রহিম মিয়া একজন ক্ষুদ্র পুরাতন কাপড় ক্রেতা। অল্প পুঁজিতে সে & কাপড় ক্রয় করে তার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন ডিজাইনের কাঁথা, ঘরের পর্দা তৈরি করে বেশি দামে বিক্রি করে। এদিকে তার ছেলে রাজুকে তিনি স্থানীয় যুব উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে ব্যবসায় কাজে লাগান। রাজু তার ধৈর্য, কঠোর পরিশ্রম ও একাগ্রতার মাধ্যমে বাবার ক্ষুদ্র ব্যবসাকে নতুন ফ্যাক্টরিতে রূপ দিয়েছে।
" রফিক ও শফিক সাহেব দুই বন্ধু। রফিক সাহেব সারাক্ষণ বসে কাজ করেন। তিনি চর্বিযুক্ত গরুর মাংস, নোনা ইলিশ ও চানাচুর খেতে ভালোবাসেন। ইদানিং তার ওজন বেড়ে গেছে এবং খাদ্য হজমে সমস্যা হচ্ছে। অন্যদিকে শফিক সাহেবও চর্বিযুক্ত গরুর মাংস, কলিজা, পরোটা খেতে ভালোবাসেন। একদিন তিনি অফিসে মাথা ঘুরে পড়ে গেলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। ডাক্তার শফিককে প্রয়োজনীয় খাদ্যশক্তির চেয়ে কম খাদ্যশক্তি যুক্ত খাবার খেতে বলেন।
আমেনা নিম্নবিত্ত পরিবারের গৃহবধূ। তিনি দুপুরে দুই বছরের ছেলের জন্য খিচুড়ি, দশ বছরের মেয়ের জন্য ভাত, ডিম ও ডাল এবং বৃদ্ধ শাশুড়ির জন্য নিরামিষের ব্যবস্থা করেন। অন্যদিকে রহিমা মেয়ের আকিকায় অতিথি আপ্যায়নে বারান্দার এক কোনায় ১টি টেবিলে পোলাও, রোস্ট, কাবাব, সবজি, সালাদ ও মিষ্টি রাখেন। অন্য আর একটি টেবিলে খাবারের প্লেট, চামচ, গ্লাস, বাটি রাখেন। ফলে অতিথিরা নিজেদের পছন্দমত খাবার গ্রহণ করতে পারে।
রেবার জন্মদিনে তার বাবার দেওয়া সিল্ক শাড়িটি পরে এবং পরের দিন শাড়িটিকে আলমারিতে তুলে রাখে। কিছুদিন পর আলমারি থেকে শাড়ি বের করে দেখে, শাড়িটি পোকায় কাটা ও ময়লা। রেবা সাবান দিয়ে শাড়িটি পরিষ্কার করে দেখল যে, শাড়ির রং হয়ে ছেঁড়া অংশটা আরও বড় হয়েছে। রেবার মা শাড়িটি দেখে বলেন, তোমার শাড়ি ধোয়ার পদ্ধতি সঠিক হয়নি। শাড়িটির ক্ষেত্রে পেট্রোলিয়াম ইথার, বেনজল ও ব্যবহারের পদ্ধতিটি সর্বোত্তম।