আমিনুল স্যার ক্লাসে বাংলাদেশের কৃষি পরিবেশ অঞ্চল এবং বিভিন্ন অঞ্চলের মাটির বৈশিষ্ট্য ও চাষ উপযোগী ফসলের বর্ণনা দেন। অতঃপর তিনি শ্রেণির কাজের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের নিম্নোক্ত ছকটি পূরণ করতে বলেন।
মাটির বৈশিষ্ট্য | ধান চাষোপযোগী মাটি | ডাল চাষোপযোগী মাটি |
ক. মাটির বুনট হবে এঁটেল দোআঁশ প্রকৃতির | ? | ? |
খ. মাটি হবে নিষ্কাশনযোগ্য পলি দোআঁশ প্রকৃতির। | ||
গ. মাটির অম্লাত্মক থেকে নিরপেক্ষ অবস্থা চাষের অনুকূল। | ||
ঘ. ক্ষারীয় চুনযুক্ত মাটিতে ভালো হয়। | ||
ঙ. জৈব পদার্থ কম হলে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করা যায়। | ||
চ. বিনা চাষে চাষ করতে হলে নিচু ও মাঝারি জমি নির্বাচন করতে হবে। |
ফসল কাটার পর ফসলের দানাকে বীজে পরিণত করা এবং পরবর্তী বপনের পূর্ব পর্যন্ত বীজের উন্নতমান ও অঙ্কুরোদগম ক্ষমতাকে বজায় রাখার জন্য বীজের সর্বপ্রকার পরিচর্যাই হলো বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ। বীজকে সুষ্ঠুভাবে প্রক্রিয়াজাত করলে বীজের বিশুদ্ধতা বৃদ্ধি পায়, বীজ দেখতে আকর্ষণীয় হয় ও বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা বাড়ে। তাই বীজকে সুষ্ঠুভাবে প্রক্রিয়াজাত করা প্রয়োজন।