কবুতর পালনের গুরুত্ব (১.২)

এসএসসি(ভোকেশনাল) - পোল্ট্রি রিয়ারিং অ্যান্ড ফার্মিং-২ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK
642

কবুতর পালনের গুরুত্ব ( Importance of keeping pigeon)

বসত বাড়ীতে পারিবারিক ভিত্তিতে বা বাণিজ্যিকভাবে অল্প শ্রমে, অবসরকালীন সময়ে বিনা খরচে অথবা নাম মাত্র খরচে কবুতর পালন করে প্রচুর টাকা আয় করা যায়। কবুতরের মাংস হাঁস-মুরগির মাংসের চেয়ে অধিক সুস্বাদু এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ। বৃদ্ধ মানুষ, বাচ্চাদের এবং অসুস্থ রোগী বা সদ্য রোগমুক্ত ব্যক্তিদের জন্য কবুতরের মাংস এবং সুপ খুব উপকারী। বাজারে হাঁস-মুরগির মাংসের চেয়ে কবুতরের বাচ্চার চাহিদা বেশি। হাঁস মুরগি পালনে ঘরের আশেপাশে দুর্গন্ধ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে, কিন্তু কবুতরের ঘরে তেমন কোনো দুর্গন্ধ থাকে না।

কবুতর ঘন ঘন বাচ্চা দেয়। তিন চার সপ্তাহের মধ্যেই বাচ্চা খাওয়ার উপযোগী হয়। খোপে একজোড়া কবুতর থাকলে প্রায় প্রতি মাসে একজোড়া এবং খোপে ৬০-৬৫ জোড়া কবুতর থাকলে প্রায় প্রতি দিনই একজোড়া বাচ্চা কবুতর পাওয়া যাবে। এতে একটি ছোট পরিবারের প্রতিদিনের প্রাণিজ আমিষের অভাব অনেককাংশে পূর্ণ হতে পারে। এছাড়া হাঁস-মুরগির চেয়ে কবুতরের রোগব্যাধি অনেক কম হয় ।

শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ

  • প্রতিদিন কীভাবে একজোড়া বাচ্চা কবুতর পাওয়া যাবে?

 

 

Content added By
Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...