আমির, জহির ও জেহাদ প্রত্যেকে ২,০০,০০০ টাকা মূলধন দিয়ে একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। জহির ব্যবসায় পরিচালনায় د অংশগ্রহণ না করেও অর্জিত মুনাফার ২,৫০,০০০ টাকার অংশ দাবি করে। পরবর্তী সময়ে জহিরের মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটলে তারা ব্যবসায়টি অবসায়নের সিদ্ধান্ত নেয়।
উদ্দীপকে বর্ণিত তুহিন কোন ধরনের অংশীদার?
ব্যবসায় পরিবারের দ্বিতীয় সদস্য হলো অংশীদারি সংগঠন। একমালিকানা ব্যবসায়ে একক মালিকের পুঁজি ও সামর্থের সীমাবদ্ধতার কারণে এক পর্যায়ে বড় ধরনের সংগঠনের প্রয়োজন অনুভূত হয়। ফলশ্রুতিতে একাধিক ব্যক্তির মালিকানা ও তত্ত্বাবধানে সৃষ্টি হয় অংশীদারি সংগঠন। এ ব্যবসায়ে ন্যূনতম ২ জন এবং সর্বাধিক ২০ জন সদস্য থাকে। তবে ব্যাংকিং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সর্বাধিক ১০ জন সদস্য থাকে। ১৯৩২ সালের ভারতীয় অংশীদারি আইন অনুযায়ী, “সকল ব্যক্তির দ্বারা বা সকলের পক্ষে একজন দ্বারা পরিচালিত ব্যবসায়ের মুনাফা নিজেদের মধ্যে বণ্টনের নিমিত্তে কতিপয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কই হলো অংশীদারি ব্যবসায়। বাংলাদেশে বর্তমানে ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনটি প্রচলিত রয়েছে।
এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা জানতে পারব—
সূত্র: ক্যামব্রিয়ান পাবলিকেশন্স