বয়স যখন এগারো-বারো তখনই বিয়ে হয় সকিনার। বিয়ের পর বেশ কয়েক বছর পার হলেও কোন সন্তানাদি না হওয়ায় সন্তানের আশায় সকিনার স্বামী জুলেখাকে বিয়ে করে। স্বামীর অংশীদারিত্ব সকিনাকে ব্যথিত করলেও সংসারে অশান্তি না করে দুই সতীন মিলেমিশে থাকে। তারা সংসারের কাজে একে অপরকে সাহায্য করে।