শাহীনুর সরকারি চাকরি থেকে অবসরগ্রহণের পর কয়েক লক্ষ টাকা হাতে পান। তিনি এই অর্থ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন। তিনি এমন বিনিয়োগকারী হতে চান যেন তাকে সুদ পেতে না হয় এবং কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করতে পারেন। তাই তিনি ‘সূর্যোদয়’ ও ‘সৈকত' কোম্পানির বিভিন্ন কার্যক্রমে তথ্য সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করছেন।
কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত শেয়ার, বন্ড ও ডিবেঞ্চার বিনিয়োগকারীদের জন্য একেকটি বিনিয়োগ হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হয়। বিনিয়োগের উৎস হিসেবে ব্যবহৃত এসব বিনিয়োগ হাতিয়ারের প্রত্যেকটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য, সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে। এসব বিনিয়োগ হাতিয়ার থেকে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশিত আয় এবং ঝুঁকিতে ভিন্নতা থাকে। ফলে একজন বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে প্রত্যেকটি বিনিয়োগ হাতিয়ারের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানা দরকার। এ অধ্যায়ে আমরা বিনিয়োগকারীর দৃষ্টিকোণ থেকে এসব বিনিয়োগ হাতিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব।
এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-