ঘটনা-১: 'ক' অঞ্চল দ্বারা 'খ' অপালের জনগণ দীর্ঘদিন যাবত শোষিত ও বঞ্চিত 1 হতে থাকে। 'গ' অঞ্চলের জনগণের আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক তথা সার্বিক মুক্তির জন্য এই অপালের একজন নেতা কয়েকটি দাবি-দাওয়া উত্থাপন করেন।
ঘটনা-২: রাষ্ট্র স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে একটি সরকার গঠন করে। উত্ত সরকার সমগ্র দেশকে সমসংখ্যক সামরিক ও বেসামরিক অঞ্চলে ভাগ করে এবং একটি পরামর্শক কমিটিও গঠন করে।
উদ্দীপক-১ : রোমানিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট চসেস্কু জনগণের মতামতকে তোয়াক্কা করতেন না। তিনি পুলিশ ও সামরিক বাহিনীর সাহায্যে দেশ পরিচালনা করতেন। একসময় তীব্র গণআন্দোলনে তিনি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন এবং বিচারে ফাঁসি হয়।
উদ্দীপক-২ : মারুফের দেশে জনগণের ভোটে রাষ্ট্রের সরকার নির্বাচিত হন। এখানে একাধিক রাজনৈতিক সংগঠনের অস্তিত্ব রয়েছে। শাসকদের তাদের কাজের জন্য জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়।
উদ্দীপক-১ : জনাব রহমান একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি। তিনি নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন যা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। তার বিভাগ শাসন বিভাগের জবাবদিহিতাও নিশ্চিত করে।
উদ্দীপক-২: জনাব আহসান সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে কর্মরত। তার বিভাগ দমন ও শিষ্টের পালনের পাশাপাশি অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করে।
দৃশ্যকল্প-১ : রাহাত একটি সংগঠনের সদস্য। তার সংগঠনটি কতকগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ দ্বারা পরিচালিত হয় এবং নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে সরকার গঠনের চেষ্টা চালায়।
দৃশ্যকল্প-২ : জনাব আতিক বাংলাদেশের একটি প্রাচীন রাজনৈতিক দলের কর্মী। তার দল একজন মহান নেতার নেতৃত্বে পরিচালিত হয় এবং দেশের স্বাধীনতা অর্জনে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।
মি. সোহাগ 'R' জেলার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। তিনি যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন সেখানে ভোটার ছিলেন ঐ জেলার অন্তর্ভুক্ত সকল ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা কাউন্সিল ও উপজেলা পরিষদসমূহের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ । অন্যদিকে, মি. পারভেজ একটি সাংবিধানিক সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে উক্ত নির্বাচনটি পরিচালনা করেন ।
ঘটনা-১ : ভাষা সৈনিক মতিন ২০০১ সালে বাংলাদেশের জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার 'একুশে পদক' পান। এই মহান ব্যক্তি ৮ অক্টোবর, ২০১৪ সালে পরলোকগমন করেন ।
ঘটনা-২ : 'X' অঞ্চলটি 'P' অঞ্চল দ্বারা শোষিত ও নির্যাতিত হচ্ছিল। 'X' অঞ্চলের একটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হলেও P অঞ্চলটি কোনোভাবেই ঐ দলটিকে ক্ষমতার মসনদে বসতে দেয়নি বরং নানা ষড়যন্ত্র করতে শুরু করে ।