বাংলাদেশের সম্পদ

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | | NCTB BOOK
2
Please, contribute by adding content to বাংলাদেশের সম্পদ.
Content

বাংলাদেশের কৃষি সম্পদ

1
  • প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল প্রায় ৭০ ভাগ লোক।
  • সরকার জাতীয় কৃষি দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে- পহেলা অগ্রহায়ণকে
  • কৃষিকাজের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত- দো-আঁশ মাটি ।।
  • বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসলগুলো- পাট, চা, তামাক।
  • সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদিত হয়- ফরিদপুর জেলায়।
  • শস্য ভাণ্ডার হিসেবে পরিচিত- বরিশাল জেলা।
  • সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয়- ঠাকুরগাঁও জেলায়।
  • জৈব সার আবিষ্কার করেন- ড. সৈয়দ আবদুল খালেক।
  • কৃষি উন্নয়নে “রাষ্ট্রপতি পুরস্কার" প্রদান করা হয়- ১৯৭৩ সাল থেকে ।
  • বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কারকে জাতীয় কৃষি পুরস্কারে রূপান্তরিত করা হয়- ২০০২ সালে
  • আণবিক কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (BINA) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে- ২০০০ সালে এবং এ পর্যন্ত কৃষিশুমারী হয়েছে- ৬টি।
  • রবি শস্য বলতে বুঝায়- শীতকালীন শস্য খরিপ শস্য বলতে বুঝায়- গ্রীষ্মকালীন শস্য বাংলাদেশে।

কৃষি সম্পদে বিভিন্ন ফসল

পাট

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপাদন হয়- ফরিদপুর জেলায় ।
  • পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান- দ্বিতীয়।
  • এশিয়ার বৃহত্তম পাট কল- আদমজী পাটকল (৩০ জুন, ২০০২ সাল থেকে বন্ধ) |
  • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থা (IISG) অবস্থিত- ঢাকা।

চা

  • বাংলাদেশে প্রথম চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয়- ১৮৪০ সালে ।
  • বাণিজ্যিক ভাবে প্রথম চা বাগান করা হয়- ১৮৫৭ সালে প্রথম চা জাদুঘর করা হয় ২০০৯ সালে; শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল।
  • চা উৎপাদনে শীর্ষে- চীন ।
  • সবচেয়ে বেশি চা উৎপাদন হয়- মৌলভীবাজার এবং হবিগঞ্জ।
  • বাংলাদেশে মোট চা বাগান আছে- ১৬৭টি।
  • দেশের প্রথম অর্গানিক চা বাগান পঞ্চগড়ে; ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠা।

তুলা

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি তুলা জন্মায়- ঝিনাইদহ জেলায়।
  • তুলা উন্নয়ন বোর্ড- কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

তামাক

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি তামাক জন্মায়- কুষ্টিয়া।

রেশম

  • রেশম পোকার চাষকে বলা হয়- সেরিকালচার (Sericulture) |
  • রেশম পোকা(পলু) বা মথ বেঁচে থাকে- ভূত গাছের পাতা খেয়ে ।
  • রেশম বোর্ড অবস্থিত- রাজশাহীতে।
  • রেশম উৎপাদিত হয়- রাজশাহী অঞ্চলে।

রাবার

  • বাংলাদেশের প্রথম রাবার বাগান হলো- কক্সবাজারের রামুতে। |
  • রাবার চাষ হয়- বৃহত্তর সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম ।
  • রাবার জোন হিসেবে খ্যাত- বান্দরবান জেলার বাইশারী।

ধান

  • বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য শস্য।
  • ধান উৎপাদনে বর্তমানে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়।
  • পূর্বাচী উন্নত জাতের ধানটি আনা হয়- চীন থেকে।
  • ধান উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশ- চিন।
  • ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের শীর্ষ জেলা- ময়মনসিংহ।
  • আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- লেগুনা, ফিলিপাইন।

গম

  • বাংলাদেশের সর্বাধিক গম উৎপাদিত হয়- ঠাকুরগাঁও জেলায়।
  • বাংলাদেশে গম চাষ হয় শীত মৌসুমে।
  • গম রবিশস্যের অন্তর্ভূক্ত ফসল ।

আলু

  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আলু উৎপন্ন হয়- বগুড়া জেলায়।
  • বাংলাদেশে আলু আনা হয়- নেদারল্যান্ডস থেকে ( ওয়ারেন হেস্টিংস এর উদ্যোগে)
  • গোল আলু আমেরিকা থেকে ভারতে আনে পর্তুগিজরা।

