or
Don't have an account? Register
মনে কর, তুমি সামি/সামিয়া। তুমি শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার ১০ নলশিশা গ্রামের বাসিন্দা। তোমার এলাকার স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দুর্দশার কথা জানিয়ে যেকোনো জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশের উপযোগী একটি পত্র লেখ।
মনে কর, তুমি মাহিদ/মায়িশা। তুমি গাজীপুর জেলার বাসিন্দা। সম্প্রতি তুমি বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণ করেছ। তোমার ভ্রমণ অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়ে কুমিল্লায় বসবাসকারী তোমার বন্ধু/বান্ধবী নাফিস/নাফিসাকে একটি পত্র লেখ।
সারাংশ লেখ :
অভাব আছে বলিয়া জগৎ বৈচিত্র্যময় হইয়াছে। অভাব না থাকিলে জীব-সৃষ্টি বৃথা হইত। অভাব আছে বলিয়া অভাব-পূরণে এত উদ্যম, এত উদ্যোগ। সংসার অভাবক্ষেত্র বলিয়া কর্মক্ষেত্র। অভাব না থাকিলে সকলেই স্থাণু-স্থবির হইত, মনুষ্যজীবন বিড়ম্বনাময় হইত। মহাজ্ঞানীগণ অপরের অভাব দূর করিতে সর্বদা ব্যস্ত। জগতে অভাব আছে বলিয়াই মানুষ সেবা করিবার সুযোগ পাইয়াছে। সেবা মানবজীবনের পরম ধর্ম। সুতরাং অভাব হইতেই সেবাধর্মের সৃষ্টি হইয়াছে। আর এ সেবাধর্মের দ্বারাই মানুষের মনুষ্যত্বসুলভ গুণ সার্থকতা লাভ করিয়াছে।
সারমর্ম লেখ:
বসুমতি, কেন তুমি এতই কূপণা,
কত খোঁড়াখুঁড়ি করি পাই শস্যকণা।
দিতে যদি হয় দে মা, প্রসন্ন সহাস-
কেন এ মাথার ঘাম পায়েতে বহাস?
বিনা চাষে শস্য দিলে কী তাহাতে ক্ষতি?
শুনিয়া ঈষৎ হাসি কন বসুমতী,
আমার গৌরব তাহে সামান্যই বাড়ে।
তোমার গৌরব তাহে নিতান্তই ছাড়ে।