Job
সারাংশ লিখুন :

এখন দিন গিয়েছে। অন্ধকার হয়ে আসে। একদিন এই পথকে মনে হয়েছিল আমারই পথ, একান্তই আমার। এখন দেখছি, কেবল একটি বার মাত্র এই পথ দিয়ে চলার হুকুম নিয়ে এসেছি, আর নয়। নেবুতলা উজিয়ে সেই পুকুরপাড়, দ্বাদশ দেউলের ঘাট, নদীর চর, গােয়ালবাড়ি, ধানের গােলা পেরিয়ে- সেই চেনা চাউনি, চেনা মুখের মহলে আর একটি বারও ফিরে গিয়ে বলা হবে না। ইয়ে’! এই পথ যে চলার পথ, ফেরার পথ নয় আর ধূসর সন্ধ্যায় একবার পিছন ফিরে তাকালুম; দেখলুম, এই পথটি বহু বিস্মৃত পদচিহ্নের পদাবলী, ভৈরবীর সুরে বাঁধা। যতকাল যত পথিক চলে গেছে তাদের জীবনের সমস্ত কথাকেই এই পথ আপনার একটি মাত্র ধূলিরেখায় সংক্ষিপ্ত করে এঁকেছে, সে একটি রেখা চলেছে সূর্যোদয়ের দিক থেকে সূর্যাস্তের দিকে, এক সােনার সিংহদ্বার থেকে আর এক সােনার সিংহদ্বার। | (সারাংশ লিখুন)

Created: 3 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

এখন দিন গিয়েছে। অন্ধকার হয়ে আসে। একদিন এই পথকে মনে হয়েছিল আমারই পথ, একান্তই আমার। এখন দেখছি, কেবল একটি বার মাত্র এই পথ দিয়ে চলার হুকুম নিয়ে এসেছি, আর নয়। নেবুতলা উজিয়ে সেই পুকুরপাড়, দ্বাদশ দেউলের ঘাট, নদীর চর, গােয়ালবাড়ি, ধানের গােলা পেরিয়ে- সেই চেনা চাউনি, চেনা মুখের মহলে আর একটি বারও ফিরে গিয়ে বলা হবে না। ইয়ে’! এই পথ যে চলার পথ, ফেরার পথ নয় আর ধূসর সন্ধ্যায় একবার পিছন ফিরে তাকালুম; দেখলুম, এই পথটি বহু বিস্মৃত পদচিহ্নের পদাবলী, ভৈরবীর সুরে বাঁধা। যতকাল যত পথিক চলে গেছে তাদের জীবনের সমস্ত কথাকেই এই পথ আপনার একটি মাত্র ধূলিরেখায় সংক্ষিপ্ত করে এঁকেছে, সে একটি রেখা চলেছে সূর্যোদয়ের দিক থেকে সূর্যাস্তের দিকে, এক সােনার সিংহদ্বার থেকে আর এক সােনার সিংহদ্বার। | (সারাংশ লিখুন)


Earn by adding a description for the above question! 🏆✨ Provide correct answer/description to Question, help learners, and get rewarded for your contributions! 💡💰'

বাংলা

**'Provide valuable content and get rewarded! 🏆✨**
Contribute high-quality content, help learners grow, and earn for your efforts! 💡💰'
Content

Related Question

View More

1 তরুণ বিশ্বশক্তির অধিকারী, অনন্ত সম্ভাবনাপূর্ণ তার জীবন । সে যদি শুধু ঘরের কোনে বসে। পূর্ব পুরুষের লিখিত পুঁথি ঘেঁটে তার অমূল্য মানবজীবনকে সার্থক করতে চায় এবং মনে করে, বর্তমানের সবকিছু অতীতে সৃষ্ট হয়েছিল , তাহলে সে যে শুধু তার অনন্ত শক্তিকে অপব্যয় করে তা নয়, তার সেই শক্তিকেও অবমাননা করে । অতীত সৃষ্টির জন্মদাতা অতীতের ঘটনা ও অতীতের পরিবেষ্টন। বর্তমান ঘটনা ও বর্তমান পরিবেষ্টন চিরকালই নতুন। বর্তমান অতীতের কুঁড়ি বৈ আর কিছু নয়। বর্তমানের আপন শক্তিতে সেই কুঁড়ি ফুটে নব পুষ্পে পরিণত হয়। সুতরাং তার ফলও নতুন হওয়া চাই। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মানব-মন অতীতের মােহ ছাড়তে পারে না। সে এই বর্তমানের পরিবর্তিত নব পরিবেষ্টনেও সেই অতীতের ইতিহাসকে হুবহু বজায় রাখতে চায়-বর্তমানের নব প্রসব-বেদনাকে উপেক্ষা করে। তাই মানব ইতিহাসের স্তরে স্তরে দেখতে পাই কত দ্বন্দ্ব, কত সংঘর্ষ, কত বিগ্রহ-বিপ্লব, কত রক্ত-বন্যা। এর মূল কারণ হচ্ছে অতীতের সৃষ্টিকে অক্ষুন্ন রাখার জন্য মানব-মনের স্বাভাবিক দুর্জয়। চিরকালই তরুন ৭ প্রকৃতির বিরুদ্ধে অভিযান করেছে। বর্তমান বেদনায় অনুভূতির চঞ্চল হয়ে ভবিষ্যতে আদশ সার্থক করার জন্য। (সারাংশ লিখুন)