আম

  • বিশ্বের সবচেয়ে সুস্বাদু ফল।
  • উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে-৭ম ।
  • উৎপাদনে শীর্ষ জেলা- নওগাঁ।

কৃষি সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল- চা (চা এর আদিবাস- চীন)।
  • বাংলাদেশে চা গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
  • সবচেয়ে বেশি চা জন্মে মৌলভীবাজার জেলায় দ্বিতীয় চা উৎপাদনকারী জেলা- হবিগঞ্জ
  • বাংলাদেশের অর্গানিক চা উৎপাদন শুরু হয়েছে- পঞ্চগড় জেলায়।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৪০ সালে সিলেটের মালনিছড়া।
  • বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৫৭ সালে।
  • রেশম বেশি উৎপন্ন হয়- চাঁপাইনবাবগঞ্জে আর রেশম বোর্ড অবস্থিত- রাজশাহীতে।
  • তামাক জন্মে বেশি- কুষ্টিয়া জেলায়, তুলা জন্মে বেশি- যশোর জেলায়।
  • বাংলাদেশের রাবার উৎপন্ন হয়- চট্টগ্রাম, মধুপুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম।
  • রামু নামক স্থানে রাবার চাষের জন্য বিখ্যাত স্থান- কক্সবাজারের রামু।
  • ইউরিয়া সার তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়- মিথেন গ্যাস (CH) |
  • আনারস বেশি উৎপন্ন হয়- পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেট জেলায়।
  • বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
  • জি-কে প্রকল্প মূলত গঙ্গা-কপোতাক্ষের মধ্যে সেচ প্রকল্প।
  • ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- ঈশ্বরদীতে (পাবনা)।
  • জুমচাষ করা হয়- পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায়।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম কৃষি উদ্যান- গাজীপুর জেলার কাশিমপুরে।

জেনে নিই

  • BADC হলো প্রধান বীজ উৎপাদনকরী সরকারি প্রতিষ্ঠান।
  • IRRI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৬০ সালে, অবস্থিত- ম্যানিলা, ফিলিপাইন ।
  • BRRI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭০ সালে, অবস্থিত- গাজীপুরের জয়দেবপুরে।
  • BARI প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৭৬ সালে, অবস্থিত- গাজীপুরের জয়দেবপুরে।
  • আদমজি পাটকল বন্ধ হয়ে যায়- ৩০ জুন, ২০০২ সালে বাংলাদেশে।
  • পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র- নারায়ণগঞ্জ।
  • প্রাচ্যের ডান্ডি বলা হয়- নারায়ণগঞ্জকে (ডান্ডি শহরটি অবস্থিত- স্কটল্যান্ডে)।
  • আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার নাম- 1JO (International Jute Organization ) এর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • পাট উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম দেশ- ভারত আর পাট রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ- বাংলাদেশ।
  • পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করেন- ড. মাকসুদুল আলম ।
  • বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত- মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা ।
  • পাট থেকে পচনশীল পলিমার ব্যাগের উদ্ভাবক- মোবারক আহমদ।
  • দেশের উন্নত জাতের পাটবীজ- তোসা। পাট পাতা দিয়ে সবুজ চা তৈরি করা প্রথম দেশ- বাংলাদেশ।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পহেলা কার্তিক
পহেলা মাঘ
পহেলা অগ্রহায়ণ
পহেলা বৈশাখ
পহেলা পৌষ

