সাহিত্যে প্রথম

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | NCTB BOOK
  • বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম গ্রন্থ : মধী রচিত মিশন সমাচার (১৮০০)।
  • বাঙালি রচিত বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থ: রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র।
  • বাংলা টাইপ সহযোগে প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : ব্র্যাসি হ্যালহেড।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত (১২০১-১৩৫০) সাল।
  • বাংলার ইতিহাসে অন্ধকার যুগ : ১৪৮৭-১৪৯৩ সাল (হাবশি শাসন) ।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম যে বাঙালি বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন : রামমোহন রায় (গৌড়ীয় ব্যাকরণ)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সচেতন ছোটগল্প শিল্পী : স্বর্ণকুমারী দেবী (গ্রন্থ : নবকাহিনী)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বাংলা ছোটগল্পের জনক)।
  • প্রথম উপন্যাস : আলালের ঘরের দুলাল (প্যারীচাঁদ মিত্র)।
  • প্রথম সার্থক উপন্যাস: দুর্গেশনন্দিনী (বঙ্কিমচন্দ্র)।
  • প্রথম কমেডি নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)।
  • প্রথম সার্থক কমেডি নাটক : পদ্মাবতী (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক নাটক: ভদ্রার্জুন (তারাচরণ শিকদার)
  • প্রথম সার্থক নাটক শর্মিষ্ঠা (মধুসূদন দত্ত)।
  • প্রথম মৌলিক ট্র্যাজেডি : কীর্তিবিলাস (যোগেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত) ।
  • প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি কৃষ্ণকুমারী (মধুসূদন দত্ত)।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি : শাহ মুহাম্মদ সগীর।
  • আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম কবি : কাজেম আল কোরেশী (কায়কোবাদ)।
  • নব্যচর্যাগীতি রচিয়তা- ড. শশিভূষণ দাশগুপ্ত ।
  • নতুন চর্যাপদ গ্রন্থের রচিয়তা : ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে কাব্যধারার বিকাশ ঘটে।
  • আধুনিক যুগে বাংলা সাহিত্যে গদ্যের বিকাশ ঘটে।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন : চর্যাপদ (১৯০৭)।
  • সর্বজনবিদিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন চর্যাপদের রচিয়তা- বৌদ্ধ সিদ্ধার্থগণ।

Content added By
তাহা হুসেইন
নাগিব মাহফুজ
খলিল জিবরান
জুরজি জেডান
স্বর্ণকুমারী দেবী
চন্দ্রবতী
বনানী সেনা
রিজিয়া আক্তার বানু
মীর মশাররফ হোসেন
শওকত ওসমান
সিকান্দার আবু জাফর
সেলিম আল দীন
  • শুনহে মানুষ ভাই; সবার উপরে মানুষ সত্য; তাহার উপরে নাই- চণ্ডীদাস।
  • মোদের গরব, মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা- অতুল প্রসাদ সেন।
  • আমার ঘরের চাবি, রইলো পরের হাতে রে- লালন সাইজি।
  • আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যাকে বড় বলে, বড় সেই হয়- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
  • পাখি সব করে রব, রাতি পোহাইলো; কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল- মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
  • মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন; হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়- হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • আমার সন্তান যেনো থাকে দুধে-ভাতে- ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
  • মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- ভারতচন্দ্র।
  • জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা হবে?- মধুসূদন দত্ত ।
  • কবিতায় আর কি লিখব? যখন বুকের রক্তে লিখেছি একটি নাম: বাংলাদেশ- মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ।
  • নহে আশরাফ যারা শুধু বংশ পরিচয়, সেই আশরাফ জীবন যাহার পূণ্য কর্মময়- গোলাম মোস্তফা ।
  • কান নিয়েছে চিলে; চিলের পিছে মরছি ঘুরে, আমরা সবাই মিলে- শামসুর রাহমান।
  • সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত- প্রমথ চৌধুরী।
  • ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাবো- রফিক আজাদ ।
  • জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর- বিবেকানন্দ।
  • ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেনো ঝলসানো রুটি- সুকান্ত ভট্টাচার্য।
  • মধুর চেয়েও আছে মধুর সে আমার দেশের মাটি- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়- রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • নানা দেশে নানা ভাষা বিনে স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা?- রামধিনি গুপ্ত।
  • আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য; তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।
  • বউ কথা কও, বউ কথা কও, কথা কও অভিমানী... কাজী নজরুল ইসলাম।
  • জোটে যদি মোটে একটি পয়সা খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি...অনুরাগী- সত্যেন্দ্রনাথ।
  • কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহু দূর মানুষেরই মাঝে... সুরাসুর- শেখ ফজলুল করিম।
  • আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে; আসে নাই কেহ অবনী পরে, সকলের তরে... আমরা পরের তরে- কামিনী রায়।
Content added By
Promotion