X | - অঙ্গসংস্থান - জীবের শ্রেণিবিন্যাস - শারীরবৃত্তীয় কাজ |
Y | - প্রাগৈতিহাসিক জীব ও জীবাশ্ম - কীটপতঙ্গের জীবন - মাছ ও মাছের উৎপাদন |
উদ্দীপকে উল্লিখিত Y অর্থাৎ জীবনসংশ্লিষ্ট প্রয়োগিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করে ফলিত জীববিজ্ঞানে। এ শাখার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শাখা নিচে উল্লেখ করা হলো:
i. জীবাশ্মবিজ্ঞান: প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ এবং জীবাশ্ম সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ii. জীবপরিসংখ্যানবিদ্যা: জীবপরিসংখ্যান-বিষয়ক বিজ্ঞান।
iii. পরজীবীবিদ্যা: পরজীবিতা, পরজীবী জীবের জীবনপ্রণালি এবং রোগ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
iv. মৎস্যবিজ্ঞান: মাছ, মাছ উৎপাদন, মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
v. কীটতত্ত্ব: কীটপতঙ্গের জীবন, উপকারিতা; অপকারিতা, ক্ষয়ক্ষতি, দমন ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
vi.অণুজীববিজ্ঞান: ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, আণুবীক্ষণিক ছত্রাক এবং অন্যান্য অণুজীব সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
vii. কৃষিবিজ্ঞান: কৃষিবিষয়ক বিজ্ঞান।
viii. চিকিৎসাবিজ্ঞান: মানবদেহ, রোগ, চিকিৎসা ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
ix. জিনপ্রযুক্তি: জিনপ্রযুক্তি ও এর ব্যবহার সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
X. প্রাণরসায়ন: জীবের প্রাণরাসায়নিক কার্যপ্রণালী, রোগ ইত্যাদি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
xi. পরিবেশবিজ্ঞান: পরিবেশ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
xii. সামুদ্রিক জীববিজ্ঞান: সামুদ্রিক জীব সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
xiii. বনবিজ্ঞান: বন, বন সম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
xiv. জীবপ্রযুক্তি: মানব এবং পরিবেশের কল্যাণে জীব ব্যবহারের প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
xv. ফার্মেসী: ঔষধশিল্প ও প্রযুক্তিবিষয়ক বিজ্ঞান।
xvi. বন্য প্রাণিবিদ্যা: বন্যপ্রাণী বিষয়ক বিজ্ঞান।
xvii. বায়োইনফরমেটিকস্: কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর জীববিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য, যেমন: ক্যান্সার বিশ্লেষণ বিষয়ক বিজ্ঞান।