সেজান সাহেব একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার নিয়মগুলো তাকে ভাবিয়ে তোলে। কারণ কাজের ক্ষেত্রে কর্মচারীদের মতামতকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। কর্তৃপক্ষই সব ক্ষমতার দাবিদার এবং তার আদেশই আইন। অপরদিকে, মিজান সাহেব একটি সেবামূলক সংস্থার প্রধান শাখায় কাজ করেন । সংস্থার আরও কয়েকটি শাখা থাকলেও প্রধান শাখাই পরিচালনার কেন্দ্রবিন্দু। অন্যান্য শাখা কেন্দ্রবিন্দুর এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে, রাজিব সাহেব বহুমুখী সমবায় সংস্থার সদস্য। কাজের সুবিধার জন্য একাধিক শাখায় নীতিগতভাবে দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়। এ কারণে সংস্থাটি গঠনগত ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী।
সাগর, রনি ও সজল তিন বন্ধু। তাদের মধ্যে আলাপ হচ্ছিল পৃথিবীতে এতগুলো দেশের সৃষ্টি কীভাবে হলো । সাগর বলল, এটি আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন এবং দেশ পরিচালনার জন্য শাসক পাঠিয়েছেন, শাসক তার কাজের জন্য একমাত্র আল্লাহর কাছে দায়ী। আবার রনি বলল, দেশ সৃষ্টির পূর্বে মানুষ শাসনহীন জীবনযাপন করত। তখন অন্যায় করলে শাসন করার কেউ ছিল না। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য একজন নেতা নির্বাচন করে তাকে দায়িত্ব দেন। সজল বলল, তোমাদের কথা ঠিক নয়। আসল কথা হলো, একটি দেশ হঠাৎ করে সৃষ্টি হতে পারে না। সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন উপাদান পরিবর্তিত হয়ে একটি দেশের সৃষ্টি।
কামাল সাহেব ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সংসারের সচ্ছলতার কথা বিবেচনা করে তার স্ত্রী বুটিকসের কাজ ও হোমমেড খাবারের ব্যবসায় করেন। অপরদিকে, মৌসুমী ও শামীমা দুই বান্ধবী একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেন। মৌসুমী নিজ গ্রামে গিয়ে একটি কলেজে শিক্ষকতা করেন। অবসরে পরিবারের সাথে সময় কাটান এবং মাঝে মধ্যে সবাই মিলে বেড়াতে যান। অপরদিকে, শামীমা একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তাকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করতে হয়, ফলে পরিবারকে সময় দিতে পারেন না।
তথ্য-১
প্রতিরক্ষা ও বিদেশের সম্পর্ক থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে।
সারা দেশে একটিমাত্র মুদ্রা চালু থাকবে। নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আধা-সামরিক বাহিনী গঠন করতে হবে।
তথ্য-২
দেশের সকল স্তরের জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য এ নির্বাচন।
প্রধান দুটি দলসহ মোট নয়টি দল নির্বাচনে অংশ নেয় ৷ বিরোধী দলের নির্বাচনি ইস্তেহার ছিল ‘ম্যাগনাকার্টা’
রহিম এবং হাসানের মধ্যে জায়গা-জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। তারা এ নিয়ে জেলার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর মীমাংসার আবেদন করলে হাসান মিয়ার রায় প্রদান করায় রহিম মিয়া উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে ঢাকায় অবস্থিত উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের শরণাপন্ন হয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পুনরায় হাসানের পক্ষে রায় দেয়।
‘A’ ও 'B' দেশ ভিন্ন ভিন্ন মহাদেশে অবস্থিত। 'A' রাষ্ট্র তার নিকটবর্তী দুর্বল 'C' রাষ্ট্রকে আক্রমণ করে সহজেই রাষ্ট্রটি দখল করে নেয়। অন্যদিকে, 'B' রাষ্ট্রটি তার পার্শ্ববর্তী অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল রাষ্ট্রগুলোকে আর্থিক সহায়তা দেয়। আর্থিক সহযোগিতা পেয়ে রাষ্ট্রগুলো একসাথে নিজেদের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করে ।