চৈতি দাস পাশের বাড়ির সাবিহার মাশরুম চাষে সাফল্য দেখে ডিসেম্বর মাসে কিছু "মিল্কি মাশরুম"-এর স্পন প্যাকেটে কিনে এনে ঘরের এক কোনায় চাষ শুরু করলেন। কিছুদিন পর তার স্পন প্যাকেট নষ্ট হয়ে গেল, সামান্য কিছু স্পন থেকে মাশরুম বের হলো। এরপর তিনি প্রশিক্ষণ নিয়ে মাশরুম চাষে সফলতা পেলেন। এতে গ্রামের অনেকে মাশরুম চাষে আগ্রহী হলেন।
চৈতি দাসের ক্রিয়াকর্ম ভূমিকা রাখতে পারে-