মহসিন ও তার বন্ধু সিরাজ দুজনই মুদি দোকানী । তারা দুজনই তাদের মোট মূলধন বাজারে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। দু'বন্ধুর কেউই মূলধন বাজার সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নয়। মহসিন তার মোট মূলধন দিয়ে ৪টি কোম্পানির সমপরিমাণ শেয়ার কেনে। পক্ষান্তরে সিরাজ অতিরিক্ত মুনাফার আশায় সম্পূর্ণ মূলধন দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার কেনে।
হোসেন ও হাসান দু'ভাই। তারা দুজনই মুরগির খামারী এবং সমপরিমাণ মূলধন নিয়ে তারা ব্যবসা শুরু করেন। হোসেনের খামারটি ব্রয়লার মুরগির। তিনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর সেগুলো বাজারজাত করেন। বিক্রয়করণের ১৫/২০ দিন পূর্ব থেকে প্রায়ই হোসেন অর্থ সংকটে পড়েন। পক্ষান্তরে হাসানের খামারে ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি লেয়ার মুরগি ও মুরগির খাবারও তৈরি করে বিক্রয় করেন। এত কিছু করার পরও হাসানকে কখনো অর্থ সংকটে 8 পড়তে হয়নি ।