Academy

দুই পুত্রসন্তানের পর কন্যাসন্তান পলাশ বাবুর পরিবারে আনন্দের বন্যা নিয়ে এল। নাম রাখা হলো ‘কল্যাণী’। সকলের চোখের মণি কল্যাণী বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে পলাশ বাবু বুঝতে পারলেন, বয়সের তুলনায় কল্যাণীর মানসিক বিকাশ ঘটেনি । কিছু বললে ফ্যালফ্যাল্ করে চেয়ে থাকে। কল্যাণীর বিয়ের কথাবার্তা চলছে। পলাশবাবু কল্যাণীর সবই বরপক্ষকে খুলে বললেন। সব শুনে বরের বাবা সুবোধ বাবু বললেন, ‘পলাশ বাবু কল্যাণীর মতো আমার ছেলেও তো হতে পারত, কাজেই কল্যাণীমাকে ঘরে নিতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।'

“পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার' – কথাটি দ্বারা লেখক কী বোঝাতে চেয়েছেন?

Created: 2 years ago | Updated: 7 months ago
Updated: 7 months ago
Answer :

'পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার'- কথাটির মধ্য দিয়ে লেখক বাষ্প্রতিবন্ধী সুভার বিয়ের বয়স হওয়া সত্ত্বেও বিয়ে দিতে না পারায় পিতা-মাতার হৃদয়ের নীরব কষ্টকে বোঝাতে চেয়েছেন।

সুভা বাণীকন্ঠের ছোট মেয়ে। সে কথা বলতে পারে না। বাণীকণ্ঠ তার বড় দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু বাষ্প্রতিবন্ধী হওয়ায় ছোট মেয়ে সুভাকে বিয়ে দিতে পারেননি। তাই সুভার ভবিষ্যৎ নিয়ে বাণীকণ্ঠ এবং তার স্ত্রী উভয়েই চিন্তিত। সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে তাদের হৃদয়ে নীরব কষ্ট সৃষ্টি হয়। লেখক সেই কষ্টকেই বলেছেন- পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার।

6 months ago

বাংলা সাহিত্য

**'Provide valuable content and get rewarded! 🏆✨**
Contribute high-quality content, help learners grow, and earn for your efforts! 💡💰'
Content
Promotion