BRRI- Bangladesh rice research institute

4
Please, contribute by adding content to BRRI- Bangladesh rice research institute.
Content

IRRI - International rice research institute

1
Please, contribute by adding content to IRRI - International rice research institute.
Content

BARI-Bangladesh Agricultural Research Institute

1
Please, contribute by adding content to BARI-Bangladesh Agricultural Research Institute.
Content

BTRI - Bangladesh Tea research institute

1
Please, contribute by adding content to BTRI - Bangladesh Tea research institute.
Content

BSRI - Bangladesh Sugarcane research institute

1
Please, contribute by adding content to BSRI - Bangladesh Sugarcane research institute.
Content

BJRI- Bangladesh jute research institute

1
Please, contribute by adding content to BJRI- Bangladesh jute research institute.
Content

BINA- Bangladesh institute of nuclear Agriculture

1
Please, contribute by adding content to BINA- Bangladesh institute of nuclear Agriculture.
Content

BADC- Bangladesh agricultural development corporation

1
Please, contribute by adding content to BADC- Bangladesh agricultural development corporation.
Content

SAIC- SAARC Agricultural information center

2
Please, contribute by adding content to SAIC- SAARC Agricultural information center.
Content

বাংলাদেশের বনজ সম্পদ

0

বনভূমির পরিমান

  • পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমির প্রয়োজন মোট ভূমির ২.৫ শতাংশ।
  • সরকারি হিসেবে দেশে মোট বনভূমির পরিমাণ প্রায় ১৭ শতাংশ।
  • জনপ্রতি বনভূমির পরিমাণ প্রায় ০.০২ হেক্টর মাত্র।
  • বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগে বনভূমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ।
  • বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে বনভূমির পরিমাণ সবচেয়ে কম ।
  • দেশে প্রয়োজনীয় পরিমাণ বনভূমি আছে ৭ টি জেলায়। যথাঃ খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি ও বান্দরবান।
  • উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী রয়েছে ১০টি জেলায়। এর কাজ- জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় গঠন করা হয়।
  • রাষ্ট্রীয় বনভূমি নেই দেশের- ২৮ টি জেলায়।
  • রাষ্ট্রীয় বনভূমি আছে দেশের ৩৫ টি জেলায় ।

জাতীয় বন

  • টাইডাল বন বা স্রোতজ বন বা ম্যানগ্রোভ বন হচ্ছে সুন্দরবন।
  • বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবন।
  • একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি সুন্দরবন।
  • পৃথিবীর বৃহতম নদীভিত্তিক ব- দ্বীপ সুন্দরবন।
  • বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার (৬২%)।
  • ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের (৭৯৮তম) অংশ হিসেবে ঘোষণা করে ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে।
  • সুন্দরবন ছাড়া বাংলাদেশের অন্য টাইডাল বন চকোরিয়া বনাঞ্চল, কক্সবাজার।
  • এককভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি আছে বাগেরহাট জেলায়।
  • অঞ্চল হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বন চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল।
  • সুন্দরবনের অবস্থান দেশের ৫টি জেলায়। যথাঃ খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা।

জেনে নিই

  • বাংলাদেশের জাতীয় বন সুন্দরবনের আয়তন ৬০১৭ বর্গ কি.মি. (২৪০০ বর্গমাইল)।
  • সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কি.মি. জুরে বিস্তৃত।
  • বাংলাদেশে অবস্থিত সুন্দরবনের ৬২% আর ভারতে অবস্থিত সুন্দরবনের ৩৮%।
  • সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ/টাইডাল/স্রোতজ বন।
  • পৃথিবীর বৃহত্তম নদীভিত্তিক ব-দ্বীপ (বঙ্গীয় ব-দ্বীপ)- সুন্দরবন।
  • সুন্দরবন এককভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি এর প্রধান বৃক্ষ সুন্দরী (৭০%)
  • সুন্দরবন রামসার জলাশয়ের অন্তর্ভূক্ত হয় ১৯৯২ সালে (৫৬০তম)
  • সুন্দরবনের তিনটি অভয়ারণ্য কটকা, দক্ষিণ নীলকমল ও পশ্চিম মান্দার বাড়িয়া।
  • সুন্দরবন দিবস পালিত হয়- প্রতিবছর ১৪ ফেব্রুয়ারি।
  • সুন্দরবনের বেশির ভাগ অংশ অবস্থিত বাগেরহাটে, সুন্দরবনের অপর নাম গরান বনভূমি।
  • হাড়িয়াভাঙ্গা ও রায়মঙ্গল দুটি প্রধান নদী সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
  • সুন্দরবনের অবস্থিত পয়েন্ট ৩ টি (হিরণ পয়েন্ট, জাফর পয়েন্ট, টাইগার পয়েন্ট)
  • দেশের ব্যবহৃত কাঠের শতকরা ৬০ ভাগ আসে সুন্দরবন থেকে।
  • সুন্দরবনের বাঘ গণনায় ব্যবহৃত পদ্ধতির নাম পাগমার্ক (বর্তমানে বাঘের সংখ্যা ১১৪ টি)।
  • বাংলার আমাজন ও সিলেটের সুন্দরবন হিসেবে পরিচিত রাতারগুল জলাশয় (সিলেটের গোয়াইনঘাট) ।
  • সুন্দরবনকে World Heritage (বিশ্ব ঐতিহ্য) ঘোষণা করে UNESCO।
  • UNESCO সুন্দরবনকে World Heritage (বিশ্ব ঐতিহ্য) ঘোষণা করে ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে (৭৯৮তম) ।
Content added || updated By

বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ

0

খনিজ সম্পদ

  • বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর ও চীনা মাটি |
  • জিরকন, ম্যাগনেটাইট, মোনাজাইট, ইলমেনাইট ও লিউকক্সেন রাসায়নিক মৌল পাওয়া গেছে।
  • পারমাণবিক খনিজ (ইউরেনিয়াম) পাওয়া গেছে কুতুবদিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত এবং কুলাউড়া পাহাড়ের পাদদেশে।
  • Production Sharing Contract (PSC) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের চূড়ান্ত উৎপাদন, বণ্টন ও চুক্তিকারী প্রতিষ্ঠান ।
  • ভূতাত্ত্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়োজিত বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর।
  • BAPEX এর পূর্ণরূপ হচ্ছে-Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Ltd.

প্রাকৃতিক গ্যাস

  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে, সিলেটের হরিপুরে।
  • গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে, সিলেটের হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্র হতে।
  • বাংলাদেশে মোট গ্যাসক্ষেত্র আছে ২৯টি।
  • বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র-তিতাস গ্যাসক্ষেত্র (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে।
  • উৎপাদন স্থগিত এমন গ্যাসক্ষেত্র কামতা, ছাতক, সাঙ্গু, ফেনী এবং রূপগঞ্জ ।
  • সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র ইলিশা-১  (২৯তম) সিলেট।
  • গ্যাস-তেল অনুসন্ধানের মোট ব্লক রয়েছে স্থল ভাগে ২২ টি এবং সমুদ্র উপকূলে রয়েছে- ২৬টি।
  • সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২ টি। সাঙ্গু এবং কুতুবদিয়া ।

তেল

  • দেশে তেল অনুসন্ধানের কাজ শুরু হয় ১৯৫৯ সালে ।
  • সর্বপ্রথম তেল ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় সিলেটের হরিপুরে ১৯৮৬ সালে ।
  • হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে উত্তোলন শুরু হয় ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে (বন্ধ হয় ১৯৯৪সালে)।
  • হরিপুর ছাড়াও তেল পাওয়া গেছে কৈলাশটিলায় ।

চীনা মাটি

  • চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া গেছে নেত্রকোনার বিজয়পুর, দিনাজপুরের মধ্যপাড়া এবং নওগাঁর পত্নীতলা ।

চুনাপাথর

  • চুনাপাথরের সন্ধান পাওয়া গেছে সিলেটের টেকেরঘাট, লালঘাট ও ভাঙ্গারহাট, জয়পুরহাট এবং নওগাঁ জেলা।

কয়লা খনি

  • দেশের যে জেলায় কয়লা মজুদ আছে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, ফুলবাড়ি ও দিঘিপাড়া, জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ ।

তেজস্ক্রিয় বালু

  • তেজস্ক্রিয় বালুর সন্ধান পাওয়া গেছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে।

 

Content added By
Content updated By

মাটি, পানি, তেল, গ্যাস

0

প্রাকৃতিক গ্যাস

  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে, সিলেটের হরিপুরে।
  • গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ১৯৫৭ সালে, সিলেটের হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্র হতে।
  • বাংলাদেশে মোট গ্যাসক্ষেত্র আছে ২৯টি।
  • বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্র-তিতাস গ্যাসক্ষেত্র (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহৃত হয় বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে।
  • উৎপাদন স্থগিত এমন গ্যাসক্ষেত্র কামতা, ছাতক, সাঙ্গু, ফেনী এবং রূপগঞ্জ ।
  • সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র ভোলার ইলিশা-১ কূপটি দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। ভোলার ইলিশা কূপটি দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। (২৯তম) ভোলা।
  • গ্যাস-তেল অনুসন্ধানের মোট ব্লক রয়েছে স্থল ভাগে ২২ টি এবং সমুদ্র উপকূলে রয়েছে- ২৬টি।
  • সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২ টি। সাঙ্গু এবং কুতুবদিয়া ।

