এ্যাকুমুলেটর ও রিসিভার থাকে। নিচে বেভারেজ কুলারের শ্রেণিবিন্যাস দেয়া হল-
বেভারেজ কুলার
অ্যালকোহলিক
নন অ্যালকোহলিক
এই ক্ষেত্রে আমরা ডি-হিউমিডিফায়ারের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স সিমেট্রিক ওয়্যারিং ডায়াগ্রাম সম্বন্ধে আলোচনা করব ।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এর ইলেক্যাল ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট এর ত্রুটি নির্বাচন করার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। সিস্টেমের কম্পোনেন্ট বিচ্ছিন্ন করে মেজারিং ইমেন্টের মাধ্যমে টেষ্ট করাব।
ডায়োড
ডায়োডের ২টি পয়েন্টে লুব সংযোগ থাকে, ডায়োডের বাম দিকে কালো ও ডান দিকে লাল লুব সংযোগ দেই, ওপেন দেখাবে । আবার ঐ ডায়োড ঘুরিয়ে লাল বাম কাল ডান দিকে লুব সংযোগ দেই রিডিং দেখাবে।
ট্রানজিস্টর টেস্ট
PNP ও NPN ট্রানজিস্টর নেই। ট্রানজিস্টর উপরের লেখা সামনে রেখে চিত্রানুসারে Analog (AVO) Multimeter অ্যাডো বা মাল্টিমিটার বা Digital (DMM) Multimeter দিয়ে পরিমাণ করে ভালো মন্দ নির্ধারণ করো। মিটারকে ডায়োড চিহ্ন ধরে রাখতে হবে।
কাজ
আরও দেখুন...