প্রিয়ন্তী এন্টারপ্রাইজের ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখের রেওয়ামিল ও অন্যান্য তথ্যাদি নিম্নরূপ :
হিসাবের নাম | খ: পূ: | ডেবিট টাকা | ক্রেডিট টাকা |
মূলধন | ১,৪৮,০০০ | ||
বিক্রীত পণ্যের ব্যয় | ১,৫২,০০০ | ||
সমাপনী মজুদ পণ্য | ৫৮,০০০ | ||
বিক্রয় | ৩,২৫,০০০ | ||
১০% বিনিয়োগ | ১,২০,০০০ | ||
বেতন ও সম্মানী | ৭২,০০০ | ||
প্রশিক্ষণ ভাতা | ১৮,৮০০ | ||
আসবাবপত্র | ১,০০,০০০ | ||
কমিশন | ৭,২০০ | ৪,০০০ | |
প্রাপ্ত বাট্টা | ১১,০০০ | ||
বিবিধ পাওনাদার | ৪০,০০০ | ||
সর্বমোট | ৫,২৮,০০০ | ৫,২৮,০০০ |
অন্যান্য তথ্য: ১) চার মাসের বেতন ও সম্মানী বকেয়া রয়েছে। (২) আসবাবপত্রের ১০% অবচয় ধরতে হবে। (৩) প্রাপ্য কমিশন ৪,০০০ টাকা হিসাবভুক্ত হয়নি।
প্রত্যেক ব্যবসায়ের নির্দিষ্ট সময়ান্তে আর্থিক অবস্থা জানার জন্য আর্থিক বিবরণী প্রস্তুত করা হয়। আর্থিক বিবরণীর দুটি প্রধান লক্ষ্য হলো : (১) একটি নির্দিষ্ট হিসাবকালের আর্থিক ফলাফল নির্ণয় করা এবং (২) একটি নির্দিষ্ট তারিখে প্রতিষ্ঠানের মোট সম্পদ, দায় ও মালিকানা স্বত্ব নিরূপণ করা। আর্থিক ফলাফল অর্থাৎ লাভ-ক্ষতি নির্ণয়ের জন্য যে বিবরণী প্রস্তুত করা হয়, তার নাম বিশদ আয় বিবরণী বা Statement of Comprehensive Income, আর সম্পদ ও দায় জানার জন্য যে বিবরণী প্রস্তুত করা, হয় তার নাম আর্থিক অবস্থার বিবরণী বা Statement of Financial Position, যা উদ্বৃত্তপত্র বা Balance Sheet নামে পরিচিত।
এই অধ্যায় শেষে আমরা-