কম্পিউটার এইডেড ম্যানুফ্যাকচারিং (ক্যাম) এ কম্পিউটারাইজড স্পেসিফিকেশন ব্যবহার করে একটি কম্পিউটার কাজ সম্পাদনের জন্য লেদ এবং মিলিং মেশিনের মতো মেশিনগুলিকে নির্দেশ দেয় যা মেশিন অপারেটর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। ক্যাম হলো কম্পিউটার এইডেড ম্যানুফ্যাকচারিং। বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ সিএনসি লেদ,সিলিং, রাউটার ইত্যাদির সাহায্যে উৎপাদন করার জন্য ক্যাম প্রোগ্রাম এর সাহায্যে উক্ত মেশিনগুলোতে নির্দেশ প্রদনা করা যায়। ফলে খুব দ্রুত এবং সহজে উক্ত মেশিনগুলোর সাহায্যে বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ তৈরি করা যায়।
সিস্টেম প্যারামিটারঃ সিস্টেম প্যারামিটার হলো ড্রইং করার বিভিন্ন পরিমাপের একক। একক বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, যেমনঃ মেট্রিক পদ্ধতি, এমকেএস পদ্ধতি ইত্যাদি। নিম্নে আমরা কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।
মেট্রিক পদ্ধতিঃ মেট্রিক(ইংরেজিতে "Metric") একক পদ্ধতি ১৮ শতকের শেষ ভাগে প্রথম ফ্রান্সে চালু হয়। সিস্টেমটি প্রথম ১৬৭০ সালে ফ্রেঞ্চ জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং গণিতবিদ গ্যাব্রিয়েল মুভন দ্বারা প্রস্তাবিত এবং ১৭৯০ সালে রিপাবলিকান ফ্রান্সে প্রচলন করা হয়েছিল। প্রায় ২০০ বছর পর মেট্রিক একক পদ্ধতির পরিবর্তে SI একক পদ্ধতি চালু হয়।
মেট্রিক পদ্ধতির একক সমূহ হলো কিলোমিটার, মিটার, সেন্টিমিটার, মিলিমিটার। নিম্নে চার্টের মাধ্যমে এক নজরে মেট্রিক পদ্ধতিতে দূরত্বের একক গুলো বুঝানো হলো।
টুলপাথ ঃ বিভিন্ন টুলস ধরে রাখার জন্য সিএনসি বা এনসি মেশিনে একটি জায়গা থাকে। এই জায়গায় বিভিন্ন টুলস ৰাখা থাকে। প্রোগ্রাম অনুযায়ী এই টুলস পরিচালিত হয়ে জবে বিভিন্ন জায়গাতে যায় এবং কাজ সম্পন্ন করে থাকে। এই টুলস গুলো আসা যাবার জায়গাকে টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
ফেসিং টুলপাথ জবের সেন্টার নির্ণয় করার জন্য সিএনসি মেশিনে যে টুলস ব্যবহার করা হয়ে খাকে ফেসিং টুল বলে। কাজ করার সময় এই ফেসিং টুলস যে সকল জায়গা প্রদক্ষিণ করে থাকে তাকে ফেসিং টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
জিলিং টুলপাথঃ ছিল বা ছিন্ন করার জন্য যে টুলস ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে ড্রিল বিট বলে। এই ছিল বিট সিএনসি মেশিনে বাধা হয়ে থাকে। কাজ করার সময় এই ড্রিল বিট যে সকল জায়গা প্রদক্ষিণ করে থাকে তাকে ড্রিলিং টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
টেপিং টুলপাথঃ জৰে টেপিং করা বা জবের উপরে কিছু লেখার জন্য বা অন্য যে কোন কিছু করার জন্য যে টুলস ব্যবহার করা হয় তাকে টেপিং টুলস বলে। কাজ করার সময় এই টেপিং টুলস যে সকল জায়গা প্রদক্ষিন করে থাকে তাকে টেপিং টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
