১৯৭৬ সালে আমাদের দেশে যেটিকে এক নম্বর সমস্যা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেটির প্রতিকার ও প্রতিরোধের ক্ষেত্রে যে কোনো ব্যবস্থাই গ্রহণ করা হোক না কেন তা কোনো সুফল বয়ে আনছে না। বলে মনে হচ্ছে। ভয়ানক এ সমস্যাটি একদিকে যেমন নতুন নতুন সমস্যার জন্ম দিচ্ছে অপরদিকে তেমনি বিদ্যমান প্রায় সব সমস্যার পিছনে ইন্ধন যোগাচ্ছে।
১৯৭৬ সালে চট্টগ্রামের একটি গ্রাম থেকে ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থা হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে তা বিশ্বের সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন এবং নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখার জন্য প্রতিষ্ঠানটি নোবেল পুরস্কার লাভ করে ।
“বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে আর্থিক ও কারিগরি সাহায্যদানকারী একটি সংস্থা, ১৯৬৬ সালের ১লা জানুয়ারিতে গঠন করা হয়। বর্তমানে এই সংস্থাটি বিশ্বের ১৭৭টি দেশে এর কার্যক্রম রয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প, যেমন- কৃষি, বনায়ন, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রভৃতি বাস্তবায়নে প্রত্যক্ষভাবে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিয়ে আসছে।
করিম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্মের সম্মান শ্রেণির ছাত্র। তাত্ত্বিক কোর্স শেষে সে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে। সমাজকর্ম অনুশীলনের জন্য তাকে পাঠানো হয় মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে। সে তার অধীন মাদকাসক্ত রোগীদের যথাযথ মূল্য ও মর্যাদা দেয়। সে তার প্রতিষ্ঠানের সম্পদের ব্যবহার নিশ্চিত করে রোগীদের সেবা করে।