বিজন তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তার জন্মের পর এক ঋষি তাকে দেখে প্রথমে উল্লাস প্রকাশ করলেও পরে কেঁদে ফেলেন। সৃজন বড় বড় পণ্ডিতের কাছে বিদ্যাশিক্ষা করে। সে বেদ, পুরাণ, ইতিহাস, যোগ, বৈশেষিক ন্যায় ও চৌষট্টি প্রকার লিপিবিদ্যায় পারদর্শিতা অর্জন করে। বাল্যকালেই বিকাশের অনন্য প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায়।
জগৎব্যাপী জীবপ্রেম, অহিংসা, সাম্য, মৈত্রী ও করুণার বাণী প্রচার করায় গৌতম বুদ্ধকে মহাকারুণিক বুদ্ধ বলা হয়।
গৌতম বুদ্ধ সর্বজীবের কল্যাণের জন্য প্রচার করেন তাঁর নবলব্ধ ধর্ম এবং প্রদর্শন করেন দুঃখমুক্তির সেই পথ। তাঁর জীবন ছিল মৈত্রী-করুণার রসে সিক্ত। জীবপ্রেম, অহিংসা, সাম্য, মৈত্রী ও করুণার বাণী প্রচার করেন বলে তাকে মহাকারুণিক বলা হয়।