তেল

  • দেশে তেল অনুসন্ধানের কাজ শুরু হয় ১৯৫৯ সালে ।
  • সর্বপ্রথম তেল ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় সিলেটের হরিপুরে ১৯৮৬ সালে ।
  • হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে উত্তোলন শুরু হয় ১৯৮৭ সালের জানুয়ারি মাসে (বন্ধ হয় ১৯৯৪সালে)।
  • হরিপুর ছাড়াও তেল পাওয়া গেছে কৈলাশটিলায় ।

চীনা মাটি

  • চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া গেছে নেত্রকোনার বিজয়পুর, দিনাজপুরের মধ্যপাড়া এবং নওগাঁর পত্নীতলা ।

 

Content added By
Content updated By

চীনামাটি

0
Please, contribute by adding content to চীনামাটি.
Content

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

গ্যাসক্ষেত্র

0

বাংলাদেশ এশিয়ার ১৯তম বৃহৎ গ্যাস উৎপাদনকারী দেশ। দেশীয় জ্বালানী চাহিদার ৫৬ শতাংশ পূরণ করে গ্যাস। বাংলাদেশ অপরিশোধিত তেল ও খনিজ দ্রব্যাদির অন্যতম আমদানিকারক দেশ। দেশের জ্বালানী খাত রাষ্ট্র মালিকানাধীন কোম্পানি যেমন: বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন ও পেট্রোবাংলা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এদেশের হাইড্রোকার্বন শিল্পে কাজ করা আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে শেভরন, কনোকোফিলিপস, স্ট্যাটওয়েল, গ্যাসপ্রম এবং ওএনজিসি। যেখানে প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের ৫০ শতাংশ আসে শেভরনের গ্যাস কূপগুলো থেকে। ভূতত্ত্ববীদদের বিশ্বাস, সমুদ্রসীমার এক্সকুসিভ ইকোনোমিক জোনে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ তেল ও গ্যাসের মজুদ রয়েছে। ইন্দো-বাংলা পেট্রোলিয়াম কোম্পারি পূর্ব বাংলায় প্রথম খনিজ তেলের কূপ খনন করে চট্টগ্রামে ১৯০৮ সালে। ১৯৫৫ সালে বার্মা খনিজ তেল কোম্পানি সিলেটে গ্যাসের সন্ধান পায়। বর্তমানে দেশে মোট তেল গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক রয়েছে ৪৮ টির মধ্যে স্থলভাগে ২২ টি ও সমুদ্রে ২৬ টি।

জেনে নিই

  • বর্তমানে দেশে মোট গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে- ২৯টি( সর্বশেষ- ইলিশা-১, ভোলা) 
  • বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ- প্রাকৃতিক গ্যাস (মিথেন ৯৫-৯৯%) ।
  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কৃত হয়- হরিপুরে, ১৯৫৫ সালে (উত্তোলন-১৯৫৭)
  • বর্তমানে দেশে মোট তেল গ্যাস অনুসন্ধান ব্লক রয়েছে- ৪৮ টি।
  • গ্যাস উত্তোলনের জন্য সমগ্র দেশকে স্থলভাগে ভাগ করা হয়েছে- ২২টি ব্লকে।
  • রাষ্ট্রীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান বাপেক্স (BAPEX-1983) BAPEX - Bangladesh Petroleum Exploration Production Company Limited.
  • বাংলাদেশে বৃহত্তম গ্যাসক্ষেত্রটির নাম- তিতাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
  • বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস বেশি ব্যবহৃত হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদন জ্বালানীতে।
  • ২টি গ্যাসক্ষেত্রে উৎপাদন বন্ধ আছে- গ্যাসক্ষেত্রে (ছাতক, কামতা)।
  • সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন ও ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করে- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র
  • 'সুনেত্র' গ্যাসক্ষেত্রটি অবস্থিত- সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনায়।
  • সুনেত্র গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে যে সংস্থা- বাপেক্স।
  • বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে- ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া)।
  • সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রটি অবস্থিত- ১৬ নং ব্লকে।
  • সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে জাতীয় গ্রীডে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- ১৯৯৮ সালে।
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র খনন করে যে কোম্পানি- অক্সিডেন্টাল (যুক্তরাষ্ট্র)
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটে- ১৯৯৭ সালে, মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে। টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটে- ২০০৫ সালে, গ্যাসক্ষেত্রে কর্মরত ছিল- কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো ।
Content added By
Content updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পানি সম্পদ