পকেট মিলিং কিন্তু জনে উপরে মিলিং করার জন্য যেসকল টুলস ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেই সকল টুলসকে পকেট সিন্সিং টুলস বলে। কাজ করার সময় এই সিলিং টুলস যে সকল জায়গা প্রদক্ষিন করে থাকে তাকে মিলিং টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
রাকিং কিঃ এক কথায় কোন জব শেষ করার পূর্বে যে কাজ করা হয় তাকে রাফি বলে।
ফিনিশিং কি কাজ সম্পন্ন করার পরে জবের উপরিতল অমসৃন থাকতে পারে। এই অনসুন ভলকে মসৃন করা বা জবের উপরিতল থেকে অপ্রয়োজনীও অংশ ক্ষয় করার জন্য যে সকল টুলস ব্যবহার করা হয়ে থাকে সে সকল টুলসকে ফিনিশিং টুলস বলে। আর কাজ করার সময় এই ফিনিশিং টুলস যে সকল জায়গা প্রদক্ষিন করে থাকে তাকে ফিনিশিং টুলপাথ বলা হয়ে থাকে।
ডিভাইসঃ ক্যাড-ক্যামে ডিভাইস বলতে আমরা বুঝবো, যে কম্পিউটারটি সিএনসি /এনসি মেশিনের সাথে যুক্ত থাকৰে, সেটি ব্যবহার করতে যেসকল ডিভাইস লাগে সেগুলোকে। নিয়ে কিছু ডিভাইস নিয়ে আলোচনা করা হলো।
RS-232 কিঃ আমরা প্রতিদিন এই ডিভাইসটিকে দথে থাকি। কম্পিউটারের সিপিইউ এর সাথে মনিটরের সংযোগ স্থাপনের জন্য যে ডিভাইস ব্যবহার করা হয় তাকেই মূলত RS-232 বলে। তবে আমরা যেহেতু সিএনসি বা এনসি মেশিন চালনা করবো, সেহেতু আমরা RS-২৩২ বলতে বুঝাবো, যে ডিভাইস সিপিইউ এবং সিএনসি /এনসি মেশিনের সাথে সংযোগ রক্ষায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে RS-২৩২ বলে। নিম্নে RS-২৩২ এর একটি চিত্র দেয়া হলো।
ফ্লাস কার্ড
ফ্লাস কার্ড হলো একটি ডিভাইস যেটার ভিতরে তথ্য বা ডাটা রাখা হয়ে থাকে। এই তথ্য বা প্রয়োজন অনুযায়ী সিএনসি বা এনসি মেশিনে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। আমরা আমাদের নির্দিষ্ট ডিজাইন কম্পিউটারে করে থাকি। তারপরে সেটাকে সিএনসি এনসি মেশিনে মেশিনে নেবার বা লোড করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আমাদের এই ডিভাইসটি প্রয়োজন হয়ে থাকে। নিম্নে কিছু ফ্লাশ ফাইভের চিত্র তুলে ধরা হলো।
ইউএসবি ড্রাইভঃ ইউএসবি ড্রাইভকে আমরা পেন-ড্রাইভ নামে চিনে থাকি। কলমের মতন যে ডিভাইস দেখতে লাগে এবং যেটা তথ্য বা ডাটা সংরক্ষন করতে পারে সেই ডিভাইসকে ইউএসবি ড্রাইভ ৰলে। নিয়ে ইউএসবি ড্রাইভ ডিভাইসের চিত্র দেয়া হলো। 1000GB
মেমোরী কার্ডঃ মেমোরী কার্ডও এক ধরনের ডিভাইস যেটা তথ্য সংরক্ষন করতে পারে। এই ডিভাইসের সাথে আমরা প্রায় সকলেই পরিচিত। বিশেষ করে এটা আমাদের মোবাইল ফোনে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। নিম্নে মেমোরি কার্ড এর একটি চিত্র উপস্থাপিত করা হলো।
মাষ্টার ক্যামে সিস্টেম প্যারামিটার সমূহ : মাস্টার ক্যামে নির্দিষ্ট ধরণের ডিফল্ট প্যারামিটার রয়েছে যা পরিচালানার জন্য উন্নত ও বিশেষ কনফিগারেশন রয়েছে। নিম্নে এ সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হল ।
মাল্টি এক্সিস টুলপথ: মাস্টার ক্যাম ডিফল্ট অবস্থায় হার্ড-কোডেড মাল্টি এক্সিস টুলপাথ রয়েছে এবং এর সুত্র বা ফরমুলা গুলো ডিফল্ট ফাইলে সংরক্ষণ করা থাকে না।
