১. ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. প্রতি ইউনিটের খরচ কমায়।
৩. পণ্যের পরিমাপ কম পরিবর্তশীলতার কারণে সামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন মান বজায় রাখে।
৪. তাৎপর্যপূর্ণ মান নিয়ন্ত্রণ খরচ ও পরিদর্শন কমায় ।
৫. উন্নত নিরাপত্তা মান বজায় রাখে বিধায় দূর্ঘটনা কমায়।
৬. অল্প দক্ষ শ্রমিক নিয়োজিত করায় শ্রম খরচ কম হয়।
৭. জটিল, ভারি ও শক্ত বস্তু সহজে মেশিনিং করা যায়।
৮. সমাবেশ পদ্ধতি সহজ হওয়ায় অনুৎপাদন ঘন্টা কমায়।
৯. মেশিন টুলের প্রায়োগিত সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
১০. একটি কার্যবস্তুতে একই সঙ্গে একাধিক ডিভাইস প্রয়োগ করা যেতে পারে।
১১. জিগ ও ফিক্সচার এর ধরে রাখার সক্ষমতা বৃদ্ধির কারণে কাটিং এর গতি, কাটিং-এর গভীরতা, কাটিং-ফিড এর হার ইত্যাদি মান বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
১২. প্রতিটি কার্যবস্তু নির্দিস্ট স্থানে বসানো, কাজের পরিমাপ করণ, সমতা নির্ধারন না থাকায় কাজের পরিধির ব্যাপকতা ও সময় নির্ধারণ কমায়।
আরও দেখুন...