অল্প সময়ে পুরুষ টার্কির ওজন ১২/১৫ কেজি ও স্ত্রী টার্কির ওজন ৭/১০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে ।
মাংস উৎপাদন ক্ষমতা ও চাহিদা পোল্ট্রি থেকে অনেক বেশি।
টার্কির মাংস সুস্বাদু ও বিভিন্ন দেশে টার্কি উৎসব হয়ে থাকে।
এটা ঝামেলাহীনভাবে দেশী মুরগীর মত পালন করা যায় ।
টার্কি পাখি ব্রয়লার মুরগীর চেয়ে দ্রুত বাড়ে ।
টার্কি পালনে তুলনামূলক খরচ অনেক কম, কারণ এরা দানাদার খাদ্যের পাশাপাশি শাক, ঘাস, লতাপাতা খেতে পছন্দ করে ।
টার্কির মাংসে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি, চর্বি কম ।
গরু কিংবা খাসীর মাংসের বিকল্প হিসেবে টার্কি মাংস ব্যবহার করা যায়।
নিয়মিত এই মাংস খেলে কোলেস্টেরল কমে যায়। যা মানব শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী কারণ এতে আছে অধিক পরিমাণ জিংক, লৌহ, পটাশিয়াম এবং বি-৬ ও ফসফরাস।
টার্কির মাংসে এমাইনো এসিড ও ট্রিপটোফেন অধিক পরিমাণে থাকায় এর মাংস খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় । টার্কির মাংসে ভিটামিন ই অধিক পরিমাণে থাকে ।