টুলের উপর ভিত্তি করে উচ্চ গতির সারফেস টুলপাথের জন্য কাটিং এবং লিঞ্চিং প্যারামিটার নির্বাচন করা হয়। ডিফল্ট ফাইলে ডিফল্ট মান সংরক্ষণ থাকে। তুমি একটি টুল নির্বাচন করার সাথে সাথে অনেক ডিফল্ট সান ওভাররাইট হয়ে যাবে। উক্ত নান যাহাতে পরিবর্তন না হয় তার জন্য নিম্নলিখিত ধাপ অনুসরণ কর।
১। ফিল্ড ও স্পীড : মাষ্টার ক্যামে ডিফল্ট ফিড ও স্পীড রেইট থাকে। তুমি ডিফল্ট ফিড ও স্পীড রেইট নির্বাচন কর।
২। কুলেন্ট : যে কোনো অপারেশনের জন্য ও প্রত্যেকটি মেশিনে সংজ্ঞায়িত করা আছে। তুমি যদি কুলেন্ট এর ডিফল্ট মানগুলি পরিবর্তন করতে চাও তাহলে সাবধানে কাষ্টমাইজ করতে পার।
৩। বিবিধ ভেল্যু : মাষ্টারক্যাম তোমাকে নিজস্ব কাস্টম ভেরিয়েবল করার সুযোগ আছে। বিবিধ ভ্যাল্যু ডায়ালগ বক্সে টুলপাথ তৈরি করার সময় উরু ভেরিয়েবলগুলির মান পরিবর্তন করা যায়।
স্টক সেট -আপ করাঃ
স্টক সেটআপ এর মাধ্যমে লেদ অপারেশন করার সময় কোন অব লেদ মেশিনের চাক, ক্লিয়ারেন্স ও জবের দৈর্ঘ্য নিয়ে কি পরিমান ওয়ার্কপিডের দৈর্ঘ্য হবে তা নির্ধারন করা হয়।
নিম্নে স্টক সেটআপ প্রসিডিষ্ঠর নিয়ে আলোচনা করা হলো-
বিভিন্ন প্রকার টুলপাথের ব্যবহার
পেদ বা সিন্সিং মেশিনে টুলের চলার পথ। সিএনসি লেদ মেশিন ও সিএনসি সিন্সিং মেশিনের টুথপাথ ভিন্নতর। নিয়ে সিএনসি লেদ মেশিনের টুলপাথ নিয়ে আলোচনা করা হলো-
১। ক্লিক মেশিন টাইপ
২। ক্লিক লেদ মেশিন ডিফল্ট
৩। ক্লিক টুলপাথ
৪। সিএনসি মেশিনের বিভিন্ন অপারেশন করার জন্য ধাপে ধাপে অপারেশন সিলেক্ট করো।
৫। প্রথমে ফেইস অপারেশন সিলেক্ট করো।
৬। নতুন এনসি নাম পাও
৭। ক্লিক ওকে (ok)
রাফিং অপারেশন
ফিনিসিং অপারেশন
৪। এনসি প্রোগ্রাম তৈরি করা-
রেফারেন্স পয়েন্ট তৈরি করাঃ ক্যাম এর জিরো পয়েন্টকে রেফারেন্স পয়েন্ট বলে। সিএনসি মেশিনকে স্টার্ট করে চালু করলে যতক্ষন পর্যন্ত তার রেফারেন্স পয়েন্ট পরিচয় করে দেওয়া হবে না ততক্ষণ মেশিনের কোনো কমান্ড কাজ করবে না। ফলে হ্যান্ড ও জগ মুডে মেশিনকে নিম্নরূপ উপায়ে রেফারেন্স পয়েন্ট চিনিয়ে দিতে হয় ।
সিএনসি লেদ মেশিনেকে X - 100/250Z- - ১০০/১৫০ হ্যান্ড মুডে এনে জন্ম > রেফারেন্স - X*3 Z ব্যবহার করে রেফারেন্স পয়েন্ট এ নিয়ে আসতে হবে।
ড্রাই স্নান বা ফুল্যান্ট বিহীন অবস্থার কাটিং টুল পরিচালনাঃ কুল্যান্ট মানে ঠান্ডা করার তরল কোন একটি পদার্থ। সিএনসি বা এনসি মেশিন চালনা করার সময় সকল কাটিং টুলস কুল্যান্ট ব্যবহার করে থাকে। এতে জৰ এবং কাটিং টুলস উভয়ই দীর্ঘ দিন টিকে থাকে। তবে কিছু জৰ কাটিং করার সময় কাটিং টুলস কুল্যান্ট ব্যবহার করেনা। তখন কুল্যান্ট ছাড়াই কাটিং টুলস সিএনসি বা এনসি মেশিনে রান করে থাকে, যাকে আমরা ড্রাই রান বলে থাকি।
৮। সিমুলেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রোগ্রাম এডিট করাঃ কোন প্রোগ্রামকে সিমুলেশন করার কারন হলে উক্ত প্রোগ্রামের সঠিকতা যাচাই-বাছাই করা। মানে সিমুলেশন দ্বারা কোন প্রোগ্রামের সঠিকতা বা এর গ্রহনযোগ্যতা যাচাই-বাছাই করা হয়ে থাকে।
