শব্দের গঠন

সপ্তম শ্রেণি (দাখিল) - বাংলা - অর্থ বুঝে বাক্য লিখি | NCTB BOOK

নমুনা ১

রেলগাড়ি চলে রেললাইনের উপর দিয়ে। দেশে-বিদেশে যত রকম যানবাহন আছে, তার মধ্যে রেলগাড়ি সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয়। ছেলেবুড়ো সবাই এর কু-ঝিকঝিক শব্দ শুনে মুগ্ধ হয়। নদী-নালা, পাহাড়- পর্বতের পাশ দিয়ে সাপের মতো এঁকেবেঁকে রেলগাড়ি ছুটে চলে। গাড়ির জানালা দিয়ে মুখ বাড়ালে মাঝে মাঝে দেখা যেতে পারে কুঁড়েঘর, ধানখেত, নীলাকাশ।

বাংলাদেশের রেলগাড়িতে অনেক সময়ে হকার দেখা যায়। তাঁরা ডিমসিদ্ধ, ঝালমুড়ি, চিড়াভাজা-সহ আরও কত কিছু যে বিক্রি করেন! অনেকে পত্র-পত্রিকা বিক্রির জন্যও রেলে ওঠেন। একবার একতারা হাতে একজনকে রেলগাড়িতে উঠতে দেখেছিলাম। তিনি পল্লিগীতি শুনিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছিলেন। তাঁর গান শুনে সবার সাথে আমিও হাততালি দিয়েছিলাম।

রেল-ভ্রমণের আনন্দ অনেক। রেলগাড়িতে না উঠলে তা ঠিক বোঝা যাবে না।

কোনো কোনো শব্দ ভাঙলে দুটি অংশ পাওয়া যায়। দুটি অংশই আলাদাভাবে অর্থযুক্ত। তার মানে, দুটি অর্থযুক্ত শব্দ জোড়া দিয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরি হতে পারে। যেমন: বটতলা। এখানে ‘বট’ আর ‘তলা' দুটি অংশ‍ই অর্থযুক্ত। উপরের লেখাটি থেকে এ রকম শব্দ খুঁজে বের করো এবং নিচের ছকে লেখো।

লেখা শেষ হলে তোমার বন্ধুদের সাথে মিলিয়ে নাও। তাদের সাথে উত্তরের পার্থক্য হলে তা নিয়ে আলোচনা করো।

 

সমাস

যেসব শব্দের দুটি অংশই অর্থযুক্ত সেসব শব্দকে বলা হয় সমাস সাধিত শব্দ। সমাস শব্দগঠনের একটি প্রক্রিয়া। সমাসের মাধ্যমে গঠিত শব্দের নমুনা:

ভাই + বোন = ভাই-বোন                                মামা + বাড়ি = মামাবাড়ি

আসা + যাওয়া = আসা-যাওয়া                        মধু + মাখা = মধুমাখা

ভালো + মন্দ = ভালোমন্দ                               রান্না + ঘর = রান্নাঘর

আলু + সিদ্ধ = আলুসিদ্ধ                                 চা + বাগান = চা-বাগান

টাক + মাথা =টাকমাথা                                  গরুর + গাড়ি = গরুর গাড়ি

ত্ৰি + ফল = ত্রিফলা                                       তেলে + ভাজা = তেলেভাজা

চৌ + রাস্তা = চৌরাস্তা                                    লাল + পাড় = লালপেড়ে

হাত + ঘড়ি = হাতঘড়ি                                   গোঁফ + খেজুর = গোঁফখেজুরে

কাজল + কালো = কাজলকালো                    হাত + খড়ি = হাতখড়ি

ছেলে + ভুলানো = ছেলেভুলানো                    বউ + ভাত = বউভাত

সমাসবদ্ধ হওয়ার সময়ে কখনো কখনো শব্দের চেহারায় কিছু পরিবর্তন হয়। যেমন, উপরের উদাহরণে ত্রি+ফল মিলে ‘ত্রিফল’ না হয়ে ‘ত্রিফলা’ হয়েছে। তেমনি লালপেড়ে, গোঁফখেজুরে, হাতেখড়ি এসব শব্দেও পরিবর্তন ঘটেছে।

 

