যীশু জন্মের পর থেকেই তাঁর মা-বাবার সাথে থাকতেন। বড় হতে শুরু করলে তিনি মা-বাবাকে ঘরের কাজে সাহায্য করতেন। বিশেষভাবে কাঠমিস্ত্রি বাবাকে সব কাজেই সাহায্য করতেন। কাজের সাথে সাথে মা-বাবার সাথে তখনকার প্রথা অনুযায়ী মন্দিরেও যেতেন। সুযোগ পেলেই পণ্ডিতদের সাথে কথাবার্তা বলতে গিয়ে জ্ঞানী লোকের মতো শিক্ষা দিতেন। এতে সবাই খুব আশ্চর্য হতো। দেখতে দেখতে তিনি বড় হতে লাগলেন। কালের পূর্ণতায় তিনি তাঁর কর্মজীবনে প্রবেশ করেন।