Created: 3 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago

তরুণদের উচিত তাদের অমূল্য জীবনকে সার্থক করার জন্য তাদের অনন্ত শক্তিকে কাজে লাগানো।পূর্বপুরুষদের লিখিত পুঁথি ঘেঁটে বসে না থেকে বরং বর্তমানের নতুন পরিবেষ্টনের সাথে খাপ খাওয়ানো ।তাদের বর্তমানের বেদনাকে উপেক্ষা করে ভবিষ্যতের জন্য আদর্শ স্থাপন করার চেষ্টা করা উচিত।অতীতের প্রতি আসক্তি মানুষকে অন্ধ করে দেয়, বর্তমানের পরিস্থিতি বুঝতে বাধা দেয়, ফলে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষ, বিগ্রহ-বিপ্লব এবং রক্ত-বন্যার মতো ঘটনা ঘটে।মানুষের উচিত অতীতের সৃষ্টিকে অক্ষুন্ন রাখার চেষ্টা না করে বর্তমানের নব পরিবেষ্টনের সাথে খাপ খাওয়ানো।তরুণদের চিরকালই অন্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে হবে।

এ কালের দৃশ্যটি অত্যন্ত মন্দ এবং চিন্তামূলক। সমাজের প্রতিনিধিত্ব করা উচিত পরিস্থিতির মধ্যে পর্যায়ক্রমে হেঁটে যাচ্ছে অস্ত্রোচ্চারণ, অন্ধ প্রতিদ্বন্দ্বীতা, স্বতন্ত্রতার অভাব, এবং নৈতিক মূল্যবোধের হারানো অবস্থা। এ দৃশ্যে অনুভব হচ্ছে ক্রুরতা, অসহ্য প্রহরণ, এবং অমানুষিক ব্যবহারের উত্কৃষ্ট উদাহরণ। প্রত্যাশা ও নিরাপদতা এ সময়ে অস্তিত্বে নেই। এই সময়ে সতর্কতা ও শান্তিপূর্ণতা অত্যন্ত প্রয়োজন।

4 নব্যযুগের গ্রীসের বিজ্ঞানবল প্লেটোর যুগের এথেন্সের চেয়ে অনেক বেশি। এখন গ্রিসে রেলগাড়ি আছে, সেখানে মটর ছুটছে, স্টীমার ছুটছে; তােপ, কামান, বন্দুক, কলকারখানা সবই আছে; আর প্রাচীন এথেন্সে এসবের কোন চিহ্নই ছিল না। এসব সত্ত্বেও প্লেটোর এথেন্সকে আমরা বান গ্রিস অপেক্ষা বেশি সভ্য বলে মনে করি। এর কারণ কী? এর কারণ হচ্ছে এই যে, প্রাচীন। এথেন্সে মানবাত্মার যে বিকাশ হয়েছিল আজকালকার গ্রিসে তার কোনও লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায় না। জীবনের মূল উদ্দেশ্যের সন্ধানে এথেন্স যে বিকাশ দেখিয়েছিল এখনকার গ্রিসে তা -তে পাওয়া যায় না। ব্যক্তিত্বের সম্যক বিকাশের চেষ্টা এথেন্সই করেছিল; এখনকার গিসে সে প্রচেষ্টা নেই। (সারাংশ লিখুন)

Created: 3 years ago | Updated: 1 year ago
Updated: 1 year ago
No answer found.
Answer the Question and earn rewards! 🏆✨ <br> Provide correct answer to Question, help learners, and get rewarded for your contributions! 💡💰'
Ans
No answer found.
Answer the Question and earn rewards! 🏆✨ <br> Provide correct answer to Question, help learners, and get rewarded for your contributions! 💡💰'
Ans
Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...