সমাস সাধিত শব্দ বানাই

নিচে বাম কলামে কিছু শব্দ দেওয়া আছে, ডান কলামেও কিছু শব্দ দেওয়া আছে। দুটি কলামের শব্দ মিলিয়ে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করো। যেমন: বাম কলাম থেকে ‘ফুল’ আর ডান কলাম থেকে ‘বাগান’ নিয়ে ‘ফুলবাগান’ শব্দটি তৈরি করতে পারো।

বাম কলামডান কলাম
ফুলপুস্তক
ফলগাড়ি
গোলাপবিজ্ঞান
জীবঘর
প্ৰাণীজগৎ
বইগাছ
পাঠ্যভর্তা
ঠেলাবাগান
সবজিখাতা
আলুজল

অনুচ্ছেদ লিখে সমাস-সাধিত শব্দ খুঁজি

কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে সমাস প্রক্রিয়ায় গঠিত শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও ।

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

 

নমুনা ২

উপহার পেতে প্রত্যেকের ভালো লাগে। তবে প্রতিদিন তা পাওয়া যায় না। বিশেষ বিশেষ দিনে আমরা উপহার পাই। নিঃসন্দেহে এর মধ্যে নিখাদ আনন্দ আছে। অচেনা অজানা লোকের উপহার সাধারণত আমরা গ্রহণ করি না। জয়-পরাজয়কে সামনে রেখে যে উপহার দেওয়া হয়, তাকে বলে পুরস্কার পুরস্কার পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় বিশেষ অবস্থান পেতে হয়। বিশেষ কোনো সুকীর্তি বা অবদানের জন্যও মানুষকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কার বা উপহার পাওয়ার ব্যাপারটি অবশ্যই সম্মানের এবং উপভোগ করার মতো। কোনো কোনো উপহার ও পুরস্কার মানুষ আজীবন মনে রাখে।

কোনো কোনো শব্দের প্রথম অংশের নির্দিষ্ট কোনো অর্থ নেই, কিন্তু দ্বিতীয় অংশের অর্থ থাকে। তার মানে, অর্থযুক্ত শব্দের আগে অর্থহীন অংশ জোড়া দিয়েও নতুন শব্দ তৈরি হতে পারে। যেমন: অভাব। এখানে, প্ৰথম অংশ ‘অ’ অর্থহীন; আর দ্বিতীয় অংশ ‘ভাব’ অর্থযুক্ত। উপরের লেখাটি থেকে এ রকম শব্দ খুঁজে বের করো এবং নিচের খালি জায়গায় লেখো।

লেখা শেষ হলে তোমার বন্ধুদের সাথে মিলিয়ে নাও। তাদের সাথে উত্তরের পার্থক্য হলে তা নিয়ে আলোচনা করো।

উপসর্গ

যেসব শব্দের প্রথম অংশ সাধারণত কোনো অর্থ প্রকাশ করে না, কিন্তু দ্বিতীয় অংশের সুনির্দিষ্ট অর্থ থাকে, সেসব শব্দকে বলা হয় উপসর্গ-সাধিত শব্দ। কোনো শব্দের আগে উপসর্গ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয়। যেমন, বেদখল শব্দের ‘বে’ একটি উপসর্গ।

উপসর্গ-সাধিত কয়েকটি শব্দের নমুনা:

অ + গভীর = অগভীর                      না + বালক = নাবালক

অতি + মারি = অতিমারি                  নিঃ + শেষ = নিঃশেষ

অধি + বাসী = অধিবাসী                   নিম + রাজি = নিমরাজি

অনা + বৃষ্টি = অনাবৃষ্টি                     পরা + জয় = পরাজয়

অনু + রূপ = অনুরূপ                      পরি + ত্যাগ = পরিত্যাগ

অপ + কর্ম = অপকর্ম                     পাতি + হাঁস = পাতিহাঁস

অব + রোধ = অবরোধ                    প্র + গতি = প্রগতি

অভি + জাত = অভিজাত                প্রতি + ধ্বনি = প্রতিধ্বনি

আ + জীবন = আজীবন                  বদ + মেজাজ = বদমেজাজ

উৎ + ক্ষেপণ = উৎক্ষেপণ              বি + শেষ = বিশেষ

উপ + গ্রহ = উপগ্রহ                       বে + দখল = বেদখল

কদ + বেল = কদবেল                     ভর + পেট = ভরপেট

কু + পথ = কুপথ                           স + ঠিক = সঠিক

গর + হাজির = গরহাজির               সম + মান = সম্মান

দর + দালান = দরদালান                সু + দিন = সুদিন

দুঃ + সময় = দুঃসময়                    হা + ভাত = হাভাত

 

