দীপঙ্কর কঠোর সাধনার মাধ্যমে মানুষের দুঃখমুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পারেন। তিনি তার ধর্ম প্রচারের সিদ্ধান্ত নিয়ে পাঁচ অনুসারীকে দীক্ষা দেন। এভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় 'ভিক্ষুসংঘ'। এরপর তিনি পথে পথে অনেককে তার কল্যাণধর্মে দীক্ষিত করেন। একটি পূর্ণিমা রাতে তিনি মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পূর্ণ মুক্তি লাভ করেন।
উদ্দীপকের দীপঙ্করের ধর্মপ্রচারের সাথে গৌতম বুদ্ধের ধর্মপ্রচারের সাদৃশ্য রয়েছে।
গৌতম বুদ্ধ কঠোর সাধনার মাধ্যমে মানুষের দুঃখমুক্তির পথ খুঁজে পান। তিনি বুদ্ধত্ব লাভ করে তার নবধর্ম প্রচারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তিনি সর্বপ্রথম তার পাঁচজন সঙ্গীর কাছে তার নবধর্ম প্রচার করেন। এরাই বুদ্ধের কাছে প্রথম দীক্ষাপ্রাপ্ত ভিক্ষু। তাদের দীক্ষার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা লাভ করে 'ভিক্ষুসংঘ'। এরপর তিনি ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে উরবেলার পথে যাত্রা করেন। পথে পথে তিনি অনেককে তার কল্যাণধর্মে দীক্ষিত করেন।
অনুরূপভাবে উদ্দীপকে আমরা দেখতে পাই, দীপঙ্কর কঠোর সাধনার মাধ্যমে মানুষের দুঃখমুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পারেন। তিনি তার নবধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে প্রথমে তার পাঁচজন অনুসারীকে দীক্ষা দেনর তাদের দীক্ষার মাধ্যমে 'ভিক্ষুসংঘ' প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর তিনি পথে পথে অনেককে তার ধর্মে দীক্ষিত করেন। সুতরাং বলা যায়, দীপঙ্কর ধর্ম প্রচারের সাথে গৌতম বুদ্ধের ধর্মপ্রচারের সাদৃশ্য রয়েছে।