0

Water Resources Planning Organization (WRPO) বা পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা (ওয়ারপো) পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দেশের পানি সম্পদের সামষ্টিক পরিকল্পনা প্রণয়নে একমাত্র সংবিধিবদ্ধ সরকারি প্রতিষ্ঠান। দেশের সমন্বিত পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন ও এর সুষম ব্যবহার নিশ্চিতের লক্ষ্যে পানি সম্পদ পরিকল্পনা আইন ১৯৯২ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ওয়ারপো সৃষ্টি হয়। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৩ হতে ১৯৯১ সালে জাতীয় পানি পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত “মাস্টার প্লান অরগানাইজেশন" বা এমপিও এর কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাংলাদেশে প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ১৯৯৩ সালে। বর্তমানে সর্বাধিক আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা চাঁদপুর। দেশে মোট আর্সেনিক আক্রান্ত জেলা- ৬১ টি অন্যদিকে আর্সেনিক মুক্ত জেলা - ৩টি যথা- রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি।

জেনে নিই

  • Water Resources Planning Organization (WRPO) প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯২ সালে।
  • পানি সম্পদ পরিকল্পানা ও ব্যবস্থাপনার একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম- ওয়ারপো।
  • WHO - এর মতে আর্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা- ০.০৫ মিলিগ্রাম/লিটার।
  • বাংলাদেশে প্রাপ্ত আর্সেনিকের মাত্রা- ১.০১ মিলিগ্রাম/লিটার।
  • বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আর্সেনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয়- গোপালগঞ্জ জেলা।
  • টুঙ্গিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আর্সেনিক নির্মূলে বাংলাদেশেকে যে সংস্থা সাহায্য প্রদান করে- বিশ্বব্যাংক ।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে (কার্যকর হয়- ১৯৯৭ সালে)।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ভারতের নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে (৩০ বছরের জন্য)।
  • দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষর করেন- বাংলাদেশের পক্ষে শেখ হাসিনা ও ভারতের পক্ষে দেবগৌড়া।
  • বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালে।
  • পানি চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ পাবে- ৩৫ হাজার কিউসেক পানি।
Content added By

বাংলাদেশের প্রাণিজ সম্পদ

0
  • হালদা নদীর বিশেষত্ব দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র এবং এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র।
  • গো-চারণ ভূমি রয়েছে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলায় দুটি বাধান। কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার।
  • বার্ড ফ্লু হচ্ছে-পাখির একধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা। ব্ল্যাক কোয়াটার হচ্ছে- গবাদি পশুর রোগ।
  • হাঁস-মুরগীর রোগ রাণীক্ষেত, রোপা, বসন্ত, রক্ত আমাশয়, কলেরা। হাঁসের প্লেগ রোগের কারণ ভাইরাস ।
  • হোয়াইট গোল্ড চিংড়ি সম্পদ। ব্ল্যাক গোল্ড হচ্ছে- কালো সোনা।
  • গবাদি পশুর রোগ গো-বসন্ত, গলাফুলা, যক্ষ্মা, খোড়া এবং পীড়া। ব্ল্যাক বেঙ্গল-কালো জাতের ছাগল।

জেনে নিই

  • সরকার ঘোষিত দেশের প্রথম অভয়াশ্রম- হাইল হাওরে, মৌলভীবাজার।
  • বাংলাদেশের মৎস্য আইনে রুই জাতীয় মাছের পোনা ধরা নিষিদ্ধ - ২৩ সেমি /৯ ইঞ্চি কম দৈর্ঘ্যের ।
  • বাংলাদেশের মৎস্য প্রজাতি গবেষণাগার অবস্থিত- ময়মনসিংহে।
  • White Gold হলো- বাংলাদেশের চিংড়ি সম্পদ
  • যমুনাপাড়ি ছাগলের অপর নাম- রামছাগল ।
  • সামুদ্রিক মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত সোনাদ্বীপ |
  • বাংলাদেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদার শতকরা ৬০ ভাগ পূরণ।
  • মুখে ডিম রেখে বাচ্চা ফুটায় তেলাপিয়া মাছ আর পিরানহা এক ধরণের রাক্ষুষে মাছ।
  • মাছ বাংলাদেশে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট- ৩টি।
  • বাংলাদেশের অধিকাংশ অতিথি পাখি আসে সুদূর সাইবেরিয়া থেকে।
  • Black Bengal (কুষ্টিয়া গ্রেড) হল- কালো জাতের ছাগল অন্যদিকে, ব্ল্যাক কোয়ার্টার হল- গবাদিপশুর রোগ।
  • সামুদ্রিক পানির মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট কক্সবাজার আর ইলিশ ও নদীর মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট চাঁদপুর।
  • Trust Sector বলা হয়- হিমায়িত খাদ্যকে আর চিংড়ি চাষের জন্য বাংলাদেশের কুয়েত সিটি বলা হয়- খুলনা অঞ্চলকে।
Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