উপসর্গ দিয়ে শব্দ বানাই

নিচে বাম কলামে কিছু উপসর্গ দেওয়া আছে, আর ডান কলামে কিছু শব্দ দেওয়া আছে। ডান কলামের শব্দের আগে বাম কলামের উপসর্গ মিলিয়ে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করো। যেমন: বাম কলাম থেকে ‘বি’ আর ডান কলাম থেকে ‘শেষ’ নিয়ে ‘বিশেষ' শব্দটি তৈরি করতে পারো ।

বাম কলামডান কলাম

বি

কু

সু

বে

পরা

প্র

উপ

ফল

জয়

যোগ

খেয়াল

কাল

জন্ম

কার

গ্রহ

শেষ

বৃত্তি

 

অনুচ্ছেদ লিখে উপসর্গ-সাধিত শব্দ খুঁজি

কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে উপসর্গের মাধ্যমে গঠিত শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও ।

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

নমুনা ৩

খেলার মাঠে আমরা রোজ খেলতে যাই। সেখানে মাঝে মাঝে এক চানাচুরওয়ালাকে দেখা যায়। তিনি চানাচুর বিক্রি করতে আসেন। লোকটার পরনে থাকে রঙিন জামা, তাতে অনেক রঙের ছোপ। জামাটা আলখেল্লার মতো লম্বা আর ঢোলা। তবে জামাটার হাতা খাটো, তাই তার হাত দেখা যায়। বেঢপ আকারের হলেও সেই জামাটা তার গায়ে দারুণ মানানসই লাগে। স্কুল গেটে দাঁড়ালে নিশ্চয় তার কাছ থেকে ছাত্র আর ছাত্রীরা চানাচুর কিনত। তবে, কখনো তাকে স্কুলের গেটে আমি দাঁড়াতে দেখিনি।

ওই চানাচুরওয়ালাকে নিয়ে একটা মজার ঘটনা বলি। একদিন তাঁর সামনে ছেঁড়া জামা পরা একটি ছেলে এসে দাঁড়াল। ছেলেটির বয়স সাত-আটের বেশি হবে না। তার হাতে একটা ভাঙা খেলনা। ছেলেটি সেই খেলনাটি দেখিয়ে চানাচুরওয়ালাকে বলল, ‘আমার কাছে পয়সা নেই। এই খেলনা নিয়ে আমাকে চানাচুর দেবেন?” এই বলে ছেলেটি তার হাতের খেলনাটি চানাচুরওয়ালার দিকে এগিয়ে দিলো। আমি দেখলাম, খেলনাটি হয়তো একসময়ে দামি ছিল, তবে এখন আর সেটা কেউ দাম দিয়ে কিনবে না। চানাচুরওয়ালা ছেলেটির কথা শুনে মধুর হাসি হাসল। চানাচুর বানিয়ে ঠোঙায় করে ছেলেটির হাতে দিলেন। তারপর বললেন, “তুমি তো বেশ বুদ্ধিমান!

আমার কাছে চানাচুরওয়ালাকে দয়ালু মনে হলো। লোকটির সরলতায় আমি মুগ্ধ হলাম।

কোনো কোনো শব্দের প্রথম অংশ অর্থযুক্ত কিন্তু দ্বিতীয় অংশ অর্থহীন। তার মানে, অর্থযুক্ত শব্দের পরে অর্থহীন অংশ জোড়া দিয়ে নতুন শব্দ তৈরি হতে পারে। যেমন: দোকানদার। এখানে, প্রথম অংশ ‘দোকান' অর্থযুক্ত; আর দ্বিতীয় অংশ ‘দার' অর্থহীন। উপরের লেখাটি থেকে এ রকম শব্দ খুঁজে বের করো এবং নিচের ছকে লেখো।

লেখা শেষ হলে তোমার বন্ধুদের সাথে মিলিয়ে নাও। তাদের সাথে উত্তরের পার্থক্য হলে তা নিয়ে আলোচনা করো।

