আকরাম খান দীর্ঘদিন পাশ্চাত্যের কোনো এক দেশে চাকরি করতেন। দেশে ফিরে আসলে তার বাবা ঐ দেশের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঐ দেশের শাসনব্যবস্থা জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার ব্যবস্থা। যেখানে আইনের চোখে সকলে সমান এবং আইন মান্য করা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক । জনগণকে জানানোর জন্য ঐ দেশের আইনকানুন সাইনবোর্ডে লিখে প্রকাশ্য রাজপথে ঝুলিয়ে রাখা হয়।
মহিপুর ও শাহিপুর অঞ্চল নিয়ে শ্রীনগর গঠিত হয়। উক্ত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন আয়ের সমস্ত টাকার বেশিরভাগ অংশ মহিপুরের জন্য ব্যয় করেন। এছাড়া ব্যাংক, পোস্ট অফিস, হাসপাতাল সবই ছিল মহিপুরে অবস্থিত। ন্যায্য অধিকারের দাবিতে শাহিপুরের জনগণের শাহিপুর আলাদা ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। আন্দোলনের ফলে ক. তমদ্দুন মজলিস কী?
'ক' ও 'খ' একটি দেশের দুটি প্রদেশ। ক্ষমতাসীন 'ক' প্রদেশটি ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নির্বাচনে বিজয়ী 'খ' প্রদেশের প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র করে। ফলে 'খ' প্রদেশের প্রতিনিধিরা আন্দোলন শুরু করে। এ আন্দোলনকে পরিচালনার জন্য ক্ষণস্থায়ী সরকার গঠনের মাধ্যমে ' প্রদেশটি একটি স্বাধীন দেশে পরিণত হয়।