মনে করি আমরা সলিডওয়ার্কস এর মাধ্যমে নিচের চিত্রের ন্যায় একটি ডিভাইস তৈরি করবো। সেক্ষেত্রে ডিভাইসটি তৈরির করার পরে আমরা উক্ত ডিভাইসটি সিমুলেশনে ওপেন করবো এবং এরপরে ডিভাইসের উপর আনুমানিক ৫০০ কেজি লোড প্রদান করবো। তাহলে দেখা যাবে, ডিভাইসের যেখান থেকে এই লোড বহন করতে পারবেনা সেখান থেকে পান চিহ্ন দেখাচ্ছে। এ থেকে আমরা বুঝতে পারবো কোথায় কোথায় আমাদের ডিজাইনের পরিবর্তন করতে হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ডঃ
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪.আমরা অটোক্যাড বা সলিডওয়ার্ক সফটওয়্যার নির্বাচন করি
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার অন করা;
৬. কাজ শেষে কম্পিউটার অফ করা;
৭. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
৮. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার করা;
৯. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE)
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Required Instruments)
প্রয়োজনীয় মালামাল (Required Materials)
কাজের ধাপ (Working Procedure)
স্টক সেটাপ এর মাধ্যমে লেন অপারেশন করার সময় কোন জব লেদ মেশিনের চাক, ক্লিয়ারেন্স ওজনের দৈর্ঘ্য নিয়ে কি পরিমান ওয়ার্কপিচের দৈর্ঘ্য হবে তা নির্ধারন করা হয়।
নিম্নে স্টক সেটআপ প্রসিডিউর নিয়ে আলোচনা করা হলো-
বিভিন্ন প্রকার টুলপাক্ষের ব্যবহার
লেন বা মিলিং মেশিনে টুলের চলার পথ। সিএনসি লেদ মেশিন ও সিএনসি সিলিং মেশিনের টুথপাথ ভিন্নতর। নিম্নে সিএনি লেদ মেশিনের টুলপার নিয়ে আলোচনা করা হলো-
ফেসিং অপারেশন
রাফিং অপারেশন
ফিনিসিং অপারেশন
সতর্কতা (Precauston )
অর্জিত দক্ষতাঃ স্টক সেট আপ এর দক্ষতা অর্জন। এবং স্টক সেটআপ কি এবং কি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, এ বিষয় বিস্তারিত জানা।
অর্জিত দক্ষতা বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ডঃ
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. আমরা অটোক্যাড বা সলিডওয়ার্ক সফটওয়্যার নির্বাচন করি।
৫. কাজ করার নিমিত্তে কম্পিউটার অন করা;
৬. কাজ শেষে কম্পিউটার অফ করা;
৭. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার করা;
৮. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
৯. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE)
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Required Instruments)
প্রয়োজনীয় মালামাল (Required Materials)
কাজের ধাপ (Working Procedure)
সতর্কতা (Precausion)
অর্জিত দক্ষতাঃ CAM প্রোগ্রাম দিয়ে ৩ডি ডিজাইন করার দক্ষতা অর্জন করা।
অর্জিত দক্ষতা বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ডঃ
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. আমরা অটোক্যাড বা সলিডওয়ার্ক সফটওয়্যার নির্বাচন করি।
৫. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার অন করা;
৬. কাজ শেষে কম্পিউটার অফ করা;
৭. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার করা;
৮. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
৯. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE)
