পিতা মারা যাওয়ার পর হালিম ও হালিমা দুই ভাইবোনের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ বাঁধলে ইসলামি শরিয়তের বিধানাবলির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা হয়। অপরদিকে, তাদের চাচাতো ভাই সগির আলী সৌদি আরবে কাজের জন্য গেলে সেখানে ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় পড়লে বাংলাদেশ দূতাবাসের শরণাপন হয়। মাধ্যমে সমস্যাটির সমাধান হয়।
'X' এখন একটি রাষ্ট্র যেখানে ব্যক্তিগত উদ্যোগ দ্বারা উৎপাদন ব্যবস্থা হয়। উৎপাদনের উপাদানসমূহ সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মালিকানায় থাকে এখানে সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। অন্যদিকে ‘Y’ এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে রাষ্ট্রের সংবিধানে সকল ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকারের নিকট অর্পণ করা হয়। শাসন কাজের সুবিধার জন্য দেশটিকে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ করা হলেও সর্বত্র কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তই বাস্তবায়ন হয়।
'ক' সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত একটি রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের সরকার দেশটির শাসনব্যবস্থা সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য একটি সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করে। কমিটির প্রণীত সংবিধান তাদের আইনসভার দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে গৃহীত হয়। সংবিধানের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, সংশোধন পদ্ধতি সুস্পষ্টভাবে সংক্ষিপ্ত আকারে লিপিবদ্ধ হয়।
জনাব রশিদ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দলের সদস্য হয়ে নির্বাচনে জয়লাভ করলেও তার দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয় । অপরদিকে, জনাব বাসেত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন যার সাথে ৪ জন মূল সদস্যসহ আরও অনেকে রয়েছেন। তাঁদের সকলের মূল লক্ষ্য সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।
অনেক বছর পর দুই বন্ধু রমিজ ও বশিরের মধ্যে কথোপকথন-
রমিজঃ তোমার ছেলে-মেয়ে কত জন?
বশিরঃ ছেলে সন্তানের আশায় এক এক করে ৫ মেয়ে হয়েছে
রমিজঃ আমার দুই মেয়ে কিন্তু তারপর আর সন্তান নিইনি। আমি ও আমার স্ত্রী দুজনে মিলে পরিবার ছোট রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ওদেরকেই পড়াশোনা করিয়েছি। একজন ডাক্তার, আরেকজন শিক্ষক।
বশিরঃ হায়! আমিও যদি তোমার মতো সচেতন হতাম। আমি ওদের কাউকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারিনি।
রসুলপুর গ্রাম কুতুবপুর গ্রামেরই একটি অংশ। গ্রামের নেতৃস্থানীয় অনেকের বাড়ি কুতুবপুর হওয়ায় তারা স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মসজিদ সবই ঐ গ্রামে নির্মাণ করে। রসুলপুর গ্রামে জনসংখ্যা বেশি। আবাদি জমি, কৃষি খামার, মৎস্য খামার প্রভৃতি থেকে পর্যাপ্ত আয় হলেও এ গ্রামের উন্নয়নে তেমন কিছু করা হয় না। এতে রসুলপুর গ্রামবাসীর মনে তীব্র অসন্তোষ দেখা যায়। গ্রামের সালাম মাস্টার এসব বৈষম্য নিরসনের লক্ষ্যে নেতাদের সামনে কয়েকটি দাবি পেশ করেন। সে দাবিসমূহ বাস্তবায়ন হলে রসুলপুর গ্রামের সকল সমস্যার সমাধান হয়। এসব দাবি সকলেই সমর্থন করায় সালাম মাস্টারের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয়।