মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কুমারখালীর তাঁতিরা ২০১২ সালে ৫০ জন সদস্য একত্রিত হয়ে একটি সমবায় সমিতি গঠন করেন। পরবর্তী তিন বছরে তাদের অর্জিত মুনাফার পরিমাণ যথাক্রমে ৬০,০০০, ৬৫,০০০ ও ৭৫,০০০ টাকা। তারা বিধিবদ্ধ নিয়ম অনুসারে ন্যূনতম হারে সঞ্চিতি তহবিল সংরক্ষণ করেন। তারা প্রতিটা তাঁতকল ১৫,০০০ টাকা দরে দুইটি তাঁতকল ক্রয়ের জন্য সংরক্ষিত তহবিল ব্যবহারের চিন্তা করছেন।
উদ্দীপকে তিন বছরের মোট মুনাফার সর্বোচ্চ ৮২% অর্থাৎ (৬০,০০০ + ৬৫,০০০ + ৭৫,০০০) × ৮২% = ১,৬৪,০০০ টাকা সদস্যদের মধ্যে বণ্টিত হবে।
সমবায় অর্জিত মুনাফার সবটুকু সদস্যদের মধ্যে বণ্টিত হয় না। বাধ্যতামূলকভাবে এর ন্যূনতম ১৫% সংরক্ষিত তহবিলে এবং ৩% সমবায় উন্নয়ন তহবিল (যার ২% সমবায় প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণের জন্য ব্যয়যোগ্য) এর চাঁদা হিসেবে সংরক্ষণ করতে হয়।
উদ্দীপকে মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কুমারখালীর তাঁতিরা ২০১২ সালের ৫০ জন সদস্য একত্রিত হয়ে একটি সমবায় সমিতি গঠন করেন। পরবর্তী তিন বছরে তাদের অর্জিত মুনাফার পরিমাণ যথাক্রমে ৬০,০০০ টাকা, ৬৫,০০০ টাকা ও ৭৫,০০০ টাকা। তারা বিধিবদ্ধ নিয়ম অনুসারে ১৫% সংরক্ষিত তহবিলে এবং ৩% সমবায় উন্নয়ন তহবিলে রেখে বাকি অংশ সদস্যদের মধ্যে বণ্টনের জন্য রাখেন। অর্থাৎ উদ্দীপকে তিন বছরের মোট মুনাফার সর্বোচ্চ ৮২% অর্থাৎ(৬০,০০০ + ৬৫,০০০ + ৭৫,০০০) × ৮২% = ১,৬৪,০০০ টাকা সদস্যদের মধ্যে বণ্টিত হবে।