প্রথম পরিচ্ছেদে আমরা স্বামী প্রণবানন্দ ও মা আনন্দময়ী সম্পর্কে জেনেছি। তাঁদের জীবনাদর্শ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি। আমাদের জীবন সুন্দরভাবে গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা লাভ করতে পারি। ভালো কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হতে পারি। ভালো মানুষ হতে পারি। চরিত্রবান ও উদার হতে পারি। মানুষ ও জগতের মঙ্গল করতে পারি।
- মানুষে মানুষে ভেদাভেদ না করা।
- শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ জাগ্রত করা।
- ধর্মীয় মনোভাব জাগিয়ে তোলা।
-
- সকলের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলা।
- একে অপরের সাথে ঐক্যবদ্ধ থাকা।
- মন্দির প্রতিষ্ঠা করা।
- সনাতন আদর্শে সংগঠিত হওয়া।
- ধর্মের আদর্শ মেনে চলা।
- আহারে, বিহারে ও আলাপে সংযমী হওয়া।
- দুর্বলতা ত্যাগ করা।
- স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
- ভগবানকে শ্রদ্ধা ও স্মরণ করা।
- মা-বাবা ও গুরুজনদের ভক্তি করা।
- তাঁদের কথা মেনে চলা।
- সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা।
- সকল মানুষকে সমান দৃষ্টিতে দেখা।
- মানুষে মানুষে ভেদাভেদ না করা।
- উদার হওয়া।
- নিষ্ঠার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করা।
- নিয়মিত লেখাপড়া করা।
- জ্ঞান অর্জন করা।
আমরা স্বামী প্রণবানন্দ ও মা আনন্দময়ীর জীবনাদর্শ অনুসরণ করব। নিজের জীবন ও কর্মে তার প্রতিফলন ঘটাব। মানুষ তথা সকল জীবের কল্যাণে কাজ করব। অন্যদেরকে তাঁদের আদর্শ মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করব। এতে আমাদের সকলের মঙ্গল হবে। সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকবে। সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত হবে।
আরও দেখুন...