এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এ ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের অবস্থান চিহ্নিত ও পারফরমেন্স পরীক্ষা করতে পারবে।
এটি হিমায়ন যন্ত্র, যার সাহায্যে বিশুদ্ধ খাবার পানিকে ঠান্ডা করে পান উপযোগী তাপমাত্রায় আনা হয় । এখানে পানির তাপমাত্রা রাখা হয় ১০° সেলসিয়াস বা ৫০°F ফারেনহাইট। উৎপাদকের উৎপাদন কৌশল এবং ব্যবহার ক্ষেত্রের উপর নির্ভর করে পানির তাপমাত্রা ভিন্ন ভিন্ন রাখা হয়। অফিস বা ব্যাংক এ অবস্থানকারির জন্য পানির তাপমাত্রা ১০° সেলসিয়াস, শিল্পকারখানায় কর্মরত শ্রমিক ও স্কুল-কলেজের ছাত্রের জন্য ১০ থেকে ১৩° সে রাখা হয়। আবার হাসপাতাল, রেস্টুরেন্ট, ক্যাফেটেরিয়া ৭.৫° সে হতে ১০° সে পানির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ।
রেফ্রিজারেশন ডি-হিউমিডিফায়ার ( Refrigeration D - Humidifier) এ কন্ডেনসার, কম্প্রেসর, ইভাপোরেটর, এক্সপানশন ভাল ও বায়ু প্রবাহের জন্য একটি ব্রোয়ার ফ্যান থাকে। কন্ডেনসার এবং ইভাপোরেটর পাশাপাশি থাকে । ইভাপোরেটরের উপর দিয়ে বায়ু প্রবাহিত হয়। বাষ্পায়িত বায়ু (Air + H2O) কুলিং করেলের উপর দিয়ে প্রবাহিত করানো হয়। জলীয় বাষ্প কুলিং কয়েলের সংস্পর্শে এসে H2O বা আর্দ্রতা ঘনীভূত হয়ে ভরলে রুপান্তর হয় এবং পানি ওয়াটার বাকেটে জমা হয়। শুল্ক আর্দ্রতা যুক্ত বায়ু কন্ডেনসার এর উপর দিয়ে প্রবাহিত করানো হয়।
ডিসপ্লে কেইস বৃহৎ ও ছোট উভয় আকারের ব্যবহৃত হয়। সাধারণত বিক্রয়ের মালামালের গুনাগুন ঠিক রাখার জন্য এই সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। বড় আকারের ডিসপ্লে কেলের ইনডোর বা ইভাপোরেটর ইউনিটে ভিন্ন ভিন্ন তাপমাত্রা রাখা হয়। তাপমাত্রা ঠিক রাখার জন্য হট গ্যাস ডি-ফ্লটিং করা হয়। এর জন্য সনিয়েড ভালভ ব্যবহৃত হয়।
চিত্রে নীল অংশ আউট সাইড অংশ। এটি সাধারণত ছাদের উপরে থাকে এবং অন্য অংশ কেসের অভ্যন্তরে থাকে। কেলের ভেতরে থাকে, সাইড গ্লাস, সলিনয়েড ভালভ, থার্মোস্টেটিক ভালভ, ইভাপোরেটর ও ফ্যান । কেসের সংখ্যা বেশী থাকলে প্রেসার রেগুলেটিং ভালভ সংযুক্ত থাকে।
সার্কিটে মেকানিক্যাল কম্পোনেন্ট
চিত্রে কেসের মধ্যে কুলিং সিস্টেম দেখানো হল। একাধিক ফেসের জন্য একাধিক থার্মোস্টেটিক এক্সপানসন ভালত থাকে এবং তাপমাত্রা মাগার জন্য প্রতিটি কেসে একটি থার্মোমিটার থাকে। তাপমাত্রা বেশী হলে সপিনয়েড ভালক ওপেন হয়ে ফ্লুইড সরবরাহ করে। তাপমাত্রা কম হলে সলিনয়েড ভালভ বন্ধ থাকে।
সাধারণত ডিসপ্লে কেইসে থাকে
আরও দেখুন...