পারদর্শিতার মানদণ্ডঃ
(ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE)
খ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস, ইকুইপমেন্ট ও মেশিন )
(গ) প্রয়োজনীয় কাঁচামাল (Raw Materials)
(ঘ) কাজের ধারাঃ
১. ইনকিউবেটরটি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করে দেখ তা সঠিকভাবে কার্যকর আছে কি না।
২. নির্ভরযোগ্য উৎস হতে উর্বর ডিম সংগ্রহ কর এবং যথাযথ ভাবে সংরক্ষণ করো।
৩. ডিমগুলো পরিক্ষার করে নাও।
৪. সঠিক আকার ও আকৃতির ডিম বাছাই করো।
৫. ফাটা, ভাঙ্গা, রক্তের দাগ, মেঝেতে পাড়ে এমন ভিষ গুলি বাদ দাও।
৬. ইনকিউবেটরটি ফিউমিগেশনের মাধ্যমে জীবাণু মুক্ত করো।
৭. ধারণ ক্ষমতা অনুসারে ইনকিউবেটরের সেটারে ভিম বসাও। খেয়াল রাখ যেন স্কিম ফেটে না যায় ।
৮.এবার ফিউমিগেশনের সাহায্যে ডিম জীবাণু মুক্ত করো ।
৯. ইনকিউবেটরটি চালু করে তাপমাত্রা (১০১ ফা.), আর্দ্রর্তা (৬৫%), টার্নিং ঠিকমত হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ কর এবং রেকর্ডশীটে লিপিবদ্ধ করো।
১০. ৭ম ও ১৪তম দিনে ডিমগুলি ক্যান্ডেলারের সাহায্যে পর্যবেক্ষণ করে নষ্ট ডিমগুলি বাদ দাও ।
১১. এরপর ১৮তম দিনে ডিমগুনি সেটিং ট্রে হতে হ্যাচিং ট্রে তে স্থানান্তরিত কর। (মুরগির ডিমের ক্ষেত্রে)
১২. হ্যাচিং পিরিয়ডে কাঙ্খিত ভাগ ও আর্দ্রতা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ কর, যাতে ডিম ফুটতে কোন সমস্যা না হয়। কারণ এই সময় তাপমাত্রা সামান্য কম (৯৯° ফা.) এবং আর্দ্রতা বেশী (৭৫%) প্রয়োজন হয় ।
১৩. সঠিকভাবে ভাপ, আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ এবং টার্নিং করলে ২০তম দিনের পর হতে পিপিং দেখা যাবে এবং ২১ দিন হবে বাচ্চা ফুটা শুরু করবে।
১৪. বাচ্চা ফুটানোর পর ইনকিউবেটরে আরো ১২ ঘণ্টা রেখে দাও, যাতে বাচ্চার ভেজা পালক শুকিয়ে যায়।
১৫. এরপর বাচ্চাগুলি বাছাই কর (লেয়ারের ক্ষেত্রে সেক্স অনুসারে) এবং ভাল বাচ্চাগুলি প্যাক করে বাজারজাত করো ।
সতর্কতা
ব্যবহারিক কাজ
আরও দেখুন...