রওনক কয়েক বছর পর গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেল। সে যখন তার দুই বছরের ভাইয়ের ছেলেকে লক্ষ্য করে তখন দেখতে পায় তার চোখের পাতা ফোলা, জিহ্বা লম্বা। তার কাছে ছেলেটিকে স্বাভাবিক মনে হলো না। পরবর্তী দিন গ্রামে ঘুরতে বেরিয়ে চাচার বাড়ি গেল। চাচীকে সে অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পায়। ডাক্তার পরীক্ষা করে বলেছেন, চাচীর লোহিত রক্তকণিকাগুলো কাস্তের মতো আকার ধারণ করেছে। অন্যদিকে চাচারও মানসিক ভারসাম্য নেই। রওনক চিন্তা করলো, চাচার বয়স মাত্র ৪৬ বছর ।