বিদ্যাময়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাসে শিক্ষকের নিকট হতে মাছের সম্পূরক খাবার সম্পর্কে ধারণা লাভ করে। পরবর্তীতে শ্রেণির কাজ হিসেবে শিক্ষার্থীরা নিকটস্থ একটি মৎস্য খামারে গিয়ে মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়োগ পদ্ধতি সরাসরি পর্যবেক্ষণ করে এবং নিম্নোক্ত তালিকাটি তৈরি করে শ্রেণি শিক্ষকের নিকট জমা দেয়-
উপকরণের নাম | শতকরা হার% |
ফিশমিল | ১০-২১ |
সরিষার খৈল | ৪৫-৫৩ |
চালের কুঁড়া | ২৮-৩০ |
ভিটামিন ও খনিজ লবণ | ০.৫-১.০ |
চিটাগুড় ও আটা | ৫ |
খোলা অবস্থায় খাদ্য রাখলে বাতাসের অক্সিজেন খাদ্যের রেন্সিডিটি ঘটাতে পারে যা খাদ্যের গুণগতমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এছাড়াও বাতাসের অক্সিজেন খাদ্যে ছত্রাক ও পোকামাকড় জন্মাতে সহায়তা করে। এতে খাবারের মান নষ্ট হয়ে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে যা মাছের জন্য উপযোগী নয়।