সম্রাট আকবর পুরো বাংলার উপর অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। বাংলার শক্তিশালী জমিদারগণ মুঘলদের বশ্যতা স্বীকার করেনি। স্বাধীনতা রক্ষার্থে তারা একজোট হয়ে মুঘল সেনাপতির বিরুদ্ধে লড়াই করতেন। বাংলার ইতিহাসে ভাটি অঞ্চলের এ জমিদারগণ বারো ভূঁইয়া নামে পরিচিত।
কয়েকজন শাসক
- ঈসা খান সোনারগাঁও অঞ্চল শাসন করেন।
 - কেদার রায় বিক্রমপুর শাসন করেন।
 - কিঙ্কর সেন পিরোজপুর শাসন করেন।
 - ওসমান খা উড়িষ্যা শাসন করেন।
 - প্রতিপাদিত্য যশোর অঞ্চল শাসন করেন।
 - ফজল গাজী গাজীপুর শাসন করে।
 - কন্দর্প রায় বরিশাল শাসন করে।
 - পীতাম্বর পুঠিয়া শাসন করে।
 
                                                        
                                                                                                                            Content added By
                                                                                                                    
                                                        
                                                        
                                                        
                                                    
                                                                                                                                                                                                                                                            বারো ভূঁইয়াদের নেতা ছিলেন ঈসা খান। তিনি বাংলার ধানী হিসেবে সোনারগাও এর গোড়া পত্তন করেন। সম্রাট আকবরের সেনাপতিরা বারো ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খাঁকে পরাজিত করতে ব্যর্থ হন। ঈসা খাঁর মৃত্যুর পর বারো ভূঁইয়াদের নেতা হন ঈসার পুত্র মুসা খান। তার আমলেই বাংলার বারো ভূঁইয়াদের চূড়ান্তভাবে দমন করা হয়। সুবেদার ইসলাম খান বারো ভূঁইয়ানের নেতা মুসা খানদের পরাস্ত করেন। এগারসিন্ধুর গ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ইসা খানের নাম বিজড়িত মধ্যযুগীয় একটি দূর্গ।
                                                        
                                                                                                                            Content added By
                                                                                                                    
                                                        
                                                        
                                                        
                                                    
                                                                                                                                                                                                                                                            Read more