একটি অনুষ্ঠান আয়োজনকে কেন্দ্র কেরে আড়পাড়া ও জামতৈল গ্রামের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় এবং তা দ্রুত অন্যান্য গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ বিষয়টি মীমাংসার জন্য বসে একতরফাভাবে আড়পাড়াকে দায়ী করে এবং তার উপর ক্ষয়ক্ষতির বোঝা চাপিয়ে দেয়। এক তরফা এ রায়ের খেসারত একসময় সকল গ্রামকেই দিতে হয়।
'ক' রাষ্ট্রে শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি বিপ্লব সংঘটিত হয়। এ বিপ্লবের পিছনে অনেক মহান নেতার বিশেষ অবদান ছিল। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে শুরু হলেও রাষ্ট্র শক্তি দ্বারা বিপ্লবী শক্তি বাধাগ্রস্ত হওয়ার পর তা সশস্ত্র রূপ ধারণ করে। ফলশ্রুতিতে বিশ্ববাসী এক নতুন সমাজব্যবস্থার ধারণা লাভ করে।
চরের জমিকে ব্যক্তি মালিকানায় রাখতে চান। অথচ মকসুদপুর গ্রামের মাতব্বর চান সমবায় খামারের মাধ্যমে চর শাসন করতে। এরূপ অবস্থায় সালেমপুরের মাতব্বর পার্শ্ববর্তী কয়েকটি অঞ্চল নিয়ে একটি জোট গঠন করে। পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে মকসুদপুরের নেতৃত্বে অনুরূপ জোট গঠন করে। এতে দু'পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সম্ভাবনা দেখা দেয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো সংঘর্ষ সংঘটিত হয়নি।