‘A’ রাষ্ট্রের ভৌগোলিক আকৃতি খুব ছোট হওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকার শিক্ষা, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও কৃষি ক্ষেত্রের দ্রুত উন্নয়ন সাধন করে। উক্ত রাষ্ট্রের স্তরে স্তরে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী নেই বলে অর্থনৈতিক খরচ অনেক কম। অন্যদিকে 'B' রাষ্ট্রের অঞ্চলগুলো অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে স্বাধীন বলে আঞ্চলিক নেতৃত্ব গঠন করে স্থানীয় পরিষদের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে । ফলে এ রাষ্ট্রের সরকারের উচ্চস্তরে কাজের চাপ অনেক কমে যায় ।
উত্তরাধিকারের ভিত্তিতে গঠিত রাষ্ট্রব্যবস্থাটি ব্যাখ্যা কর ।
(অনুধাবন)উত্তরাধিকারের ভিত্তিতে গঠিত রাষ্ট্রব্যবস্থায় শাসনক্ষমতা বংশ পরম্পরা অনুযায়ী হয়ে থাকে।
বিশ্বের কোনো কোনো রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানগণ উত্তরাধিকারসূত্রে শাসনক্ষমতা লাভ করেন। এ ধরনের রাষ্ট্রব্যবস্থাকে রাজতন্ত্র বলা হয়। এ ব্যবস্থায় রাজার ছেলে বা মেয়ে উত্তরাধিকার সূত্রে রাষ্ট্রের রাজা বা রানি হয়ে থাকেন।