জন্ম থেকেই সুলতানার ডান হাত এবং ডান পা একরকম অকেজো। বেশিক্ষণ হাঁটতে পারে না। প্রায় সব কাজেই কারো না কারো সাহায্য নিতে হয়। অন্যদের মতো স্বাভাবিক না হওয়ায় কেউ তার সাথে মিশতে চাইত না এবং খেলাও করত না। কিন্তু সুলতানা মনোবল হারায় নি। ডান হাতে শক্তি না থাকায় সে বাম হাতে লেখালেখি করে। পড়াশুনা অব্যাহত রেখে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে সে এখন স্নাতকে ভর্তি হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছেলেবেলায় ব্রজেশ্বর ছিল তাঁদের বাড়ির চাকরদের সর্দার। বাড়ির ছোটদের তত্ত্বাবধান ও খাবার পরিবেশনের দায়িত্ব ছিল ব্রজেশ্বরের উপর। ছোটরা খেতে বসলে সে সকলকে একটি একটি করে লুচি আলগোছে দুলিয়ে জিজ্ঞেস করত আর দেবে কি না। রবীন্দ্রনাথ তার মনোভাব বুঝতে পেরে লুচি, দুধ ইত্যাদি খাবারে নিজের অনীহা প্রকাশ করতেন। বেঁচে যাওয়া এসব খাবার চলে যেত ব্রজেশ্বরের আলমারিতে।
লিজা ও নেহা দুই বান্ধবীই সাহিত্যপ্রেমী, তবে একটু ভিন্ন প্রকৃতির। লিজা ধৈর্য ধরে ঘন্টার পর ঘণ্টা একটানা বই পড়তে আগ্রহী নয়। অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে শেষ করা যায়। এমন ছোট ছোট বিশেষ ঘটনাই লিজাকে আনন্দ দেয়। অপরদিকে নেহার পছন্দ সাহিত্যের সবচেয়ে প্রাচীন শাখাটি। সমাজকে সরাসরি প্রভাবিত করতে সক্ষম হয় বলে সাহিত্যের এই শাখাটি নেহার এত ভালো লাগে।
(i) প্রচলিত শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি ছাড়া গুগলকর্মীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গুগলের কিছু কিছু টিমে ১৪ শতাংশ কর্মীর প্রাতিষ্ঠানিক কোনো ডিগ্রি নেই। যারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না পেয়েও নিজের প্রতিভা এবং মজ্জাগত মেধার সফল প্রয়োগ করে কর্মক্ষেত্রে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করছে, পশ্চিমা বিশ্বে এরা 'সাউথ পোলার' হিসেবে পরিচিত।
(ii) বই পড়া সম্পর্কে বিল গেটস বলেছেন, “ছোটবেলা থেকেই আমার অনেক স্বপ্ন ছিল। আর এই স্বপ্ন পেয়েছিলাম বই থেকে। আমার ঘরে, অফিসে, গাড়িতে সর্বত্রই আমার সঙ্গে থাকে বই।”