প্রত্যয়

যেসব শব্দের প্রথম অংশ অর্থযুক্ত এবং দ্বিতীয় অংশ অর্থহীন, সেসব শব্দকে বলা হয় প্রত্যয়-সাধিত শব্দ। প্রত্যয় শব্দগঠনের একটি প্রক্রিয়া। প্রত্যয়ের নিজের কোনো অর্থ নেই। অর্থযুক্ত কোনো শব্দের পরে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয়। যেমন, মধু + র = মধুর। এখানে ‘র’ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয়েছে; তাই ‘র’ একটি প্রত্যয়। কিন্তু বাড়ি + র = বাড়ির। এখানে ‘র’ যোগ হয়ে নতুন কোনো শব্দ তৈরি হয়নি; তাই এই ‘র’ কোনো প্রত্যয় নয়।

প্রত্যয়ের মাধ্যমে গঠিত শব্দের নমুনা:

পড় + অ = পড়ো                            চাষ + ই = চাষি

পঠ্ + অক = পাঠক                        ভাজ্‌ + ই = ভাজি

দাপ + অট = দাপট                         দিন + ইক = দৈনিক

খেল + অনা = খেলনা                      পঠ্ + ইত = পঠিত

মান + অনীয় = মাননীয়                  নীল + ইমা = নীলিমা

উড়্ + অন্ত = উড়ন্ত                        জাল + ইয়া = জালিয়া > জেলে

পড্‌ + আ = পড়া                            পঙ্ক + ইল = পঙ্কিল

বাঘ + আ = বাঘা                            চল্ + ইষ্ণু = চলিষ্ণু

ঢাকা + আই = ঢাকাই                     প্ৰাণ + ঈ = প্রাণী

সিল্‌ + আই = সেলাই                     গ্রাম + ঈন = গ্রামীণ

ঘির্ + আও = ঘেরাও                      রাষ্ট্র + ঈয় = রাষ্ট্রীয়

গাড়ি + আন = গাড়োয়ান               ঝাড়্ + উ = ঝাড়ু

বিবি + আনা = বিবিয়ানা                 পেট + উক = পেটুক

বাবু + আনি = বাবুয়ানি                   লেজ + উড় = লেজুড়

শুন্ + আনি = শুনানি                    পড়্ + উয়া = পড়ুয়া

বেত + আনো = বেতানো                ঘর + ওয়া = ঘরোয়া

পাগল + আমি = পাগলামি             বাড়ি + ওয়ালা = বাড়িওয়ালা

ভিখ + আরি = ভিখারি                   জাদু + কর = জাদুকর

বোমা + আরু = বোমারু                ডাক্তার + খানা = ডাক্তারখানা

মাত্ + আল = মাতাল                    জ্ঞা + ত = জ্ঞাত

রস + আলো = রসালো                  কৃ + তব্য = কর্তব্য

প্রিয় + তম = প্রিয়তম                   ধোঁকা + বাজ = ধোঁকাবাজ

দীর্ঘ + তর = দীর্ঘতর                     দয়া + বান = দয়াবান

সরল + তা = সরলতা                    বুদ্ধি + মান = বুদ্ধিমান

কাট্ + তি = কাটতি                     সুন্দর + য = সৌন্দর্য

বন্ধু + ত্ব = বন্ধুত্ব                          মধু + র = মধুর

অংশী + দার = অংশীদার             মেঘ + লা = মেঘলা

কাঁদ্ + না = কান্না                         মানান + সই = মানানসই

গিন্নি + পনা = গিন্নিপনা               পানি + সে = পানসে

 

প্রত্যয় দিয়ে শব্দ বানাই

নিচে বাম কলামে কিছু শব্দ দেওয়া আছে, আর ডান কলামে কিছু প্রত্যয় দেওয়া আছে। বাম কলামের শব্দের পরে ডান কলামের প্রত্যয় যোগ করে নতুন নতুন শব্দ তৈরি করো। যেমন: বাম কলাম থেকে ‘ফুল’ আর ডান কলাম থেকে ‘দানি’ নিয়ে ‘ফুলদানি' শব্দটি তৈরি করতে পারো।

বাম কলামডান কলাম
ঢাকা
ফুলঅনীয়
কর্আই
দয়াদানি
কলমওয়ালা
দরিদ্রতা
গুরুত্ব
বুদ্ধিদার
চল্বান
পাহারামান

 

অনুচ্ছেদ লিখে প্রত্যয়-সাধিত শব্দ খুঁজি

কোনো একটি বিষয় নিয়ে ১০০ শব্দের মধ্যে একটি অনুচ্ছেদ লেখো। লেখা হয়ে গেলে প্রত্যয়ের মাধ্যমে গঠিত শব্দগুলোর নিচে দাগ দাও ।

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

Content added By

আরও দেখুন...

Promotion

Promotion