চিংড়ি সম্পদকে
হিমায়িত খাদ্যকে
গবাদিপশুকে
কালা পানিকে

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ শক্তি

9
  • বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান উৎস- ২ টি। ১. পানি বিদ্যুৎ ২. তাপবিদ্যুৎ ।
  • ঢাকায় সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাতির প্রচলন- ১৯০১ সালে ঢাকার আহসান মঞ্জিলে।
  • সবচেয়ে বড় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ভেড়ামারা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (কুষ্টিয়া) |
  • বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্ণফুলি নদীতে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, প্রতিষ্ঠিত - ১৯৬২ সালে।
  • আণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের নাম রূপপুর আণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৬১), পাবনা জেলায় ।
  • বাংলাদেশের প্রথম সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র নরসিংদী জেলায়।
  • প্রথম বেসরকারি খাতে বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র খুলনা বার্জমাউন্টেড বিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৯৮ সালে)।
  • ভূমিভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র হরিপুর (নারায়ণগঞ্জ)।
  • কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বড় পুকুরিয়া, দিনাজপুর, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাগেরহাট।
  • বাংলাদেশে প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্র সোনাগাজী, ফেনী।
  • কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্ৰ কক্সবাজার।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

খনিজ তেল
প্রাকৃতিক গ্যাস
খর স্রোতা নদী
উপরের সবগুলো

খাদ্য মন্ত্রণালয়

2
Please, contribute by adding content to খাদ্য মন্ত্রণালয়.
Content

বিবিধ

2
  • বাংলাদেশে মোট বনভূমির পরিমাণ ২৫ লক্ষ হেক্টর বা ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার।
  • কোনো দেশে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনভূমি থাকা প্রয়োজন- শতকরা ২৫ শতাংশ।
  • সরকারি হিসেবে বাংলাদেশের মোট ভূমির বনভূমি রয়েছে- ১৭.৬২%
  • FAO এর মতে, বাংলাদেশের মোট ভূমির বনভূমি রয়েছে- ১০%।
  • একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বন- সুন্দরবন।
  • মধুপুরের বনাঞ্চল অবস্থিত- গাজীপুর, টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায় ।
  • ভাওয়ালের বনাঞ্চল অবস্থিত- গাজীপুর জেলায়।
  • যে জাতীয় গাছ তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পায়- বাঁশ, 'নেপিয়ার' হল- এক জাতীয় ঘাস।
  • পরিবেশ রক্ষায় যে গাছটি ক্ষতিকর- ইউক্যালিপটাস
  • উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী বনাঞ্চল করা হয়েছে- ১০টি জেলায়।
  • বাংলাদেশে বন গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- চট্টগ্রামে।
  • বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুতে ব্যবহৃত হয়- গেওয়া
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে কম বনভূমি রয়েছে- রাজশাহী বিভাগে।
  • সুন্দরবন ছাড়া বাংলাদেশের অন্য টাইডাল বন- সংরক্ষিত চকোরিয়া বনাঞ্চল।
  • শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত বনভূমি- ভাওয়াল ও মধুপুরের ।
  • বনভূমি বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে- চট্টগ্রাম বিভাগে।
  • যে গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয়- গরান আবার পেন্সিল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়- ধুন্দল কাঠ।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম বৃক্ষ বৈলাম বৃক্ষ; জন্মে- বান্দরবান বনাঞ্চলে।
  • সূর্যের কন্যা বলা হয়- তুলা গাছকে আর গজারী বৃক্ষ স্থানীয়ভাবে পরিচিত- শাল নামে।
  • পরিবেশ নীতি ঘোষণা করা হয়- ১৯৯২ সালে, বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় বনভূমি নেই- ২৮টি জেলায়।
Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

প্রাচীন মানব
বুদ্ধিমান মানুষ
বুদ্ধিহীন মানুষ
বন্য মানুষ
ডলফিন বা শুশুক জাতীয় প্রাণী
কুমির বা ঘাড়িয়াল প্রজাতির প্রাণী
বিড়াল জাতীয় প্রাণী
গিরগিটি জাতীয় প্রাণী
Promotion