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ( Required Instruments)
প্রয়োজনীয় মালামাল (Required Materials)
কাজের ধাপ (Working Procedure)
সতর্কতা (Precausion)
অর্জিত দক্ষতাঃ CAM প্রোগ্রাম দিয়ে ৩ডি ডিজাইন করার দক্ষতা অর্জন করা।
অর্জিত দক্ষতা বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ডঃ
১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) পরিধান করা;
২. প্রয়োজন অনুযায়ী কাজের স্থান প্রস্তুত করা;
৩. কাজের প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার নির্বাচন ও সংগ্রহ করা;
৪. কাজ করার নিমিত্ত কম্পিউটার অন করা;
৫. আমরা অটোক্যাড বা সলিডওয়ার্ক সফটওয়্যার নির্বাচন করি।
৬.কাজ শেষে কম্পিউটার অফ করা;
৭. অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা;
৮. কাজ শেষে ল্যাব এর নিয়ম অনুযায়ী কাজের স্থান পরিষ্কার করা;
৯. কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুযায়ী মালামাল জমাদান করা;
ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE)
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (Required Instruments)
প্রয়োজনীয় মালামাল (Required Materials )
কাজের ধাপ (Working Procedure )
মাষ্টার ক্যামে সিস্টেম প্যারামিটার সমূহ : মাষ্টার ক্যামে নির্দিষ্ট ধরণের ডিফল্ট প্যারামিটার রয়েছে যা পরিচালানার জন্য উন্নত ও বিশেষ কনফিগারেশন রয়েছে । নিন্মে এ সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হল।
মাল্টি এক্সিস টুলপথ : মাষ্টার ক্যাম ডিফল্ট অবস্থায় হার্ড-কোডেড মাল্টি এক্সিস টুলপাথ রয়েছে এবং এর সূত্র বা ফরমুলা গুলো ডিফল্ট ফাইলে সংরক্ষণ করা থাকে না।
হাইস্পিড সারফেস টুলপথ :
টুলের উপর ভিত্তি করে উচ্চ গতির সারফেস টুলপাথের জন্য কাটিং এবং লিঙ্কিং প্যারামিটার নির্বাচন করা হয়। ডিফল্ট ফাইলে ডিফল্ট মান সংরক্ষণ থাকে। তুমি একটি টুল নির্বাচন করার সাথে সাথে অনেক ডিফল্ট মান ওভাররাইট হয়ে যাবে। উক্ত মান যাহাতে পরিবর্তন না হয় তার জন্য নিন্মলিখিত ধাপ অনুসরণ কর।
১। ফিড ও স্পীড : মাষ্টার ক্যামে ডিফল্ট ফিড ও স্পীড রেইট থাকে। তুমি ডিফল্ট ফিড ও স্পীড রেইট নির্বাচন কর।
২। কুলেন্ট : যে কোনো অপারেশনের জন্য ও প্রত্যেকটি মেশিনে সংজ্ঞায়িত করা আছে। তুমি যদি কুলেন্ট এর ডিফল্ট মানগুলি পরিবর্তন করতে চাও তাহলে সাবধানে কাষ্টমাইজ করতে পার।
৩।বিবিধ ভেল্যু : মাষ্টারক্যাম তোমাকে নিজস্ব কাস্টম ভেরিয়েবল করার সুযোগ আছে। বিবিধ ভেল্যু ডায়ালগ বক্সে টুলপাথ তৈরি করার সময় উক্ত ভেরিয়েবলগুলির মান পরিবর্তন করা যায়।
স্টক সেট-আপ করা ।
স্টক সেটআপ এর মাধ্যমে লেদ অপারেশন করার সময় কোন জব লেদ মেশিনের চাক, ক্লিয়ারেন্স ও জবের দৈর্ঘ্য নিয়ে কি পরিমান ওয়ার্কপিচের দৈর্ঘ্য হবে তা নির্ধারন করা হয়।
সতর্কতা (Precausion)
অর্জিত দক্ষতাঃ CAM প্রোগ্রাম দিয়ে ৩টি ডিজাইন করার দক্ষতা অর্জন করা।
অর্জিত দক্ষতা বাস্তব জীবনে যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব হবে।
আরও দেখুন...